শ্রীজন্মাষ্টমী ব্রত-মাহাত্ম্য Srijanmashtami-Vrat-Mahatmya

 শ্রীজন্মাষ্টমী ব্রত-মাহাত্ম্য Srijanmashtami-Vrat-Mahatmya


 ''যথা তরোর্মূলনিষেচনেন

তৃপ্যন্তি তৎস্কন্ধভুজোপশাখাঃ ।

প্রাণোপহারাচ্চ যথেন্দ্রিয়াণাং

তথৈব সর্বার্হণমচ্যুতেজ্যা ।।'' (ভাগবত ৪/৩১/১৪)

অর্থাৎ,- গাছের মূলে জল সেচন করলে যেমন সেই গাছের কাণ্ড, ডাল, উপশাখা প্রভৃতি সকলেই তৃপ্তিলাভ করে এবং উদরে আহার্য দ্রব্য প্রদানের দ্বারা যেমন ইন্দ্রিয়ের তৃপ্তি হয়, তেমনই শ্রীকৃষ্ণের পূজা করলে সমস্ত দেবতাদের পূজা হয়ে যায়।


শ্রীজন্মাষ্টমী ব্রত-মাহাত্ম্যঃ


শ্রাবণ মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমীর নাম 'শ্রীকৃষ্ণ জন্মাষ্টমী'। ভবিষোত্তরপুরাণে যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণ সংবাদে শ্রীজন্মাষ্টমী ব্রত - মাহাত্ম্য বর্ণিত রয়েছে। একদিন মহারাজ যুধিষ্ঠির ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে জিজ্ঞাসা করলেন,- হে প্রভু! শ্রাবণ মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমীর নাম কি তা কৃপা করে আমাকে বলুন। শ্রীকৃষ্ণ বললেন,- হে মহারাজ! এখন আমি সেই পবিত্র ব্রত মাহাত্ম্য বর্ণনা করছি, মনোযোগ দিয়ে তা শ্রবণ করুন।


হে পাণ্ডব! যেস্থানে মানবগণ বর্ণমালায় লিখিত আমার নাম বা চিত্রপটে অংকিত আমার শ্রীমূর্তিকে চন্দনচূণাদিতে চর্চ্চিত করিয়া ও সর্বালঙ্কারে ভূষিত করিয়া আমার পুণ্য জন্ম দিনে সর্বদা পূজা করে, সে দেশে কখনও পরচক্রের ভয় থাকে না, যথা সময়ে বৃষ্টিপাত হয় এবং অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, পতঙ্গ, মূষিক প্রভৃতি ঈতিভয়েরও আশঙ্কা থাকে না। দেবকী চরিত্র ও আমার জন্মবৃত্তান্ত যে গৃহে লিখিত থাকে এবং পূজিত হয়, সে-স্থানে সকল সমৃদ্ধির সমাগম হয় এবং কোনপ্রকার উপদ্রব থাকে না। কোন-প্রসঙ্গেও কেহ জন্মাষ্টমী- ব্রত অনুষ্ঠান করিলে নিঃসন্দেহে তাঁহার বিষ্ণুলোক লাভ হয়। হে ধর্ম্মরাজ! নন্দগোপের আনন্দদায়িনী সেই শ্রীজন্মাষ্টমী তিথি জীবগণেরও পরমানন্দ বিধান করে, তাহাদের পাপ সকল তৎক্ষণাৎ হরণ করে। সুতরাং এ দিনে- নন্দ-যশোদাসহ তৎপুত্রের পূজা করিলে বিষ্ণুর পরমপদ লাভ হইয়া থাকে।


জন্মাষ্টমী-বাসরে ভোজন করিলে ত্রিভূবনের যাবৎ পাপভোজনই হইয়া থাকে। তিল মাত্রও উদর পূরণে যমদূতগণের নিকট সেই ব্যক্তি তিল তিল- করিয়া যাতনা পিষ্ট হয়। দ্বাদশীব্রতানুষ্টান করিলেও তাহার নরক হইতে উদ্ধার নাই। জয়ন্তী ব্রতের যিনি বিমুখ, তাহাকে ব্রহ্মহত্যা, সুরাপান, গোবধ, স্ত্রীবধ প্রভৃতি মহাপাপে লিপ্ত হইতে হয়-ইহলোক বা পরলোক কোথাও তাহার সুখ নাই। যে-নারী প্রতি বর্ষে এই পরমপবিত্র ব্রত পালন না করে, সে সর্প হইয়া বনবাস করে এবং উক্ত ব্রতবিমুখ নর- ক্রূররাক্ষসরূপে জন্মগ্রহণ করে। শ্রীকৃষ্ণজন্মাষ্টমী- ব্রত ত্যাগ করিয়া যদি কেহ অন্য ব্রতের সাধন করে, তবে সেই সেই ব্রতজনিত কোন পুণ্যই তাহার লাভ হয় না। নিজ ধনানুসারে এমনকি অল্পবিত্ত- ব্যয়েও এই ব্রতানুষ্টান করিতে হইবে - নচেৎ চতুর্দশ ইন্দ্রপাত যাবৎ নরকে বাস করিতে হইবে (বিষ্ণু- রহস্যে ব্রহ্ম-নারদ সংবাদ)।


কলিযুগে যে-সকল ধন্য ব্যক্তি সর্বপাপহারিণী শ্রীকৃষ্ণ- জন্মাষ্টমী-তিথিতে উপবাসী থাকিয়া- শ্রীহরির পূজা করেন, সংসারে তাহাদের কোনরূপ ভবভীতি থাকে না এবং তাঁহারা যে স্থানে বাস করে, তথায় কলি অবস্থান করে না'(ব্রহ্মপুরাণে পূর্বখন্ডে শ্রীসূতবাক্য)। 'কংসাদি অসুরগণের বিনাশের জন্য শ্রীহরি যে - দিনে আবির্ভূত হইয়াছেন সেই পরমপবিত্র দিন সকল মঙ্গলের আলয়। সনাতন পুরাণ-পুরুষোত্তম শ্রীকৃষ্ণের ভূতলে সেই সাক্ষাৎ অবতরণের মহাতিথি যে অনায়াসেই মুক্তি-দানে সমর্থা, ইহাতে আর আশ্চর্য্য কি? এই ব্রত-ধারনেই পরমমঙ্গল, ইহাই পরম-তপস্যা এবং ইহাই পরম-ধর্ম' (ব্রহ্মপুরাণে শ্রীশুক-জন্মেনজয় সংবাদ)।


শ্রাবণ কৃষ্ণাষ্টমী তিথি ধর্ম-অর্থ-কাম-মোক্ষ প্রদানকারিণী। যাঁহারা উক্ত ব্রতানুষ্ঠান স্বয়ং করেন এবং অপরকেও করাইয়া থাকেন, লক্ষ্মীদেবী তাহাদের ঘরে অচলা হইয়া অবস্থান করেন। এই ব্রত-সাধনে যে ফল লাভ হয়, উহার তুল্য বা অধিক ফল বেদে বা পুরাণেও দেখা যায় না-অর্থাৎ মোক্ষ-তুচ্ছকারী শ্রীকৃষ্ণপ্রেমই পঞ্চম-পুরুষার্থ, যাহা শুদ্ধভক্তগণের আনুগত্যে উক্ত ব্রত পালন লাভ হইয়া থাকে।' যথাবিধি শ্রীকৃষ্ণজন্মাষ্টমী-ব্রত অনুষ্ঠিত হইলে শ্রীযমরাজ বিষন্ন বদনে উক্ত-ব্যক্তির পাপ-তালিকা মুছিয়া দেন। যিনি জন্মাষ্টমী-বাসরে দেবকীদেবীসহ শ্রীহরির আরাধনা করেন তিনি ভীষণ যমপথে না গিয়া বিষ্ণুরপদে - আশ্রয় লাভ করেন। উক্ত ব্রত কৃত হইলে সকল-কার্য্য সিদ্ধ হয় এবং মৃত্যুভয়ে শ্রীকৃষ্ণের স্মরণ হয়। অতএব হে নারদ! পরমমঙ্গল লাভ করিতে হইলে আমার আজ্ঞায় জয়ন্তীব্রত পালন করো'।

(স্কন্দপুরাণে ব্রহ্মা-নারদ সংবাদ )

শ্রীজন্মাষ্টমী-ব্রতপালন-বিধি


শ্রীএকাদশী ব্রতোপবাস উপলক্ষে পূর্বে দশমী, একাদশী ও দ্বাদশী এই তিন দিবসে সাধারণভাবে যে ব্রতের নিয়মসমূহ কথিত হইয়াছে, সেইরূপ এই জন্মাষ্টমী-ব্রতে সপ্তমী,অষ্টমী ও নবমীতে - নিয়মসকল পালন করিতে হইবে।


ব্রতদিবসে দন্ত-

ধাবনাদি সকল প্রাতঃকৃত্য সমাপন করিয়া সঙ্কল্প করিবেন। সঙ্কল্পমন্ত্র,-

''অদ্য স্থিত্বা নিরাহারঃ শ্বোভূতে পরমেশ্বর।

ভোক্ষ্যামি দেবকী পুত্র অস্মিন্ জন্মাষ্টমীব্রতে।।''

অথাৎ,- পরমেশ্বর দেবকীনন্দন এই- জন্মাষ্টমী-ব্রতে অদ্য নিরাহারে থাকিয়া আগামী- কল্য ভোজন করিবে।' তৎপশ্চাৎ প্রাতঃকালে শ্রীকৃষ্ণকে তিলের জল দ্বারা স্নানাদি করাইয়া শিষ্টাচার-অনুসারে নুতন-বস্ত্রাদি সকল অর্পণ করিবেন।


এই ব্রত-উপলক্ষে শুদ্ধভক্তগণ নিরাহার - থাকিয়া সমগ্ৰ দিন ও রাত্রি কৃষ্ণকথা ও কৃষ্ণনাম- সংকীর্ত্তনে নিমগ্ন থাকেন।''

''যজ্ঞৈঃ সঙ্কীর্তন-প্রায়ৈ-র্যজন্তি হি সুমেধসঃ'' (ভাঃ ১১/৫/৩২)

সুবুদ্ধিমান্-ব্যক্তিগণ সংকীর্ত্তন-রূপ যজ্ঞদ্বারা যজন করিয়া থাকেন'- এই ভাগবতীয় নির্দেশ-অবলম্বনে তাঁহারা-গ্ৰন্থরাজ 'শ্রীমদ্ভাগবত' অথবা শ্রীগৌর-পার্ষদ শ্রী-

রঘুনাথ ভাগবতাচার্য্য-রচিত 'শ্রীকৃষ্ণপ্রেমতরঙ্গিণী'- গ্ৰন্থের দশম স্কন্ধ হইতে শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব ও বাল্যলীলা-বিষয়ক কথাসমূহ আলোচনা করেন। জগদ্গুরু শ্রী শ্রীল ভক্তি সিদ্ধান্ত সরস্বতী প্রভুপাদ-এই দিনে "শ্রীচৈতন্যভাগবত' ও শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত' গ্ৰন্থ হইতে রাধাকৃষ্ণ-মিলিততনু শ্রীগৌরসুন্দরের - আবির্ভাব লীলা আলোচনার জন্য বিশেষ উপদেশ করিতেন।


ব্রত উপলক্ষে ভগবন্মন্দির সামর্থ্যানুসারে বিচিত্র পত্র-পুষ্প ও বিভিন্ন বর্ণের কাগজ প্রভৃতি দ্বারা সাজাইবেন। সমর্থ হইলে গোপ-গোপীজন ও গাভীগণ ব্যাপ্ত গোকুল চিত্রিত করিয়া তন্মধ্যে যশোদা-ক্রোড়স্থিত শ্রীকৃষ্ণ, নন্দবাবা, রোহিণীমাতা-বলদেব প্রভৃতি স্থাপন করিবেন। অনন্তর মধ্য রাত্রে নৃত্য-গীত-বাদ্যাদি সহিত ভগবানের আবির্ভাব- লীলা স্মরণ ও সংকীর্ত্তন করিতে করিতে পঞ্চামৃত,দুগ্ধাদি এবং শুদ্ধ গঙ্গাজল-দ্বারা- শ্রীযশোদার সহিত শ্রীকৃষ্ণকে ষোড়শ-উপচারে স্নানাদি পূজা করিবেন এবং বিচিত্র পক্বান্নসমূহ, বিবিধ খাদ্যসমূহ, কালোচিত ফলসমূহ এবং তাম্বুল- সমর্পণ করিবেন। তৎপশ্চাৎ গীত, নৃত্যাদি সহিত ভগবানের বাল্য-লীলাদি শ্রবণ পূর্বক আনন্দে রাত্রি-জাগরণ- করিবেন। জন্মাষ্টমীতে রাত্রি-জাগরণে আজন্মার্জিত পাপ তৎক্ষণাৎ ধ্বংস হইয়া যায়। পরদিবস প্রভাত হইলে নিত্যকর্ম সমাপন - পূর্বক শ্রীভগবানের অর্চনা করিয়া যথা সময়ে পারণ ও নন্দোৎসব করবেন।


★★★সবাইকে অনুরোধ রইল অবশ্যই মনে রাখবেন যে, উপবাস মানেই কিন্তু শুধু না খেয়ে থাকা নয়,বরং শুদ্ধ/পবিত্র দেহ, মন নিয়ে ব্রত/উপবাস রেখে নিরন্তর ''ভগবানের নাম জপ" হরিকথা শ্রবণ, কীর্ত্তন, গীতাপাঠ করে "ভগবানকে প্রসন্ন/খুশি করাই ব্রত/উপবাসের মূল উদ্দেশ্য'' I


গীতার মাহাত্ম্যে উল্লেখ আছে…


''যোহধীতে বিষ্ণুপর্বাহে গীতাং শ্রীহরিবাসরে।

স্বপন জাগ্রৎ চলন তিষ্ঠন শত্রুভির্ন স হীয়তে।।''

অর্থাৎ,- শ্রীবিষ্ণুর উৎসবের দিনে, একাদশী ও জন্মাষ্টমীতে যিনি গীতা পাঠ করেন, তিনি চলুন বা দাঁড়িয়ে থাকুন, ঘুমিয়ে বা জেগে থাকুন,(যে অবস্থাতেই থাকুন না কেন) শত্রু কখনো তার কোন ক্ষতি করতে পারেনা।


জনম সফল তা'র, কৃষ্ণ-দরশন যা'র

ভাগ্যে হইয়াছে একবার ।

বিকশিয়া হৃন্নয়ন করি' কৃষ্ণ দরশন

ছাড়ে জীব চিত্তের বিকার ।।

বৃন্দাবন-কেলি চতুর বনমালী ।

ত্রিভঙ্গ-ভঙ্গিমারূপ বংশীধারী অপরূপ

রসময় নিধি, গুণশালী ।।

বর্ণ নব জলধর শিরে শিখিপিচ্ছবর

অলকা তিলক শোভা পায় ।

পরিধানে পীতবাস বদনে মধুর হাস

হেন রূপ জগৎ মাতায় ।।

ইন্দ্রনীল জিনি কৃষ্ণরূপখানি হেরিয়া কদম্বমূলে ।

মন উচাটন না চলে চরণ সংসার গেলাম ভুলে ।।

(সখি হে) সুধাময় সে রূপ মাধুরী ।

দেখিলে নয়ন, হয় অচেতন, ঝরে প্রেমময়বারি ।।

কিবা চূড়া শিরে কেবা বংশী করে কিবা সে ত্রিভঙ্গ ঠাম ।

চরণ কমলে, অমিয়া উছলে, তাহাতে নূপুর দাম ।।

সদা আশা করি ভৃঙ্গরূপ ধরি চরণকমলে স্থান ।

অনায়াসে পাই কৃষ্ণগুণ গাই আর না ভজিব আন ।।


জয় শ্রীজন্মাষ্টমী মহা ব্রতের জয়

সনাতন ধর্ম সম্পর্কে জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন-

আরো জানুনঃ

কেন প্রসাদভোজী হবেন? সমস্ত বৈদিক শাস্ত্র (বেদ,সংহিতা, মহাভারত, গীতা,ভাগবত,পুরাণ,উপনিষদ) থেকে প্রমান দেওয়া হলো...

চার যুগ-সত্য,ত্রেতা,দ্বাপর ও কলির সময় পরিমাণ ও বৈশিষ্ট্যসমূহঃ

শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর কিছু অমৃত বাণী

মহাভারতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কিছু বাণী ও উপদেশ

মনুষ্য দেহের কথা আলোচনা

আপনি কি অনেক হতাশায় ভুগছেন? সকল সমস্যাগুলোর সমাধান খুজে পান!!!!!!!!!!

ভগবান বিষ্ণুর গাত্র বর্ণ নীল কেন?

এই জগতে প্রকৃত জ্ঞানী,কে এই জগতে প্রকৃত সুখী,আর কে-ই বা প্রকৃত দুঃখী ?

অনাচার কাকে বলে ও কয় প্রকার?

কলিযুগের মানুষদের ভগবানের নামে রুচি নেই কেন ? 

ঘট কিসের প্রতীক? 

সনাতন ধর্মের বৈদিক শাস্ত্রে জন্ম ও মৃত্যুযোগ অশৌচ কি?

মহাভারত পড়ার সময় না থাকলেও এর মূল সূত্রগুলি আমাদের জীবনে কার্যকর প্রমাণ করতে পারে----------------------- 

মহাভারতের কিছু বাণী

শ্রীমদভগবদগীতায় উচ্চারিত ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সকল নামের অর্থ ও মাহাত্ম্য

প্রকৃত ভালোবাসার খোঁজে.......... 

রাধাকৃষ্ণের প্রেম-কাহিনীর প্রকৃত রহস্য

ভক্তি কি ?

 মায়া কি? মায়া থেকে পরিত্রাণের উপায় কি? 

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কেন মাথায় ময়ূরপালক/পুচ্ছ পরিধান করতেন?

রাজা পুরঞ্জনের কেন পরবর্তী জন্মে নারী হয়ে জন্ম হয়েছিল ?

 
আরো পড়ুন.....

 


মহাবিশ্বের সৃষ্টি রহস্যঃ (ভাগবতের আলোকে) পর্ব-০১ The secret of the creation of the universe: 

 

 

মহাবিশ্বের সৃষ্টি রহস্যঃ (ভাগবতের আলোকে) পর্ব-০২ The secret of the creation of the universe:

 

মহাবিশ্বের সৃষ্টি রহস্যঃ (ভাগবতের আলোকে) পর্ব-০৩ The secret of the creation of the universe:





 
হিন্দুদের কেন গো মাংস খাওয়া উচিত না? গো মাতা কেন সনাতন ধর্মে পূজনীয় ? Why Hindus should not eat beef? Why is Go Mata revered in traditional religion?
অম্বুবাচী (আম্ববর্তী) কি? কেন অম্বুবাচী পালন করা হয়? What is Ambubachi? Why is Ambubachi celebrated?
একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তির নতুন বছরের প্রতিজ্ঞাগুলো ঠিক এরকমই হওয়া উচিত--That's the decent thing to do, and it should end there.
শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন সর্ব কারণের পরম কারণ এবং লীলা পুরুষােত্তম স্বয়ং ভগবান । Lord Krishna is the ultimate cause of all causes and Leela is the best man himself.
মা লক্ষ্মীর কৃপালাভের কিছু মন্ত্র ও আচার-অনুষ্ঠান ! Some mantras and rituals of mother Lakshmi's grace!
ছাত্র-ছাত্রীদের আট প্রকার প্রবণতা বিদ‍্যা অর্জনে বিশেষ বাধা-স্বরূপ: The eight types of tendency of students to acquire knowledge are special obstacles:
 
সনাতন  ধর্মের মূল গ্রন্থসমূহ:Original texts of traditional religion:
গীতার ১৮ টি নামের মাহাত্ব্যঃ Greatness of 18 names of Gita:
কেনো মহাপ্রসাদ আহার করা উচিত?Why should Mahaprasad be eaten?
অক্ষয় তৃতীয়া মাহাত্ম্যঃ Akshay titiya Mahatmyah
শ্রীরাম নবমী তাৎপর্য ও মহিমাঃ Sriram-Nabami-meaning-and-glory
মা মনসার ধ্যান মন্ত্র প্রণাম মন্ত্রঃ মনসা অঞ্জলি : Ma Manasa Dhyana Mantra Pranam Mantra: Manasa Anjali:
রাশি বা লগ্ন অনুসারে জেনে নিন আপনার বৈশিষ্ঠ্য...........
মহা বারুণী স্নান মাহাত্ম্য
চৈত্র সংক্রান্তি Chaitra Sankranti
 
বাসন্তী পূজা
দোল পূর্ণিমা এবং ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর আবির্ভাব তিথি -গৌর পূর্ণিমা
রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের জীবনী ও শিক্ষাঃ
দেবাদিদেব মহাদেব শিব চতুর্দশী ব্রত মাহাত্ম্য এবং শিবরাত্রি পূজার সময়সূচি ও নিয়মাবলি
শ্রীমদ্ভগবদগীতা কি? কেন গীতা পড়বেন?
 
অশ্বিনীকুমার ব্রত মাহাত্ম্য
দামোদর মাস ও ব্রত...মাহাত্ম্য
দুর্গাপূজার তাৎপর্য, মহিমা ও  বিভিন্ন তিথির আনুষ্ঠানিকতা এবং সময় নির্ঘণ্টঃ
পিতৃপক্ষ এবং দেবীপক্ষ বিশেষ তাত্‍পর্য্য
 
একাদশী ব্রত পালনের তাৎপর্য ও নিয়মাবলিঃ
শয়ন একাদশী মাহাত্ম্য
আমলকী একাদশী মাহাত্ম্য
 
পবিত্রারোপণী একাদশী মাহাত্ম্য Pobitrarohini Ekadashi Mahatmya
অন্নদা একাদশী মাহাত্ম্য Annada Ekadashi Mahatmya
পার্শ্ব একাদশী এর মাহাত্ম্য Parsha Ekadashi Mahatmya
ইন্দিরা একাদশী মাহাত্ম্য Indira Ekadashi Mahatmya
 
সফলা একাদশী মাহাত্ম্য Safala Ekadashi Mahatmya
পুত্রদা একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য Putrada Ekadashi Brata Mahatmya
ষটতিলা একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য Shattila Ekadashi Brata Mahatmya
পাপমোচনী একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য Paapmochani Ekadashi Brata Mahatmya
 
প্রথম অধ্যায়  অর্জুন বিষাদ-যোগ
দ্বিতীয় অধ্যায়  সাংখ্য-যোগ
তৃতীয় অধ্যায়  কর্মযোগ
 
একাদশ-অধ্যায় বিশ্বরূপ-দর্শন-যোগ
দ্বাদশ-অধ্যায় ভক্তিযোগ
প্রকৃতি-পুরুষ বিবেকযোগ
 
শিব কল্প তরু শ্রী শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ Shiva Kalpa Taru Sri Srimat Swami Advaitananda Puri Maharaj
শ্রী অদ্বৈত আচার্য
শ্রীগদাধর পণ্ডিত : মহাপ্রভুর ছায়া
 
সংঘাত নিরসনের পন্থা
হরি নামের মহিমা
কামকে কিভাবে জয় করবেন ?
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের প্রিয় হতে চান এই গুনগুলোর চর্চা করুনঃ If you want to be dear to Lord Krishna, practice these qualities:
 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ