''যথা তরোর্মূলনিষেচনেন
তৃপ্যন্তি তৎস্কন্ধভুজোপশাখাঃ ।
প্রাণোপহারাচ্চ যথেন্দ্রিয়াণাং
তথৈব সর্বার্হণমচ্যুতেজ্যা ।।'' (ভাগবত ৪/৩১/১৪)
অর্থাৎ,- গাছের মূলে জল সেচন করলে যেমন সেই গাছের কাণ্ড, ডাল, উপশাখা প্রভৃতি সকলেই তৃপ্তিলাভ করে এবং উদরে আহার্য দ্রব্য প্রদানের দ্বারা যেমন ইন্দ্রিয়ের তৃপ্তি হয়, তেমনই শ্রীকৃষ্ণের পূজা করলে সমস্ত দেবতাদের পূজা হয়ে যায়।
শ্রীজন্মাষ্টমী ব্রত-মাহাত্ম্যঃ
শ্রাবণ মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমীর নাম 'শ্রীকৃষ্ণ জন্মাষ্টমী'। ভবিষোত্তরপুরাণে যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণ সংবাদে শ্রীজন্মাষ্টমী ব্রত - মাহাত্ম্য বর্ণিত রয়েছে। একদিন মহারাজ যুধিষ্ঠির ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে জিজ্ঞাসা করলেন,- হে প্রভু! শ্রাবণ মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমীর নাম কি তা কৃপা করে আমাকে বলুন। শ্রীকৃষ্ণ বললেন,- হে মহারাজ! এখন আমি সেই পবিত্র ব্রত মাহাত্ম্য বর্ণনা করছি, মনোযোগ দিয়ে তা শ্রবণ করুন।
হে পাণ্ডব! যেস্থানে মানবগণ বর্ণমালায় লিখিত আমার নাম বা চিত্রপটে অংকিত আমার শ্রীমূর্তিকে চন্দনচূণাদিতে চর্চ্চিত করিয়া ও সর্বালঙ্কারে ভূষিত করিয়া আমার পুণ্য জন্ম দিনে সর্বদা পূজা করে, সে দেশে কখনও পরচক্রের ভয় থাকে না, যথা সময়ে বৃষ্টিপাত হয় এবং অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, পতঙ্গ, মূষিক প্রভৃতি ঈতিভয়েরও আশঙ্কা থাকে না। দেবকী চরিত্র ও আমার জন্মবৃত্তান্ত যে গৃহে লিখিত থাকে এবং পূজিত হয়, সে-স্থানে সকল সমৃদ্ধির সমাগম হয় এবং কোনপ্রকার উপদ্রব থাকে না। কোন-প্রসঙ্গেও কেহ জন্মাষ্টমী- ব্রত অনুষ্ঠান করিলে নিঃসন্দেহে তাঁহার বিষ্ণুলোক লাভ হয়। হে ধর্ম্মরাজ! নন্দগোপের আনন্দদায়িনী সেই শ্রীজন্মাষ্টমী তিথি জীবগণেরও পরমানন্দ বিধান করে, তাহাদের পাপ সকল তৎক্ষণাৎ হরণ করে। সুতরাং এ দিনে- নন্দ-যশোদাসহ তৎপুত্রের পূজা করিলে বিষ্ণুর পরমপদ লাভ হইয়া থাকে।
জন্মাষ্টমী-বাসরে ভোজন করিলে ত্রিভূবনের যাবৎ পাপভোজনই হইয়া থাকে। তিল মাত্রও উদর পূরণে যমদূতগণের নিকট সেই ব্যক্তি তিল তিল- করিয়া যাতনা পিষ্ট হয়। দ্বাদশীব্রতানুষ্টান করিলেও তাহার নরক হইতে উদ্ধার নাই। জয়ন্তী ব্রতের যিনি বিমুখ, তাহাকে ব্রহ্মহত্যা, সুরাপান, গোবধ, স্ত্রীবধ প্রভৃতি মহাপাপে লিপ্ত হইতে হয়-ইহলোক বা পরলোক কোথাও তাহার সুখ নাই। যে-নারী প্রতি বর্ষে এই পরমপবিত্র ব্রত পালন না করে, সে সর্প হইয়া বনবাস করে এবং উক্ত ব্রতবিমুখ নর- ক্রূররাক্ষসরূপে জন্মগ্রহণ করে। শ্রীকৃষ্ণজন্মাষ্টমী- ব্রত ত্যাগ করিয়া যদি কেহ অন্য ব্রতের সাধন করে, তবে সেই সেই ব্রতজনিত কোন পুণ্যই তাহার লাভ হয় না। নিজ ধনানুসারে এমনকি অল্পবিত্ত- ব্যয়েও এই ব্রতানুষ্টান করিতে হইবে - নচেৎ চতুর্দশ ইন্দ্রপাত যাবৎ নরকে বাস করিতে হইবে (বিষ্ণু- রহস্যে ব্রহ্ম-নারদ সংবাদ)।
কলিযুগে যে-সকল ধন্য ব্যক্তি সর্বপাপহারিণী শ্রীকৃষ্ণ- জন্মাষ্টমী-তিথিতে উপবাসী থাকিয়া- শ্রীহরির পূজা করেন, সংসারে তাহাদের কোনরূপ ভবভীতি থাকে না এবং তাঁহারা যে স্থানে বাস করে, তথায় কলি অবস্থান করে না'(ব্রহ্মপুরাণে পূর্বখন্ডে শ্রীসূতবাক্য)। 'কংসাদি অসুরগণের বিনাশের জন্য শ্রীহরি যে - দিনে আবির্ভূত হইয়াছেন সেই পরমপবিত্র দিন সকল মঙ্গলের আলয়। সনাতন পুরাণ-পুরুষোত্তম শ্রীকৃষ্ণের ভূতলে সেই সাক্ষাৎ অবতরণের মহাতিথি যে অনায়াসেই মুক্তি-দানে সমর্থা, ইহাতে আর আশ্চর্য্য কি? এই ব্রত-ধারনেই পরমমঙ্গল, ইহাই পরম-তপস্যা এবং ইহাই পরম-ধর্ম' (ব্রহ্মপুরাণে শ্রীশুক-জন্মেনজয় সংবাদ)।
শ্রাবণ কৃষ্ণাষ্টমী তিথি ধর্ম-অর্থ-কাম-মোক্ষ প্রদানকারিণী। যাঁহারা উক্ত ব্রতানুষ্ঠান স্বয়ং করেন এবং অপরকেও করাইয়া থাকেন, লক্ষ্মীদেবী তাহাদের ঘরে অচলা হইয়া অবস্থান করেন। এই ব্রত-সাধনে যে ফল লাভ হয়, উহার তুল্য বা অধিক ফল বেদে বা পুরাণেও দেখা যায় না-অর্থাৎ মোক্ষ-তুচ্ছকারী শ্রীকৃষ্ণপ্রেমই পঞ্চম-পুরুষার্থ, যাহা শুদ্ধভক্তগণের আনুগত্যে উক্ত ব্রত পালন লাভ হইয়া থাকে।' যথাবিধি শ্রীকৃষ্ণজন্মাষ্টমী-ব্রত অনুষ্ঠিত হইলে শ্রীযমরাজ বিষন্ন বদনে উক্ত-ব্যক্তির পাপ-তালিকা মুছিয়া দেন। যিনি জন্মাষ্টমী-বাসরে দেবকীদেবীসহ শ্রীহরির আরাধনা করেন তিনি ভীষণ যমপথে না গিয়া বিষ্ণুরপদে - আশ্রয় লাভ করেন। উক্ত ব্রত কৃত হইলে সকল-কার্য্য সিদ্ধ হয় এবং মৃত্যুভয়ে শ্রীকৃষ্ণের স্মরণ হয়। অতএব হে নারদ! পরমমঙ্গল লাভ করিতে হইলে আমার আজ্ঞায় জয়ন্তীব্রত পালন করো'।
(স্কন্দপুরাণে ব্রহ্মা-নারদ সংবাদ )
শ্রীজন্মাষ্টমী-ব্রতপালন-বিধি
শ্রীএকাদশী ব্রতোপবাস উপলক্ষে পূর্বে দশমী, একাদশী ও দ্বাদশী এই তিন দিবসে সাধারণভাবে যে ব্রতের নিয়মসমূহ কথিত হইয়াছে, সেইরূপ এই জন্মাষ্টমী-ব্রতে সপ্তমী,অষ্টমী ও নবমীতে - নিয়মসকল পালন করিতে হইবে।
ব্রতদিবসে দন্ত-
ধাবনাদি সকল প্রাতঃকৃত্য সমাপন করিয়া সঙ্কল্প করিবেন। সঙ্কল্পমন্ত্র,-
''অদ্য স্থিত্বা নিরাহারঃ শ্বোভূতে পরমেশ্বর।
ভোক্ষ্যামি দেবকী পুত্র অস্মিন্ জন্মাষ্টমীব্রতে।।''
অথাৎ,- পরমেশ্বর দেবকীনন্দন এই- জন্মাষ্টমী-ব্রতে অদ্য নিরাহারে থাকিয়া আগামী- কল্য ভোজন করিবে।' তৎপশ্চাৎ প্রাতঃকালে শ্রীকৃষ্ণকে তিলের জল দ্বারা স্নানাদি করাইয়া শিষ্টাচার-অনুসারে নুতন-বস্ত্রাদি সকল অর্পণ করিবেন।
এই ব্রত-উপলক্ষে শুদ্ধভক্তগণ নিরাহার - থাকিয়া সমগ্ৰ দিন ও রাত্রি কৃষ্ণকথা ও কৃষ্ণনাম- সংকীর্ত্তনে নিমগ্ন থাকেন।''
''যজ্ঞৈঃ সঙ্কীর্তন-প্রায়ৈ-র্যজন্তি হি সুমেধসঃ'' (ভাঃ ১১/৫/৩২)
সুবুদ্ধিমান্-ব্যক্তিগণ সংকীর্ত্তন-রূপ যজ্ঞদ্বারা যজন করিয়া থাকেন'- এই ভাগবতীয় নির্দেশ-অবলম্বনে তাঁহারা-গ্ৰন্থরাজ 'শ্রীমদ্ভাগবত' অথবা শ্রীগৌর-পার্ষদ শ্রী-
রঘুনাথ ভাগবতাচার্য্য-রচিত 'শ্রীকৃষ্ণপ্রেমতরঙ্গিণী'- গ্ৰন্থের দশম স্কন্ধ হইতে শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব ও বাল্যলীলা-বিষয়ক কথাসমূহ আলোচনা করেন। জগদ্গুরু শ্রী শ্রীল ভক্তি সিদ্ধান্ত সরস্বতী প্রভুপাদ-এই দিনে "শ্রীচৈতন্যভাগবত' ও শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত' গ্ৰন্থ হইতে রাধাকৃষ্ণ-মিলিততনু শ্রীগৌরসুন্দরের - আবির্ভাব লীলা আলোচনার জন্য বিশেষ উপদেশ করিতেন।
ব্রত উপলক্ষে ভগবন্মন্দির সামর্থ্যানুসারে বিচিত্র পত্র-পুষ্প ও বিভিন্ন বর্ণের কাগজ প্রভৃতি দ্বারা সাজাইবেন। সমর্থ হইলে গোপ-গোপীজন ও গাভীগণ ব্যাপ্ত গোকুল চিত্রিত করিয়া তন্মধ্যে যশোদা-ক্রোড়স্থিত শ্রীকৃষ্ণ, নন্দবাবা, রোহিণীমাতা-বলদেব প্রভৃতি স্থাপন করিবেন। অনন্তর মধ্য রাত্রে নৃত্য-গীত-বাদ্যাদি সহিত ভগবানের আবির্ভাব- লীলা স্মরণ ও সংকীর্ত্তন করিতে করিতে পঞ্চামৃত,দুগ্ধাদি এবং শুদ্ধ গঙ্গাজল-দ্বারা- শ্রীযশোদার সহিত শ্রীকৃষ্ণকে ষোড়শ-উপচারে স্নানাদি পূজা করিবেন এবং বিচিত্র পক্বান্নসমূহ, বিবিধ খাদ্যসমূহ, কালোচিত ফলসমূহ এবং তাম্বুল- সমর্পণ করিবেন। তৎপশ্চাৎ গীত, নৃত্যাদি সহিত ভগবানের বাল্য-লীলাদি শ্রবণ পূর্বক আনন্দে রাত্রি-জাগরণ- করিবেন। জন্মাষ্টমীতে রাত্রি-জাগরণে আজন্মার্জিত পাপ তৎক্ষণাৎ ধ্বংস হইয়া যায়। পরদিবস প্রভাত হইলে নিত্যকর্ম সমাপন - পূর্বক শ্রীভগবানের অর্চনা করিয়া যথা সময়ে পারণ ও নন্দোৎসব করবেন।
★★★সবাইকে অনুরোধ রইল অবশ্যই মনে রাখবেন যে, উপবাস মানেই কিন্তু শুধু না খেয়ে থাকা নয়,বরং শুদ্ধ/পবিত্র দেহ, মন নিয়ে ব্রত/উপবাস রেখে নিরন্তর ''ভগবানের নাম জপ" হরিকথা শ্রবণ, কীর্ত্তন, গীতাপাঠ করে "ভগবানকে প্রসন্ন/খুশি করাই ব্রত/উপবাসের মূল উদ্দেশ্য'' I
গীতার মাহাত্ম্যে উল্লেখ আছে…
''যোহধীতে বিষ্ণুপর্বাহে গীতাং শ্রীহরিবাসরে।
স্বপন জাগ্রৎ চলন তিষ্ঠন শত্রুভির্ন স হীয়তে।।''
অর্থাৎ,- শ্রীবিষ্ণুর উৎসবের দিনে, একাদশী ও জন্মাষ্টমীতে যিনি গীতা পাঠ করেন, তিনি চলুন বা দাঁড়িয়ে থাকুন, ঘুমিয়ে বা জেগে থাকুন,(যে অবস্থাতেই থাকুন না কেন) শত্রু কখনো তার কোন ক্ষতি করতে পারেনা।
জনম সফল তা'র, কৃষ্ণ-দরশন যা'র
ভাগ্যে হইয়াছে একবার ।
বিকশিয়া হৃন্নয়ন করি' কৃষ্ণ দরশন
ছাড়ে জীব চিত্তের বিকার ।।
বৃন্দাবন-কেলি চতুর বনমালী ।
ত্রিভঙ্গ-ভঙ্গিমারূপ বংশীধারী অপরূপ
রসময় নিধি, গুণশালী ।।
বর্ণ নব জলধর শিরে শিখিপিচ্ছবর
অলকা তিলক শোভা পায় ।
পরিধানে পীতবাস বদনে মধুর হাস
হেন রূপ জগৎ মাতায় ।।
ইন্দ্রনীল জিনি কৃষ্ণরূপখানি হেরিয়া কদম্বমূলে ।
মন উচাটন না চলে চরণ সংসার গেলাম ভুলে ।।
(সখি হে) সুধাময় সে রূপ মাধুরী ।
দেখিলে নয়ন, হয় অচেতন, ঝরে প্রেমময়বারি ।।
কিবা চূড়া শিরে কেবা বংশী করে কিবা সে ত্রিভঙ্গ ঠাম ।
চরণ কমলে, অমিয়া উছলে, তাহাতে নূপুর দাম ।।
সদা আশা করি ভৃঙ্গরূপ ধরি চরণকমলে স্থান ।
অনায়াসে পাই কৃষ্ণগুণ গাই আর না ভজিব আন ।।
জয় শ্রীজন্মাষ্টমী মহা ব্রতের জয়
সনাতন ধর্ম সম্পর্কে জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন-
আরো জানুনঃ
চার যুগ-সত্য,ত্রেতা,দ্বাপর ও কলির সময় পরিমাণ ও বৈশিষ্ট্যসমূহঃ
আরো পড়ুন.....
পারমার্থিক জ্ঞান ভাগবতে মহাবিশ্বের গঠন সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ বর্ননা রয়েছে । বর্তমানে বিজ্ঞানীরা কোয়ান্টাম তত্ত্ব সম্পর্কে যে বর্ননা দিয়েছেন তা মূলত ভাগবতের পুরো বর্ননার …
আরও পড়ুন »
পারমার্থিক জ্ঞান এ পর্বের প্রথম অংশে আমরা জানতে পারব বিভিন্ন ব্রহ্মান্ডে প্রানী আছে কিনা ? বর্তমান বিজ্ঞানীদের ধারনা আমাদের সৌর জগতের মত মহাবিশ্বে আরো অসংখ্য সৌর…
আরও পড়ুন »
পারমার্থিক জ্ঞান মহাবিশ্ব সৃষ্টির আদিতে সমস্ত পদার্থ গর্ভোদকশায়ী বিষ্ণুর নাভি নামক একটি বিন্দুতে ঘনীভূত ছিল ,এই পদার্থের নাম 'প্রধান'। ইহা চিন্ময় পদার্থ…
আরও পড়ুন »
পারমার্থিক জ্ঞান হিন্দুদের কেন গো মাংস খাওয়া উচিত না? গো মাতা কেন সনাতন ধর্মে পূজনীয় ? উত্তর:- আমরা হিন্দুরা নানান জায়গায় মানুষের কাছ থেকে এই প্রশ্নের সম্মুখীন …
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা অম্বুবাচী (আম্ববর্তী) কি? কেন অম্বুবাচী পালন করা হয়? প্রবাদে রয়েছে 'কিসের বার কিসের তিথি, আষাঢ়ের সাত তারিখ অম্বুবাচী।' এদিন থেকেই হয় অম্…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান আমার মতো ছেলেরা মনে করে, একটা মেয়ে হয়তো তাঁকে হ্যাপী করবে বা রাখতে পারে। তদ্রুপ, একটা মেয়েও ভাবছে কোন ছেলে হয়তো তাঁর দুঃখ নিবারণ করবে। তবে আমাদের…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন সর্ব কারণের পরম কারণ এবং লীলা পুরুষােত্তম স্বয়ং ভগবান । গীতায় বিভিন্ন শ্লোকে শ্রীকৃষ্ণ যে পরম পুরষ ভগবান তার উল্লেখ পাওয়া যায়, য…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা মা লক্ষ্মীর কৃপালাভের কিছু মন্ত্র ও আচার-অনুষ্ঠান ! মা লক্ষ্মীর চারটি হাত। ধর্ম, কর্ম, অর্থ ও মোক্ষ— হিন্দুশাস্ত্রে এই চার হাতের তাৎপর্য ব্যাখ্য…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান ছাত্র-ছাত্রীদের আট প্রকার প্রবণতা বিদ্যা অর্জনে বিশেষ বাধা-স্বরূপ: কাম ক্রোধ তথা লোভং স্বাদ শৃঙ্গার কৌতুকে । অতি নিদ্রাহতি সেবে চ বিদ্যার্থী হৃষ্ট …
আরও পড়ুন » মহাপ্রসাদ কিভাবে পৃথিবীতে আসলো? নারদ মুনির একবার বাসনা হলো যে তিনি ভগবান নারায়নের প্রসাদ পেতে চান। কিন্তু যা ছিল অসম্ভব। কারন নারায়নের প্রসাদ কেবল …
আরও পড়ুন » বৈদিক গ্রন্থ সনাতন ধর্মের মূল গ্রন্থসমূহ: বেদ ৪ টি-মন্ত্র সংখ্যা-২০,৪৩৪ ১.ঋগবেদ. মন্ত্রসংখ্যা-১০,৫৮৯ ২.সামবেদ. মন্ত্রসংখ্যা-১,৮৯৩ ৩.যজু:বেদ. মন্ত্র সংখ্যা-১,৯…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা গীতার ১৮ টি নামের মাহাত্ব্যঃ- ০১) গঙ্গা - এর অর্থ হল, গঙ্গায় ডুব দিলে কোন ব্যাক্তি তার সকল পাপ নাশ করতে পারে ।তাই সবার প্র…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান বেদ শাস্ত্রে বলা হয়েছেঃ ------------------------------- আহার শুদ্ধৌ সত্ত্ব শুদ্ধি সত্ত্ব শুদ্ধৌ। ধ্রুবাস্মৃতি স্মৃতিলম্ভে সর্বগ্রন্থিনাং বিপ্রমোক্ষ…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা অক্ষয় তৃতীয়া হল চান্দ্র বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি। অক্ষয় তৃতীয়া বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ তিথি। অক্ষয় শব্দের অর্থ হল যা ক্ষয়প্রাপ্ত হয় ন…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা রামায় রাম-ভদ্রায় রামচন্দ্রায় মেধসে, রঘুনাথায় নাথায় সিতায় পাতায় নমঃ শ্রীরাম নবমী তাৎপর্য ও মহিমাঃ শ্রীরামের নবমী তিথি লক্ষ লক্ষ সূর্যগ্রহ…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা মা মনসার ধ্যান মন্ত্র অনুসারে ------ . ওঁ দেবীমম্বামহীনাং শশধরবদনাং চারুকান্তিং বদন্যাম্ । হংসারূঢ়মুদারামস সুললিতবসনাং সর্বদাং সর্বদৈব ।। স্মেরাস্য…
আরও পড়ুন » সনাতন ধর্মের বিভ্রান্তি নিরসন রাশি বা লগ্ন অনুসারে জেনে নিন আপনার বৈশিষ্ঠ্য........... রাশি বা লগ্ন, এই দুইয়েরই বিচার করে বলে দেওয়া যায় একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব। ১২টি লগ্ন রয…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা মহা বারুণী স্নান মাহাত্ম্যঃ গঙ্গা হল পুণ্যদায়িনী। এটা আমরা সকলেই জানি। তাই আমরা সকলেই গঙ্গা স্নান করে থাকি পুণ্য লাভের আশায়। আবার সমস্ত পূজোতে গঙ…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা আর মাত্র হাতে গোনা কয়েক দিন তারপরই আসছে নববর্ষ। পুরনো বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে আগমন জানাবার সময় আর এই নতুন বছরের আগমনের আগেই আসবে চৈত্র সং…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা বাসন্তী পূজা দূর্গাপূজা বা দূর্গোৎসব, সনাতনী হিন্দু সম্প্রদায়ের দেবী দূর্গাকে কেন্দ্র করে প্রচলিত এক বৃহৎ উৎসব। এই দূর্গাপূজা সমগ্র হিন্দু সমাজেরই…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা আসুন সকলে জেনে নিই দোল পূর্ণিমা বা হোলি কি ? হিন্দু ধর্ম অনুসারে চারটি যুগ-সত্যযুগ, ত্রেতাযুগ, দ্বাপরযুগ এবং কলিযুগ। বর্তমানে চলছে কলিযুগ। এর আগের …
আরও পড়ুন » সাধু-গুরু-বৈষ্ণব ১৮৩৬ সালে একটি সাধারণ বাঙালি গ্রামীণ পরিবারে জন্মগ্রহণকারী রামকৃষ্ণ ছিলেন একজন সাধারণ যোগসাধক, দার্শনিক ও ধর্মগুরু। তিনি উনিশ শতকের এমন এক ব্যক্তি…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা শিবের প্রনাম মন্ত্রঃ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে। নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর। দেবাদিদেব মহাদেব শিব চতুর্দশী ব্রত মাহাত্ম্য …
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান শ্রীমদ্ভগবদগীতা কি? কেন গীতা পড়বেন? বর্তমান সময়ে প্রতিটি মানুষ অজ্ঞানতার অন্ধকারে আবদ্ধ। ভগবদ গীতার আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে মনুষ্য সমাজকে সেই অন্ধকা…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা অশ্বিনীকুমার ব্রত মাহাত্ম্য আশ্বিনে রাধেঁ , কার্ত্তিকে খাঁয়, যে বর মাগে সেই বর পাই।। অশ্বিনী (অশ্ব রূপিণী সূর্যপত্নী সংজ্ঞা) এবং তাঁর কুমার (পুত…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা দামোদর মাস ও ব্রত...মাহাত্ম্য গৌরাব্দ মাসের একটি মাসের নাম দামোদর মাস। এই দামোদর মাসে মা যশোদা দড়ি দিয়ে শ্রীকৃষ্ণের উদরে বেধেঁছিলেন। এই মাসটি শ্র…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা দুর্গাপূজার তাৎপর্য, মহিমা ও বিভিন্ন তিথির আনুষ্ঠানিকতা এবং সময় নির্ঘণ্টঃ শ্রীশ্রীচণ্ডী, শ্রীমদ্ভাগবত ও শ্রীমদ্ভগবদগীতা সনাতনী মানুষের নিত্যপাঠ্…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা পিতৃপক্ষ এবং দেবীপক্ষ বিশেষ তাত্পর্য্য পিতৃপক্ষ আর দেবীপক্ষের সন্ধীক্ষণ হচ্ছে মহালয়া। ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষে শুরু হয়ে পরর্বতী অমাবস্যা র্পযন্ত…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ একাদশী ব্রত পালনের তাৎপর্য ও নিয়মাবলিঃ একসময় জৈমিনি ঋষি তার গুরুদেব মহর্ষি ব্যাসদেবকে জিজ্ঞাসা করলেন, হে গুরুদেব! একাদশী কী? একাদশীতে কেন উপবা…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ শয়ন একাদশী মাহাত্ম্য মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন-'হে কৃষ্ণ! আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের একাদশীর নাম কি? এর মহিমাই বা কি? তা আমাকে কৃপা করে বলুন।'শ্র…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ আমলকী একাদশী মাহাত্ম্য যুধিষ্ঠির বললেন-হে কৃষ্ণ! মহাফলদাতা বিজয়া একাদশীর কথা শুনলাম।এখন ফাল্গুন মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী যে নামে বিখ্যাত তা বর্ণ…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পবিত্রারোপণী একাদশী মাহাত্ম্য একদিন মহারাজ যুধিষ্ঠির ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণকে জিজ্ঞাসা করলেন হে প্ৰভু ! শ্ৰাবণ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশীর নাম কি তা কৃপা …
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ অন্নদা একাদশী মাহাত্ম্যঃ এই ভাদ্রবতী কৃষ্ণপক্ষীয়া অন্নদা একাদশীর মাহাত্ম্য ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে বর্ণনা করা হয়েছে। মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন--হে কৃষ…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পার্শ্ব একাদশী এর মাহাত্ম্য পার্শ্ব একাদশী মাহাত্ম্য: ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণ সংবাদে বর্ণিত আছে। একদা যুধিষ্ঠির মহারাজ-ভগবান শ্র…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ ইন্দিরা একাদশী মাহাত্ম্য মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন- হে মধুসূদন!! আশ্বিন মাসের কৃষ্ণপক্ষীয়া একাদশীর নাম কি তা কৃপা করে আমাকে বলুন। শ্রীকৃষ্ণ বললেন-…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ সফলা একাদশী মাহাত্ম্য পৌষ মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশীর নাম "সফলা"। ব্রহ্মাণ্ড পুরাণে যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণ সংবাদে এই তিথির মাহাত্ম্য বর্ণিত…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পুত্রদা একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য যুধিষ্ঠি বললেন-হে কৃষ্ণ!! পৌষ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশীর নাম কি? বিধিই বা কি,কোন দেবতা ঐ দিনে পূজিত হন এবং আপনি ক…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ ষটতিলা একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য মাঘ মাসের কৃষ্ণপক্ষের 'ষটতিলা' একাদশীর মাহাত্ম্য ভবিষ্যোত্তরপুরাণে বর্ণিত আছে। যুধিষ্ঠির মহারাজ বললেন-হে জগন…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পাপমোচনী একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণকে বললেন- হে জনার্দন! চৈত্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশীর নাম ও মাহাত্ম্য কৃপা করে আমাকে বলুন। শ্র…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা প্রথম অধ্যায় অর্জুন বিষাদ-যোগ ধৃতরাষ্ট্র উবাচ ধর্মক্ষেত্রে কুরুক্ষেত্রে সমবেতা যুযুৎসবঃ। মামকাঃ পান্ডবাশ্চৈব কিমকুর্বত সঞ্জয়।।১।। অনুবাদঃ…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা দ্বিতীয় অধ্যায় সাংখ্য-যোগ সঞ্জয় উবাচ তং তথা কৃপয়াবিষ্টমশ্রুপূর্ণাকুলেক্ষণম্। বিষীদন্তমিদং বাক্যমুবাচ মধুসূদনঃ।।১।। অনুবাদঃ সঞ্জয় বললেন-…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ অর্জুন উবাচ জ্যায়সী চেৎ কর্মণস্তে মতা বুদ্ধির্জনার্দন। তৎ কিং কর্মণি ঘোরে মাং নিয়োজয়সি কেশব।।১।। অনুবাদঃ অর্জুন বলল…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা একাদশ-অধ্যায় বিশ্বরূপ-দর্শন-যোগ অর্জুন উবাচ মদনুগ্রহায় পরমং গুহ্যমধ্যাত্মসংজ্ঞিতম্। যত্ত্বয়োত্তং বচস্তেন মোহোহয়ং বিগতো মম।।১।। অনুবাদঃ অর্…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা দ্বাদশ-অধ্যায় ভক্তিযোগ অর্জুন উবাচ এবং সততযুক্তা যে ভক্তাস্ত্বাং পর্যুপাসতে। যে চাপ্যক্ষরমব্যক্তং তেষাং কে যোগবিত্তমাঃ।।১।। অনুবাদঃ অর্জুন জিজ…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা প্রকৃতি-পুরুষ বিবেকযোগ অর্জুন উবাচ প্রকৃতিং পুরুষং চৈব ক্ষেত্রং ক্ষেত্রজ্ঞমেব চ। এতদ্ বেদিকুমিচ্ছামি জ্ঞানং জ্ঞেয়ং চ কেশব।।১।। অনুবাদঃ অর্জুন …
আরও পড়ুন » গুরু তত্ত্ব শিব কল্প তরু শ্রী শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ শিব কল্প তরু শ্রী শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ মানব কল্যাণ কামী ও সংসারত্যাগী একজন…
আরও পড়ুন » গুরু তত্ত্ব শ্রী অদ্বৈত আচার্য শ্রী অদ্বৈত আচার্য(১৪৩৪-১৫৫৮) বৈষ্ণব দার্শনিক। শ্রীহট্ট (বর্তমান সিলেট) জেলার নবগ্রাম-লাউড় গ্রামে এক বারেন্দ্র ব্রাহ্মণ পরিব…
আরও পড়ুন » গুরু তত্ত্ব শ্রীগদাধর পণ্ডিত : মহাপ্রভুর ছায়া শ্রীগদাধর পণ্ডিত শিশু কাল থেকেই মহাপ্রভুর সঙ্গেই থাকতেন । তাঁর পিতার নাম ছিল মাধব মিশ্র আর মাতার নাম ছিল রত্নাবলীদে…
আরও পড়ুন » সনাতন ধর্মের বিভ্রান্তি নিরসন সংঘাত নিরসনের পন্থা আধ্যাত্মিক ভিত্তি গঠন ভগবানের অবিচ্ছেদ্য অংশ হওয়ায়, আত্মা সমস্ত জড় উপাধি থেকে মুক্…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান হরি নামের মহিমা একদিন একজন অধার্মিক লোক একজন ধার্মিক লোককে বলছে, আচ্ছা! হরিনাম করলেও মানুষের মৃত্যু হয়, না করলেও মৃত্যু হয়। তাহলে করার চেয়ে না কর…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান কামকে কিভাবে জয় করবেন ? প্রতিটি মানুষের অন্তরে রয়েছে শুদ্ধ কৃষ্ণ - প্রেম । কিন্তু এই প্রেম, ভক্তি ও শুদ্ধ চেতনা বিকৃত কামের দ্বারা আবৃত হয়ে আছে…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান ভগবান শ্রীকৃষ্ণের প্রিয় হতে চান এই গুনগুলোর চর্চা করুনঃ এগুলোর সবগুলো অথবা কয়েকটি গুন চর্চা করুন গুনগুলো আয়ত্ত্বে আনার জন্য চেষ্টা করুন। আর শ্রীকৃ…
আরও পড়ুন »
পারমার্থিক জ্ঞানমহাভারত পড়ার সময় না থাকলেও এর মূল সূত্রগুলি আমাদের জীবনে কার্যকর প্রমাণ করতে পারে----------------------- ১== যদি আপনি সময়মতো বাচ্চাদের ভুল দাব…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান বৈদিক শাস্ত্রে জন্ম ও মৃত্যুযোগ অশৌচ সনাতন ধর্মের বৈদিক শাস্ত্রে জন্ম ও মৃত্যুযোগ অশৌচ কি? অশৌচ দুই প্রকার যেমনঃ— ১৷ জননাশৌচঃ — পরিবারে কেউ জন্মগ্র…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান পূজাতে ঘট লাগে কেন? যে কোন পূজায় ঘট কেন অপরিহার্য? ঘট আমাদের দেহের প্রতিরূপ।পূজার সময় পঞ্চগুড়ি দিয়ে পিঠ তৈরী করা হয়।এই পঞ্চগুড়ি,পঞ্চমহাভূত …
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান কলিযুগের মানুষদের ভগবানের নামে রুচি নেই কেন ? এক সাধুবাবা সকলকে সৎপথে উপাৰ্জন করার পরামৰ্শ দিতেন । তার কাছে এক রাজা প্রায়ই আসা - যাওয়া করতেন । একদ…
আরও পড়ুন »
পারমার্থিক জ্ঞান মহাভারতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কিছু বাণী ও উপদেশঃ ১.যখন সংসারে দেখার মত কিছুই থাকে না, তখন মানুষ ঈশ্বর এর দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে। -(ভগবান শ্রীকৃষ্ণ)…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর কিছু অমৃত বাণী কলির জীবের কল্যাণ আর উদ্ধারের জন্য সচ্চিদানন্দঘন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এই ধরায় আবির্ভূত হন নিমাই রুপে।সময়ের …
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান চার যুগ-সত্য,ত্রেতা,দ্বাপর ও কলির সময় পরিমাণ ও বৈশিষ্ট্যসমূহঃ চার যুগের সময় পরিমাণ ও বৈশিষ্ট্যসমূহ:- ★ ১.সত্য যুগ হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী সত্য যুগ …
আরও পড়ুন » অডিও ভিডিও ভজন ও নামকীর্তন সনাতন অডিও ভিডিও ভজন-আরতি-নামকীর্তন শুনুন এবং ডাউনলোড করুন নিচের লিংকে ক্লিক করে... বি:দ্র:- আপলোডের কাজ চলমান রয়েছে ..কৃপা করে অপেক্ষা করুন …
আরও পড়ুন »
0 মন্তব্যসমূহ