শ্রীগদাধর পণ্ডিত : মহাপ্রভুর ছায়া
শ্রীগদাধর পণ্ডিত শিশু কাল থেকেই মহাপ্রভুর সঙ্গেই থাকতেন । তাঁর পিতার নাম ছিল মাধব মিশ্র আর মাতার নাম ছিল রত্নাবলীদেবী । তাঁরা মায়াপুরে জগন্নাথ মিশ্রের বাড়ীর নিকটে বাস করতেন আর শচীদেবীকে বড় বাগ্নীর মত দেখতেন ।
শিশুর লীলার সময় শ্রীগৌরহরি গদাধর পণ্ডিতের সঙ্গে খেলা করতেন । যদিও গদাধর পণ্ডিতের বয়সে মহাপ্রভুর কয়েক বছর ছোট, তাঁরা গ্রামের পাঠশালায় একসঙ্গে অধ্যয়ন করতেন । মহাপ্রভু কোন সময় গদাধর ছাড়া থাকতে পারতেন না আর গদাধরও মহাপ্রভুর ছাড়া একক্ষণও থাকতে পারতেন না । (দ্বাপর-যুগে ব্রজে তিনি স্বয়ং শ্রীমতীরাধারাণী ছিলেন ।)
এক দিন শ্রীঈশ্বর পুরী মায়াপুরে গিয়ে গদাধরকে কৃষ্ণ-লীলামৃত নামে গ্রন্থ অধ্যায়ন করালেন আর গদাধর পণ্ডিত সেই গ্রন্থ তাঁর শ্রীমুখে শুনে বিমুগ্ধ হলেন । গদাধর পণ্ডিত শৈশবকাল থেকে ধীর, শান্ত, নির্জন এবং বৈরাগ্যবান ছিলেন । শৈশবে গৌরহরি খুব চঞ্চলভাব প্রকট করে মাঝে মাঝে তাঁকে ন্যায়ের ফাঁকি জিজ্ঞেস করতেন আর গদাধর পণ্ডিত তা বিশেষ পছন্দ না করে কখনো তাঁর কাছ থেকে দূরে থাকতে চাইতেন (মাঝে মাঝে নিমাইকে রাস্তায় দেখে তিনি উল্টা দিকে ঘুরে তাঁকে এড়িয়ে যেতে চেষ্টা করতেন ।) কিন্তু গৌরসুন্দর তাঁকে ছাড়তেন না ।
এক দিন গদাধর পণ্ডিত মহাপ্রভুর কাছে এসে বললেন, "প্রভু, আমাকে দীক্ষা দাও ।" কিন্তু মহাপ্রভু বললেন, "তোমার গুরু আসছেন । ও তোমাকে ঠিক দীক্ষা দিয়ে দেবে ।"
কিছু পরে চট্টগ্রাম থেকে শ্রীপুণ্ডরীক বিদ্যানিধি নবদ্বীপে এলেন । মহাপ্রভু তাঁকে সব সময় "বাবা" বলে ডাকতেন ।
এক দিন মুকুন্দ দত্ত গদাধর পণ্ডিতের কাছে গিয়ে বললেন, "প্রভু, তুমি কি বৈষ্ণব দেখতে চাও ?"
গদাধর পণ্ডিত বললেন, "হ্যাঁ, নিশ্চয় ! চল ।"
যখন তাঁরা পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির বাড়ি এসেছিলেন, তখন গদাধর পণ্ডিত যে বিশেষ শ্রদ্ধা নিয়ে এসেছিলেন, সেটা হারিয়ে ফেললেন :
তিনি দেখলেন যে, পুণ্ডরীক বিদ্যানিধি গৃহস্থ ভক্ত ছিলেন—তিনি পালঙ্কে আরামে শুয়ে দামী ধুতি ও ভাল জামা পড়তেন আর পান খেতেন । গদাধর পণ্ডিত তো সাধু দেখতে এসেছিলেন কিন্তু সাধু দেখতে লাগছে বিষয়ীর মত—তাঁর একটা অপরাধ হয়েছিল । গদাধর পণ্ডিত ভাবলেন, "এ লোকটা কী ? বৈষ্ণব হয়ে এক বিষয়ীর মত ব্যাবহার কেন ?" মুকুন্দ দত্ত তাঁর মন বুঝতে পেয়ে একটা কৃষ্ণলীলা শ্লোক কীর্ত্তন করলেন :
অহো বকী যং স্তনকালকূটং
জিঘাংসয়াপায়য়দপ্যসাধ্বী ।
লেভে গতিং ধাক্র্যবিতাং ততোঽন্যং
কং বা দয়ালুং শরপং ব্রহেম ॥
"অহো কি আশ্চর্য্য ! বকাসুরভগিনী দুষ্টা পূতনা কৃষ্ণবিনাশেচ্ছা-প্রণোদিত হইয়া কালকূট মিশ্রিত স্তন পান করাইয়াও ধাত্রীপ্রাপ্য গতি লাভ করিয়াছিল ; অতএব, কৃষ্ণ বিনা এমন আর কে দয়ালু আছে যে, তাঁহার শরণাপন্ন হইব ?"
(ভাঃ ৩/২/২৩)
মুকুন্দের অতিসুমধুর কন্ঠে কৃষ্ণলীলাগীত শুনে পুণ্ডরীকবিদ্যানিধি অমনি "কৃষ্ণ ! কৃষ্ণ !" বলে কাঁদতে কাঁদতে মূর্ছিত হয়ে পড়লেন । গদাধর পণ্ডিতের এবার মনে হল, "না বুঝে হেন মহাভাগবত পুরুষকে বিষয়ী-জ্ঞান করেছি ! আমার অপরাধ হয়েছে ! তাঁর কাছে মন্ত্র গ্রহণ না করলে আমি নিস্তার পাব না — আমার অপরাধ দূর হবে না ।"
মহাপ্রভু তাঁকে "বাবা" বলে ডাকতেন কেন ? কারণটাই আছে । এই শ্রীপুণ্ডরীক বিদ্যানিধি দ্বাপর-যুগে ছিলেন রাজা বৃষভানু, শ্রীমতী রাধারাণীর বাবার অবতার । আর গদাধর পণ্ডিত কে হচ্ছে ? গদাধর পণ্ডিত হচ্ছে রাধারাণীর অবতার । সেইজন্য যখন গদাধর পণ্ডিত মহাপ্রভুকে কী হয়েছিল বললেন, তখন মহাপ্রভু তাঁকে বললেন, "তোমার অপরাধ খণ্ডন করবার জন্য ওঁর কাছ থেকে দীক্ষা নিতে হবে ! ওই তোমার গুরু হবে !"
তখন এক দিন মুকুন্দ দত্ত পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির নিকটে গদাধর পণ্ডিতের সবিশেষ পরিচয় বলে দিলেন আর সেটা শুনে পুণ্ডরীক বিদ্যানিধি হাসলেন:শুনিয়া হাসেন পুণ্ডরীক বিদ্যানিধি ।
"আমারে ত' মহারত্ন মিলাইলা বিধি ॥
করাইমু ইহাতে সন্দেহ কিছু নাই ।
বহু জন্ম-ভাগ্যে সে এমত শিষ্য পাই ॥
(চৈঃ ভঃ ২/৭/১১৭-১১৮)
"এঁকে শিষ্য করে আমি কৃতার্থ হলাম ! তাই আমি এঁকে কৃপা করলাম না, উনি আমাকে কৃপা করলেন যে আমি এঁর মত শিষ্য পেলাম !"
গদাধর পণ্ডিত পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির সামনে গিয়ে প্রণাম করলেন আর পুণ্ডরীক বিদ্যানিধি তাঁকে মন্ত্র দিলেন । যখন গদাধর পণ্ডিত বাড়ি ফিরে এলেন, তখন তিনি এবার নতুন জীবন প্রকট করলেন—অহর্নিশি কৃষ্ণপ্রেমে ভাসতে লাগলেন ।
গদাধর পণ্ডিত ও মহাপ্রভু নদীয়া লীলার এক সঙ্গে থাকতেন, আর যখন মহাপ্রভু সন্ন্যাস লীলা করলেন, গদাধর পণ্ডিত তখন মহাপ্রভুর আদেশে ক্ষেত্র-সন্ন্যাস গ্রহণ করে নিলাচলে বাস করতে লাগলেন—তিনি ওখানে মহাপ্রভুর ছায়ার মত থাকতেন । শ্রীলশ্রীধর দেবগোস্বামী মহারাজ গদাধর পণ্ডিতের সম্বন্ধে প্রণাম মন্ত্র রচনা করেছিলেন :
নীলামভোধিতটে সদা স্ববিরহাক্ষেপান্বিতং বান্ধবং ।
শ্রীমদ্ভাগবতীকথা মদিরয়া সঞ্জীবয়ন ভাতি য়ঃ ॥
শ্রীমদ্ভাগবতং সদা স্বনয়নাশ্রূপায়ণৈঃ ণূজয়ন্ ।
গোস্বামিপ্রবরো গদাধরবিভুর্ভূয়াৎ মদেকাগতিঃ ॥
"যখন মহাপ্রভু অন্তরে বিরহ-জ্বালায় জ্বলে পুড়ে মরছিলেন, তখন নীলামভোধি তটে বসে বসে গদাধর পণ্ডিত তাঁর সম্মুখে শ্রীমদ্ভাগবতম পড়তেন । তাঁর প্রিয় ব্যথিত বন্ধুকে উন্মাদ দেখিয়ে তাঁকে কিছু উপশম করবার জন্য গদাধর পণ্ডিত কৃষ্ণলীলা-পাঠ করতেন । পড়তে পড়তে তিনি চোখের জল ফেলেছিলেন আর সেই চোখের জল পুষ্পাঞ্জলির ন্যায় ভাগবতের উপরে পড়ত । সেই মহাপুরুষ গোস্বামীর শ্রেষ্ঠ গদাধর পণ্ডিতের তৃপ্তিটা এই গ্রন্থ রচনা করতে করতে আমারই একটি মাত্র উদ্দেশ্য হউক ।"
মহাপ্রভুর আদেশে ক্ষেত্র-সন্ন্যাস নিয়ে গদাধর পণ্ডিত শ্রীটোটা-গোপীনাথ-বিগ্রহের সেবা করতেন । উড়িষ্যার ভাষায় 'টোটা' মানে 'বাগান' ।
এক দিন মহাপ্রভু গদাধর পণ্ডিতের কাছে গিয়ে বলছেন, "গদাধর, আজকে আমি তোমাকে একটি দারুন উপহার দেব !"
গদাধর পণ্ডিত উত্তেজিত হয়ে গেলেন, "দাও না, প্রভু ।"
তখন মহাপ্রভু তাঁর সঙ্গে এক বাগানে গেলেন আর সেখানে খুঁড়তে খুঁড়তে বালির মধ্যে একটি দারুন বিগ্রহ বের করলেন—বিগ্রহটি পেয়ে তিনি বললেন, " এই তো তোমার উপহার !"
সেই কাল থেকে গদাধর পণ্ডিত এই বিগ্রহের (শ্রীটোটা-গোপীনাথের) সেবা করতেন ।
এক সময় গদাধর পণ্ডিত ভাবলেন, "মহাপ্রভু সব সময় বিভিন্ন জায়গায় প্রচার করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন আর আমি কোথাও যেতে পারছি না । আমি সব সময় শুধু পূজা করে যাচ্ছি..." মহাপ্রভুর সঙ্গে যেতে ইচ্ছা করে তাঁর মন খারাপ হয়ে গেল ।
এক দিন মহাপ্রভু চলে যেতে যাচ্ছিলেন । গদাধর পণ্ডিত তাঁর পিছনে পিছনে গেলেন । মহাপ্রভু ঘুরে তাকিয়ে বললেন, "তুমি কোথায় যাচ্ছ ?"
গদাধর পণ্ডিত তাঁকে খুলে বললেন, "আমি তোমার সঙ্গে যাব !"
মহাপ্রভু বললেন, "তোমার কি সেবা নেই ? তোমায় কে অনুমতি দিয়েছে ? তুমি কি ভাবছ যে, তুমি আমার সঙ্গে গিয়ে লোকের বাড়ি বাড়ি থাকবে আর ভালোমন্দ খাবে না কি ?"
গদাধর পণ্ডিত চালাকি করে বললেন, "না, না, আমি মোটেই তোমার সঙ্গে যাচ্ছি না । আমি আইকে (শচীদেবী মাকে) দেখতে যাব !"
"শুন, তোমার সেবা আছে । তুমি সেবা ছেড়ে এখান থেকে যাবে না । গোপীনাথের সেবা কর !"
গদাধর পণ্ডিত তখন কী বললেন ? তিনি খুলে বলে ফেললেন, "তোমার সেবা করলে কোটী গোপীনাথের সেবা হয়ে যাবে ! আসলে তোমার চরণের দর্শন করলেই, কোটি গোপীনাথের সেবা তুল্য হয় না ।"
"চুপ ! একদম চুপ ! একটা কথাও নয় ।" মহাপ্রভু তাঁকে নিলেন না — যখন তিনি নৌকায় উঠে বসলেন, তখন গদাধর পণ্ডিত সেখানেই অজ্ঞান হয়ে পড়লেন । সেরকম ছিল তাঁর প্রীতি ।
তাই গদাধর পণ্ডিত কখনও পুরীধাম ছেড়ে গেলেন না । তিনি প্রত্যেক দিন গোপীনাথের সেবা করতেন । যখন গদাধর পণ্ডিত বয়স্ক হয়ে গেলেন, তিনি এক দিন গোপীনাথের কাছে গিয়ে প্রার্থনা করলেন, "প্রভু, আমি অত্যন্ত বৃদ্ধ হয়ে গিয়ে আর তোমার সেবা করতে পারছি না ! তোমাকে আমি কাপড়-চোপড়, গলায় মালা পর্যন্ত পড়াতে পারছি না । ঠিক মত কিছু করতে পারছি না । প্রভু, তুমি আমাকে সেবা থেকে মুক্তি দাও ।"
তখন তাঁর প্রিয় ভক্তের নিবেদন শুনে ভগবান তাঁর ভক্তের সেবার জন্য বসে পড়লেন ! প্রেমময় অন্বেষণ (Adoring quest for the lost worker) । পরের দিন গদাধর পণ্ডিত সকালবেলা মঙ্গলারতির সময় উঠে মন্দিরে গেলেন আর কী দেখলেন ? গদাধর পণ্ডিতের সেবা নেওয়ার জন্য গোপীনাথ বসে পড়েছিলেন ।
মহাপ্রভু কোথায় বিলীন হয়ে গেছেন—সেই বিষয়ের সম্বন্ধে বিভিন্ন ইতিহাসও আছে । কেউ বলেন যে, তিনি জগন্নাথ মন্দিরে গিয়ে জগন্নাথের সঙ্গে বিলীন হয়ে গেছেন, আবার কেউ বলেন যে, তিনি এই টোটা গোপীনাথের মন্দিরে প্রবেশ করে আর বের হন নি—তিনি গোপীনাথের ঊরুর মধ্যে বিলীন হয়ে গেছেন । এখনও আপনি দেখতে পাবেন যে, গোপীনাথের ঊরুর মধ্যে কিছু রক্তের দাগ আছে । দুটো কথা আছে, দুটোই ঠিক ।
প্রায় প্রতি দিন গদাধর পণ্ডিত আবোনা শাক রান্না করতেন আর মহাপ্রভুকে নিমন্ত্রণ করতেন । মহাপ্রভু তাঁর কাছে চলে এসে প্রসাদ পেয়ে খুব খুশি ছিলেন । আর এক দিন গদাধর পণ্ডিত ভাবলেন, "দেখি, আমি শাক রান্না করব আর ও নিমন্ত্রণ ছাড়া আসবে কি আসবে না ? আমায় কতটা ও মনে রাখে ? কতটা ওর আমার প্রতি টান আছে ? আমি সেটা দেখতে চাই ।" তাই সেই দিন তিনি আবোনা শাকাদি রান্না করেছেন আর নিত্যানন্দ প্রভুও ভক্তগণকে নিমন্ত্রণ করলেন — তাঁরা সবাই চলে আসলেন । কিন্তু মহাপ্রভুকে নিমন্ত্রণ না করলে তিনি ভাবলেন, "ও আসবে কি আসবে না ?" হঠাৎ করে মহাপ্রভু এসে বললেন, "কী, গোসাঞি, শাক ভাল ভাল রান্না করছ আর আমাকে নিমন্ত্রণ করছ না ? আমাকে ফাঁকি দিচ্ছ নাকি ? আমাকে ফাঁকি দিলে চলবে না !" তারপর গদাধর পণ্ডিত খুশি হয়ে মহাপ্রভুকে বসিয়ে প্রসাদ দিলেন ।
জয় শ্রীটোটাগোপীনাথ কি জয় !
জয় শ্রীগদাধর পণ্ডিত গোস্বামী প্রভু কি জয় ।
পারমার্থিক জ্ঞান হিন্দুদের
কেন গো মাংস খাওয়া উচিত না? গো মাতা কেন সনাতন ধর্মে পূজনীয় ? উত্তর:-
আমরা হিন্দুরা নানান জায়গায় মানুষের কাছ থেকে এই প্রশ্নের সম্মুখীন …
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা অম্বুবাচী
(আম্ববর্তী) কি? কেন অম্বুবাচী পালন করা হয়? প্রবাদে রয়েছে 'কিসের বার
কিসের তিথি, আষাঢ়ের সাত তারিখ অম্বুবাচী।' এদিন থেকেই হয় অম্…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান আমার
মতো ছেলেরা মনে করে, একটা মেয়ে হয়তো তাঁকে হ্যাপী করবে বা রাখতে পারে।
তদ্রুপ, একটা মেয়েও ভাবছে কোন ছেলে হয়তো তাঁর দুঃখ নিবারণ করবে। তবে
আমাদের…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান শ্রীকৃষ্ণ
হচ্ছেন সর্ব কারণের পরম কারণ এবং লীলা পুরুষােত্তম স্বয়ং ভগবান । গীতায়
বিভিন্ন শ্লোকে শ্রীকৃষ্ণ যে পরম পুরষ ভগবান তার উল্লেখ পাওয়া যায়, য…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা মা
লক্ষ্মীর কৃপালাভের কিছু মন্ত্র ও আচার-অনুষ্ঠান ! মা লক্ষ্মীর চারটি হাত।
ধর্ম, কর্ম, অর্থ ও মোক্ষ— হিন্দুশাস্ত্রে এই চার হাতের তাৎপর্য ব্যাখ্য…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান ছাত্র-ছাত্রীদের
আট প্রকার প্রবণতা বিদ্যা অর্জনে বিশেষ বাধা-স্বরূপ: কাম ক্রোধ তথা লোভং
স্বাদ শৃঙ্গার কৌতুকে । অতি নিদ্রাহতি সেবে চ বিদ্যার্থী হৃষ্ট …
আরও পড়ুন » মহাপ্রসাদ
কিভাবে পৃথিবীতে আসলো? নারদ মুনির একবার বাসনা হলো যে তিনি ভগবান নারায়নের
প্রসাদ পেতে চান। কিন্তু যা ছিল অসম্ভব। কারন নারায়নের প্রসাদ কেবল …
আরও পড়ুন » বৈদিক গ্রন্থ সনাতন
ধর্মের মূল গ্রন্থসমূহ: বেদ ৪ টি-মন্ত্র সংখ্যা-২০,৪৩৪ ১.ঋগবেদ.
মন্ত্রসংখ্যা-১০,৫৮৯ ২.সামবেদ. মন্ত্রসংখ্যা-১,৮৯৩ ৩.যজু:বেদ. মন্ত্র
সংখ্যা-১,৯…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা গীতার ১৮ টি নামের মাহাত্ব্যঃ- ০১) গঙ্গা - এর অর্থ হল, গঙ্গায় ডুব দিলে কোন ব্যাক্তি তার সকল পাপ নাশ করতে পারে ।তাই সবার প্র…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান বেদ
শাস্ত্রে বলা হয়েছেঃ ------------------------------- আহার শুদ্ধৌ সত্ত্ব
শুদ্ধি সত্ত্ব শুদ্ধৌ। ধ্রুবাস্মৃতি স্মৃতিলম্ভে সর্বগ্রন্থিনাং
বিপ্রমোক্ষ…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা অক্ষয়
তৃতীয়া হল চান্দ্র বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি। অক্ষয় তৃতীয়া
বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ তিথি। অক্ষয় শব্দের অর্থ হল যা ক্ষয়প্রাপ্ত হয় ন…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা রামায়
রাম-ভদ্রায় রামচন্দ্রায় মেধসে, রঘুনাথায় নাথায় সিতায় পাতায় নমঃ
শ্রীরাম নবমী তাৎপর্য ও মহিমাঃ শ্রীরামের নবমী তিথি লক্ষ লক্ষ সূর্যগ্রহ…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা মা
মনসার ধ্যান মন্ত্র অনুসারে ------ . ওঁ দেবীমম্বামহীনাং শশধরবদনাং
চারুকান্তিং বদন্যাম্ । হংসারূঢ়মুদারামস সুললিতবসনাং সর্বদাং সর্বদৈব ।।
স্মেরাস্য…
আরও পড়ুন » সনাতন ধর্মের বিভ্রান্তি নিরসন রাশি
বা লগ্ন অনুসারে জেনে নিন আপনার বৈশিষ্ঠ্য........... রাশি বা লগ্ন, এই
দুইয়েরই বিচার করে বলে দেওয়া যায় একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব। ১২টি লগ্ন
রয…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা মহা
বারুণী স্নান মাহাত্ম্যঃ গঙ্গা হল পুণ্যদায়িনী। এটা আমরা সকলেই জানি। তাই
আমরা সকলেই গঙ্গা স্নান করে থাকি পুণ্য লাভের আশায়। আবার সমস্ত পূজোতে
গঙ…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা আর
মাত্র হাতে গোনা কয়েক দিন তারপরই আসছে নববর্ষ। পুরনো বছরকে বিদায়
জানিয়ে নতুন বছরকে আগমন জানাবার সময় আর এই নতুন বছরের আগমনের আগেই আসবে
চৈত্র সং…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা বাসন্তী
পূজা দূর্গাপূজা বা দূর্গোৎসব, সনাতনী হিন্দু সম্প্রদায়ের দেবী দূর্গাকে
কেন্দ্র করে প্রচলিত এক বৃহৎ উৎসব। এই দূর্গাপূজা সমগ্র হিন্দু সমাজেরই…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা আসুন
সকলে জেনে নিই দোল পূর্ণিমা বা হোলি কি ? হিন্দু ধর্ম অনুসারে চারটি
যুগ-সত্যযুগ, ত্রেতাযুগ, দ্বাপরযুগ এবং কলিযুগ। বর্তমানে চলছে কলিযুগ। এর
আগের …
আরও পড়ুন » সাধু-গুরু-বৈষ্ণব ১৮৩৬
সালে একটি সাধারণ বাঙালি গ্রামীণ পরিবারে জন্মগ্রহণকারী রামকৃষ্ণ ছিলেন
একজন সাধারণ যোগসাধক, দার্শনিক ও ধর্মগুরু। তিনি উনিশ শতকের এমন এক
ব্যক্তি…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা শিবের
প্রনাম মন্ত্রঃ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে। নিবেদয়ামি
চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর। দেবাদিদেব মহাদেব শিব চতুর্দশী ব্রত মাহাত্ম্য
…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান শ্রীমদ্ভগবদগীতা
কি? কেন গীতা পড়বেন? বর্তমান সময়ে প্রতিটি মানুষ অজ্ঞানতার অন্ধকারে
আবদ্ধ। ভগবদ গীতার আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে মনুষ্য সমাজকে সেই অন্ধকা…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা অশ্বিনীকুমার
ব্রত মাহাত্ম্য আশ্বিনে রাধেঁ , কার্ত্তিকে খাঁয়, যে বর মাগে সেই বর পাই।।
অশ্বিনী (অশ্ব রূপিণী সূর্যপত্নী সংজ্ঞা) এবং তাঁর কুমার (পুত…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা দামোদর
মাস ও ব্রত...মাহাত্ম্য গৌরাব্দ মাসের একটি মাসের নাম দামোদর মাস। এই
দামোদর মাসে মা যশোদা দড়ি দিয়ে শ্রীকৃষ্ণের উদরে বেধেঁছিলেন। এই মাসটি শ্র…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা দুর্গাপূজার
তাৎপর্য, মহিমা ও বিভিন্ন তিথির আনুষ্ঠানিকতা এবং সময় নির্ঘণ্টঃ
শ্রীশ্রীচণ্ডী, শ্রীমদ্ভাগবত ও শ্রীমদ্ভগবদগীতা সনাতনী মানুষের নিত্যপাঠ্…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা পিতৃপক্ষ
এবং দেবীপক্ষ বিশেষ তাত্পর্য্য পিতৃপক্ষ আর দেবীপক্ষের সন্ধীক্ষণ হচ্ছে
মহালয়া। ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষে শুরু হয়ে পরর্বতী অমাবস্যা র্পযন্ত…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ একাদশী
ব্রত পালনের তাৎপর্য ও নিয়মাবলিঃ একসময় জৈমিনি ঋষি তার গুরুদেব মহর্ষি
ব্যাসদেবকে জিজ্ঞাসা করলেন, হে গুরুদেব! একাদশী কী? একাদশীতে কেন উপবা…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ শয়ন
একাদশী মাহাত্ম্য মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন-'হে কৃষ্ণ! আষাঢ় মাসের
শুক্লপক্ষের একাদশীর নাম কি? এর মহিমাই বা কি? তা আমাকে কৃপা করে
বলুন।'শ্র…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ আমলকী
একাদশী মাহাত্ম্য যুধিষ্ঠির বললেন-হে কৃষ্ণ! মহাফলদাতা বিজয়া একাদশীর কথা
শুনলাম।এখন ফাল্গুন মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী যে নামে বিখ্যাত তা বর্ণ…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পবিত্রারোপণী
একাদশী মাহাত্ম্য একদিন মহারাজ যুধিষ্ঠির ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণকে জিজ্ঞাসা
করলেন হে প্ৰভু ! শ্ৰাবণ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশীর নাম কি তা কৃপা …
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ অন্নদা
একাদশী মাহাত্ম্যঃ এই ভাদ্রবতী কৃষ্ণপক্ষীয়া অন্নদা একাদশীর মাহাত্ম্য
ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে বর্ণনা করা হয়েছে। মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন--হে কৃষ…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পার্শ্ব
একাদশী এর মাহাত্ম্য পার্শ্ব একাদশী মাহাত্ম্য: ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে
যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণ সংবাদে বর্ণিত আছে। একদা যুধিষ্ঠির মহারাজ-ভগবান শ্র…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ ইন্দিরা
একাদশী মাহাত্ম্য মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন- হে মধুসূদন!! আশ্বিন মাসের
কৃষ্ণপক্ষীয়া একাদশীর নাম কি তা কৃপা করে আমাকে বলুন। শ্রীকৃষ্ণ বললেন-…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ সফলা
একাদশী মাহাত্ম্য পৌষ মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশীর নাম "সফলা"। ব্রহ্মাণ্ড
পুরাণে যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণ সংবাদে এই তিথির মাহাত্ম্য বর্ণিত…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পুত্রদা
একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য যুধিষ্ঠি বললেন-হে কৃষ্ণ!! পৌষ মাসের শুক্লপক্ষের
একাদশীর নাম কি? বিধিই বা কি,কোন দেবতা ঐ দিনে পূজিত হন এবং আপনি ক…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ ষটতিলা
একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য মাঘ মাসের কৃষ্ণপক্ষের 'ষটতিলা' একাদশীর মাহাত্ম্য
ভবিষ্যোত্তরপুরাণে বর্ণিত আছে। যুধিষ্ঠির মহারাজ বললেন-হে জগন…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পাপমোচনী
একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণকে বললেন- হে জনার্দন! চৈত্র
মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশীর নাম ও মাহাত্ম্য কৃপা করে আমাকে বলুন। শ্র…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা প্রথম
অধ্যায় অর্জুন বিষাদ-যোগ ধৃতরাষ্ট্র উবাচ ধর্মক্ষেত্রে কুরুক্ষেত্রে
সমবেতা যুযুৎসবঃ। মামকাঃ পান্ডবাশ্চৈব কিমকুর্বত সঞ্জয়।।১।। অনুবাদঃ…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা দ্বিতীয়
অধ্যায় সাংখ্য-যোগ সঞ্জয় উবাচ তং তথা
কৃপয়াবিষ্টমশ্রুপূর্ণাকুলেক্ষণম্। বিষীদন্তমিদং বাক্যমুবাচ মধুসূদনঃ।।১।।
অনুবাদঃ সঞ্জয় বললেন-…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা তৃতীয়
অধ্যায় কর্মযোগ অর্জুন উবাচ জ্যায়সী চেৎ কর্মণস্তে মতা
বুদ্ধির্জনার্দন। তৎ কিং কর্মণি ঘোরে মাং নিয়োজয়সি কেশব।।১।। অনুবাদঃ
অর্জুন বলল…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা একাদশ-অধ্যায়
বিশ্বরূপ-দর্শন-যোগ অর্জুন উবাচ মদনুগ্রহায় পরমং
গুহ্যমধ্যাত্মসংজ্ঞিতম্। যত্ত্বয়োত্তং বচস্তেন মোহোহয়ং বিগতো মম।।১।।
অনুবাদঃ অর্…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা দ্বাদশ-অধ্যায়
ভক্তিযোগ অর্জুন উবাচ এবং সততযুক্তা যে ভক্তাস্ত্বাং পর্যুপাসতে। যে
চাপ্যক্ষরমব্যক্তং তেষাং কে যোগবিত্তমাঃ।।১।। অনুবাদঃ অর্জুন জিজ…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা প্রকৃতি-পুরুষ
বিবেকযোগ অর্জুন উবাচ প্রকৃতিং পুরুষং চৈব ক্ষেত্রং ক্ষেত্রজ্ঞমেব চ। এতদ্
বেদিকুমিচ্ছামি জ্ঞানং জ্ঞেয়ং চ কেশব।।১।। অনুবাদঃ অর্জুন …
আরও পড়ুন » গুরু তত্ত্ব শিব
কল্প তরু শ্রী শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ শিব কল্প তরু শ্রী
শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ মানব কল্যাণ কামী ও সংসারত্যাগী
একজন…
আরও পড়ুন » গুরু তত্ত্ব শ্রী
অদ্বৈত আচার্য শ্রী অদ্বৈত আচার্য(১৪৩৪-১৫৫৮) বৈষ্ণব দার্শনিক। শ্রীহট্ট
(বর্তমান সিলেট) জেলার নবগ্রাম-লাউড় গ্রামে এক বারেন্দ্র ব্রাহ্মণ পরিব…
আরও পড়ুন » গুরু তত্ত্ব শ্রীগদাধর
পণ্ডিত : মহাপ্রভুর ছায়া শ্রীগদাধর পণ্ডিত শিশু কাল থেকেই মহাপ্রভুর
সঙ্গেই থাকতেন । তাঁর পিতার নাম ছিল মাধব মিশ্র আর মাতার নাম ছিল
রত্নাবলীদে…
আরও পড়ুন » সনাতন ধর্মের বিভ্রান্তি নিরসন সংঘাত
নিরসনের পন্থা আধ্যাত্মিক
ভিত্তি গঠন ভগবানের অবিচ্ছেদ্য অংশ হওয়ায়, আত্মা সমস্ত জড় উপাধি থেকে
মুক্…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান হরি
নামের মহিমা একদিন একজন অধার্মিক লোক একজন ধার্মিক লোককে বলছে, আচ্ছা!
হরিনাম করলেও মানুষের মৃত্যু হয়, না করলেও মৃত্যু হয়। তাহলে করার চেয়ে না
কর…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান কামকে
কিভাবে জয় করবেন ? প্রতিটি মানুষের অন্তরে রয়েছে শুদ্ধ কৃষ্ণ - প্রেম ।
কিন্তু এই প্রেম, ভক্তি ও শুদ্ধ চেতনা বিকৃত কামের দ্বারা আবৃত হয়ে আছে…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান ভগবান
শ্রীকৃষ্ণের প্রিয় হতে চান এই গুনগুলোর চর্চা করুনঃ এগুলোর সবগুলো অথবা
কয়েকটি গুন চর্চা করুন গুনগুলো আয়ত্ত্বে আনার জন্য চেষ্টা করুন। আর শ্রীকৃ…
আরও পড়ুন »
পারমার্থিক জ্ঞানমহাভারত
পড়ার সময় না থাকলেও এর মূল সূত্রগুলি আমাদের জীবনে কার্যকর প্রমাণ করতে
পারে----------------------- ১== যদি আপনি সময়মতো বাচ্চাদের ভুল দাব…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান বৈদিক
শাস্ত্রে জন্ম ও মৃত্যুযোগ অশৌচ সনাতন ধর্মের বৈদিক শাস্ত্রে জন্ম ও
মৃত্যুযোগ অশৌচ কি? অশৌচ দুই প্রকার যেমনঃ— ১৷ জননাশৌচঃ — পরিবারে কেউ
জন্মগ্র…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান পূজাতে
ঘট লাগে কেন? যে কোন পূজায় ঘট কেন অপরিহার্য? ঘট আমাদের দেহের
প্রতিরূপ।পূজার সময় পঞ্চগুড়ি দিয়ে পিঠ তৈরী করা হয়।এই
পঞ্চগুড়ি,পঞ্চমহাভূত …
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান কলিযুগের
মানুষদের ভগবানের নামে রুচি নেই কেন ? এক সাধুবাবা সকলকে সৎপথে উপাৰ্জন
করার পরামৰ্শ দিতেন । তার কাছে এক রাজা প্রায়ই আসা - যাওয়া করতেন । একদ…
আরও পড়ুন »
পারমার্থিক জ্ঞান মহাভারতে
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কিছু বাণী ও উপদেশঃ ১.যখন সংসারে দেখার মত কিছুই থাকে
না, তখন মানুষ ঈশ্বর এর দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে। -(ভগবান শ্রীকৃষ্ণ)…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান শ্রীচৈতন্য
মহাপ্রভুর কিছু অমৃত বাণী কলির জীবের কল্যাণ আর উদ্ধারের জন্য
সচ্চিদানন্দঘন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এই ধরায় আবির্ভূত হন নিমাই রুপে।সময়ের …
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান চার
যুগ-সত্য,ত্রেতা,দ্বাপর ও কলির সময় পরিমাণ ও বৈশিষ্ট্যসমূহঃ চার যুগের
সময় পরিমাণ ও বৈশিষ্ট্যসমূহ:- ★ ১.সত্য যুগ হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী সত্য
যুগ …
আরও পড়ুন » অডিও ভিডিও ভজন ও নামকীর্তন সনাতন
অডিও ভিডিও ভজন-আরতি-নামকীর্তন শুনুন এবং ডাউনলোড করুন নিচের লিংকে ক্লিক
করে... বি:দ্র:- আপলোডের কাজ চলমান রয়েছে ..কৃপা করে অপেক্ষা করুন …
আরও পড়ুন »
সনাতন ধর্ম সম্পর্কে নিজে জানুন অন্যকে জানার সুযোগ করে দিতে অবশ্যই সকলকে শেয়ার করুন..........................................
0 মন্তব্যসমূহ