রামায় রাম-ভদ্রায় রামচন্দ্রায় মেধসে,
রঘুনাথায় নাথায় সিতায় পাতায় নমঃ
শ্রীরাম নবমী তাৎপর্য ও মহিমাঃ
শ্রীরামের নবমী তিথি লক্ষ লক্ষ সূর্যগ্রহণের চেয়ে উত্তম।
আধার পরমেশ্বর ভগবানের প্রধান নাম রাম। যিনি জীবকে সমস্ত সুখ দেন তিনি হলেন ভগবান শ্রীরাম।
{একবার যত পাপ নষ্ট হয় রামের নামে
পাপী পাপ করতে পারে না।
রামের নামে এত মহিমা যে একবার রাম নাম করলে 1000 বিষ্ণুর সহস্রনাম উচ্চারণের ফল পাওয়া যায়, একবার রামের নামে বিষ্ণুর 1000 সহস্রনাম উচ্চারণের ফল পাওয়া যায়।
ভগবান শ্রী শ্রী রামচন্দ্র প্রণাম মন্ত্র
রামায় রাম-ভদ্রায় রামচন্দ্রায় মেধসে,
রঘুনাথায় নাথায় সিতায় পাতায় নমঃ
মন্ত্রের অর্থ
আমি সীতা দেবীর স্বামী, রঘুবংশের নাথ, পরম মঙ্গলময় ভগবান শ্রী রামচন্দ্রকে আমার প্রণাম জানাই।
অগস্ত সংহীতাতে বলা হয়েছে যে যে আত্মা রামের নবম ব্রত পালন করে তাকে আর গর্ভে জন্মাতে হয় না, সে পরিবারের বন্ধন থেকে মুক্ত হয়, অর্থাৎ সে জন্মের চক্র থেকে মুক্ত হয় এবং মৃত্যু ভগবান রামের প্রতি সন্তুষ্ট হন এবং এই বন্ধন থেকে মুক্ত হন এবং তিনি আপনাকে সমস্ত পাপ থেকে মুক্তি দিতে পারেন।
যে রামনবমী ব্রত পালন করে না তাকে কামবিপাক নরকে যেতে হয়।
ভগবান শ্রী রামচন্দ্রের জন্য, সমস্ত জীবের উপবাস করা উচিত,
শ্রী রামচন্দ্র হলেন পরমেশ্বর ভগবান। তার কার্যকলাপ ঐশ্বরিক। {জন্ম কর্ম ঐশ্বরিক। দেবত্ব অতীত পাপ এবং পুণ্য. অতএব, বনে বাস করা তার কোন পাপের ফল নয়। 14 বছর বা কোটি কোটি কল্প শ্রীভগবানের কাছে খুবই তুচ্ছ ব্যাপার। কারণ ভগবান নিরবধি। আগামীকাল ঈশ্বরের অধীন। একটি জীবের পক্ষে 14 বছর বা 16, 17 বছর বনে থাকা কঠিন, কিন্তু ঈশ্বরের কাছে তা খুবই নগণ্য। আসলে, 14 বছর ধরে ভগবান শ্রী রামচন্দ্র প্রতিদিন বনে একটি নতুন লীলা খেলছিলেন। ঋষিদের দর্শন এবং কৃপাদর্শন, ঋষিদের যজ্ঞে ব্যাঘাত ঘটানো এবং ভক্তদের অত্যাচারকারী অসুরদের উচ্ছেদ এই জড় জগতের জীবিকা নির্বাহ করতে প্রায় 14 বছর লেগেছিল।
মহর্ষি বাল্মীকি রচিত রামায়ণ গ্রন্থে কোথাও শ্রী রামচন্দ্রের মহামায়ার উপাসনার উল্লেখ নেই।
পরমগুরুদেব শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী গোস্বামী ঠাকুর বলেছেন যে রামচন্দ্রের চক্ষু মুছে দেবীর আরাধনা করা হয় তামসিক হিসাবে নীল পদ্মের পরিবর্তে যারা আচার-অনুষ্ঠান ভগবতের বিরুদ্ধাচরণ করে তাদের জন্য ব্যবহারও কোথাও কোথাও দেখা যায়।
রামায়ণে বলা হয়েছে, রামচন্দ্রকে দেখানোর উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত স্থান থেকে খুব দীর্ঘ রংধনু টেনে আনতে ৫০০০ জন শক্তিমান লোক লেগেছিল। হর বা শিবাজীর ধনুক কে ভাঙতে পারে?? একমাত্র শিবাজীর শক্তিশালী বীরই ধনুক ভাঙতে পারে। অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া এত ক্ষমতা কারো নেই। ভগবান শ্রী রামচন্দ্র অনায়াসে তা ভেঙে দেন। যদিও অনেক রাজা জনকনন্দিনী সীতা দেবীকে পেতে চেয়েছিলেন, আসলে সীতা দেবীই রামশক্তি।
ভগবান শ্রী রামচন্দ্র যখন বাবা ভোলেনাথের রংধনু ভেঙ্গেছিলেন, তখন একমাত্র শ্রী রামশক্তি শ্রীরামপ্রিয়া শ্রী সীতা দেবী সেই কণ্ঠস্বর শুনতে পাননি, কারণ সীতা দেবী শ্রী রামচন্দ্রকে দেখে তাঁর রূপের প্রতি এত গভীরভাবে আকৃষ্ট হয়েছিলেন, তিনি তাঁর গুণ এবং তাঁর পবিত্রতায় এতটাই মুগ্ধ হয়েছিলেন। . ভাঙার আওয়াজ শুনতে পেল না।
অশ্বমেধ যজ্ঞ সমাপ্ত হলে নিমন্ত্রিত রাজারা, অন্যান্য অতিথি, এবং সপত্নীক ঋষ্যশৃঙ্গ নিজ নিজ দেশে ফিরে গেলেন। দ্বাদশ মাস পূর্ণ হ'লে কৌশল্যা চৈত্রের নবমী তিথিতে পুনর্বসু নক্ষত্রে রামকে প্রসব করলেন। তার পর কৈকেয়ী পুষ্যা নক্ষত্রে ভরতকে এবং সুমিত্রা অশ্লেষা নক্ষত্রে লক্ষ্মণ-শত্ৰুগ্নকে প্রসব করলেন। গন্ধর্বগণ মধুর সংগীত এবং অপ্সরাসকল নৃত্য করতে লাগল। দেবলােকে দুন্দুভিধ্বনি এবং আকাশ থেকে পুষ্পবৃষ্টি হতে লাগল। অযােধ্যায় নানাপ্রকার উৎসব আরম্ভ হ'ল। জন্মের এগার দিন পরে বশিষ্ঠ রাজকুমারদের নামকরণ করলেন। রাজকুমারগণ সকলেই শূর, লােকহিতে রত, জ্ঞানবান ও গুণবান হলেন। তেজস্বী পরাক্রমশালী রাম নির্মল শশাঙ্কের ন্যায় সকলের প্রীতি লাভ করলেন। তিনি হস্তী অশ্ব ও রথ চালনায় পটু এবং ধনুর্বেদে ও পিতার শুশ্রুষায় অনুরক্ত হলেন। | লক্ষ্মণ বাল্যকাল থেকেই সর্বদা রামের প্রিয়কার্য অনুষ্ঠান করতেন এবং তিনি রামের দ্বিতীয়-প্রাণতুল্য ছিলেন। ভরত-শত্রুঘ্নের মধ্যেও সেইরূপ স্নেহসম্বন্ধ হ'ল।। একদিন দশরথ পুরােহিত ও মন্ত্রীদের সঙ্গে পুত্রগণের বিবাহ বিষয়ে কথা লছিলেন এমন সময় মহামুনি বিশ্বামিত্র রাজদর্শনে এলেন। দশরথ সম্রমে প্রত্যুদগমন করে বিশ্বামিত্রকে অর্ঘ্য নিবেদন করলেন। কুশলজিজ্ঞাসা এবং যথাবিধি। শিষ্টাচারের পর দশরথ বললেন,হে মহামুনি, অমৃত লাভ হলে, অনাবৃষ্টিতে বর্ষণ হ'লে, যােগ্যা ভার্যার গর্ভে নিঃসন্তানের পুত্র জন্মালে এবং প্রনষ্ট বস্তুর পুনরুদ্ধার হলে যেমন মহা হর্ষ হয়, আপনার শুভাগমনে আমার সেইরূপ হর্ষ হয়েছে। আপনার অভীষ্ট কি? আমি হৃষ্টচিত্তে তা সাধন করব। | দশরথের বাক্যে বিশ্বামিত্র সন্তুষ্ট হয়ে বললেন, মহারাজ, আমি এক যজ্ঞ আরম্ভ করেছি, কিন্তু মারীচ আর সুবাহু নামে দুই কামরূপী শক্তিশালী রাক্ষস নানাপ্রকার বিঘ্ন করছে, যজ্ঞবেদীর উপর মাংস ও রক্ত বর্ষণ করছে। যজ্ঞকালে শাপ দেওয়া অকর্তব্য। সেজন্য আমি ক্রোধ সংবরণ করেছি। আপনি আপনার জ্যেষ্ঠপুত্র কাকপক্ষধর মহাবীর রামকে যজ্ঞের দশ রাত্রির জন্য দিন, তিনি সেই রাক্ষসদের বিনাশ করবেন। | বিশ্বামিত্রের প্রার্থনা শুনে দশরথ মুহূর্তকাল যেন সংজ্ঞাহীন হয়ে রইলেন। তার পর বললেন, আমার পুত্র রামের বয়স ষােলর কম, রাক্ষসদের সঙ্গে যুদ্ধ করবার যােগ্যতা তার নেই। আমি অক্ষৌহিণী সেনা নিয়ে যাব, স্বয়ং ধনুর্ধারণ করে প্রাণপণে রাক্ষসদের সঙ্গে যুদ্ধ করব। রাম নিতান্ত বালক, এখনও যুদ্ধবিদ্যা আয়ত্ত করে নি। রাক্ষসরা কূটযােদ্ধা, রাম তাদের সমকক্ষ নয়। রামের বিচ্ছেদে আমি এক মুহূর্তও বাঁচতে পারব না। যদি নিতান্তই তাকে নিয়ে যেতে চান তবে চতুরঙ্গ-সেনার সহিত আমাকেও নিন। হে কৌশিক, আমার ষাট হাজার বৎসর বয়স হয়েছে, কুসাধনার। ফলে রাম জন্মেছে, তাকে নেওয়া আপনার উচিত নয়। আমার চার পুত্রের মধ্যে। রামের প্রতিই আমার সমধিক স্নেহ। বিশ্বামিত্র বললেন, শুনেছি পৌলস্ত্যবংশজাত রাবণ নামে এক রাক্ষস আছে, সে ব্রহ্মার বরে পরাক্রান্ত হয়ে অনুচর বহু রাক্ষসের সহিত ত্রিলােক পীড়ন করছে। মারচি। আর সুৰাহু তারই আজ্ঞায় আমার যজ্ঞে বিঘ্ন করছে। দশরথ উত্তর দিলেন, দেব দানব গন্ধর্ব যক্ষ বিহঙ্গ বা সর্প কেউ যুদ্ধে রাবণের বিক্রম সইতে পারে না, মানুষের কথা দূরে থাক। রাবণ যুদ্ধকালে বীর্যবানদের বীর্য। হরণ করে। অতএব, মুনিশ্রেষ্ঠ, আমি সসৈন্যে বা আমার পুত্রকে নিয়ে রাবণের সঙ্গে। বা তার সৈন্যের সঙ্গে যুদ্ধ করতে পারব না। দশরথের এই স্নেহগদ্গদ বাক্য শুনে বিশ্বামিত্র ক্রুদ্ধ হয়ে বললেন, —তুমি পূর্বে আমার প্রার্থনা পূরুণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলে, এখন সেই প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করতে চাও। এই আচরণ রঘুবংশীয়দের যােগ্য নয় এবং কুলের বিনাশকর। রাজা, এই যদি তােমার উচিত বােধ হয় তবে আমি যেমন এসেছি তেমনি ফিরে যাই, তুমি প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করে সুহৃদ্গণে বেষ্টিত থেকে সুখী হও।
বিশ্বামিত্রের ক্রোধে বসুধা চঞ্চল হয়ে উঠল, দেবগণও ভীত হলেন। তখন বশিষ্ঠ দশরথকে বললেন, মহারাজ, ত্রিলােকে আপনি ধর্মাত্মা বলে বিখ্যাত, এখন অঙ্গীকার ভঙ্গ করবেন না। রাম অস্ত্রবিদ্যা জানুন বা না জানুন, বিশ্বামিত্র রক্ষক হলে। রাক্ষসরা তার বিক্রম সইতে পারবে না। রাম মুর্তিমান ধর্ম, বলে ও বিদ্যায় সকলের। শ্রেষ্ঠ, তপস্যার আশ্রয় এবং ধর্মতত্ত্ব। তার মহিমা কোনও ব্যক্তির জ্ঞানগম্য নয়। আর। এই মহাতেজা বিশ্বামিত্র বহু আশ্চর্য অস্ত্রের অধিকারী এবং ভূত বা ভবিষ্যৎ কিছুই এর অবিদিত নেই। ইনি নিজেই রাক্ষসদের দমন করতে পারেন, কেবল আপনার পুত্রের। হিতের জন্যই প্রার্থী হয়ে এসেছেন। আপনি নির্ভয়ে রামকে যেতে দিন। বশিষ্ঠের কথায় আশ্বস্ত হয়ে দশরথ প্রসন্নচিত্তে রামকে পাঠাতে সম্মত হলেন। বিশ্বামিত্রের সঙ্গে রাম-লক্ষ্মণের গমন। | দশরথ রাম-লক্ষ্মণকে ডেকে আনালেন এবং স্বস্ত্যয়নের পর তাদের মস্তক আঘ্রাণ করে বিশ্বামিত্রের হাতে সমর্পণ করলেন। বিশ্বামিত্র আগে আগে চললেন, তার পর রাম, তার পিছনে লক্ষ্মণ। দুই ভ্রাতার হাতে ধনু, অঙ্গুলিত্রাণ ও খড়া। অর্ধ যােজনের অধিক পথ অতিক্রম করে সরষুর দক্ষিণ তটে এসে বিশ্বামিত্র 'রাম' এই মধুর সম্বোধন করে বললেন, বৎস, জল নিয়ে আচমন কর, কালবিলম্বে প্রয়ােজন নেই। তুমি বলা-অতিবলা এই দুই মন্ত্র গ্রহণ কর। এই মন্ত্রপ্রভাবে তােমার শ্রম, জ্বর বা রূপের হানি হবে না। সুপ্ত বা অনবহিত থাকলেও রাক্ষসরা তােমাকে ধর্ষণ করতে পারবে না। সৌভাগ্যে, দক্ষতায়, জ্ঞানে বা তথ্যনির্ণয়ে, অথবা উত্তর-প্রত্যুত্তর দিতে তােমার সমকক্ষ কেউ হবে না। বলা-অতিবলা মন্ত্র পাঠ করলে তােমার ক্ষুৎপিপাসাও নিবৃত্ত হবে। | রাম জল গ্রহণ করে শুচি হয়ে হাস্যমুখে এই দুই বিদ্যা গ্রহণ করলেন। সেই রাত্রি সরসূতীরে সুখে অতিবাহিত হ'ল। রাম-লক্ষ্মণ অনভ্যস্ত তৃণশয্যায় শুয়েছিলেন। কিন্তু বিশ্বামিত্রের মিষ্ট আলাপে তারা কোনও ক্লেশ অনুভব করলেন না।। | রাত্রি প্রভাত হলে প্রাতঃকৃত্য সমাপন করে তারা আবার যাত্রা করলেন। কিছু দূর গিয়ে তারা জাহ্নবী-সরযুর সংগমস্থলে এক রমণীয় আশ্রমে উপস্থিত হলেন। রামের প্রশ্নের উত্তরে বিশ্বামিত্র জানালেন যে পূর্বে এখানে কন্দর্পের আশ্রম ছিল। একদা মহাদেব যখন এখান দিয়ে যাচ্ছিলেন তখন কন্দর্প তাঁর চিত্তবিকার উৎপাদন করেন। রুদ্রের ক্রোধ-দৃষ্টিতে কন্দর্পের সর্বাঙ্গ ভস্মীভূত হয়ে যায়, তদবধি তার নাম। অনঙ্গ এবং এই স্থানের নাম অঙ্গদেশ। তারই শিষ্যগণ পুরুষানুক্রমে এই স্থানে বাস করেন।
জয়-শ্রী-রাম
দেবী মাতাসিতাদেবী এবং দেবী শ্রীরামচন্দ্র ভগবান কি জয়
জয় শ্রী কৃষ্ণ চৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ শ্রী অদ্বৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌর ভক্তবৃন্দ
পারমার্থিক জ্ঞান হিন্দুদের
কেন গো মাংস খাওয়া উচিত না? গো মাতা কেন সনাতন ধর্মে পূজনীয় ? উত্তর:-
আমরা হিন্দুরা নানান জায়গায় মানুষের কাছ থেকে এই প্রশ্নের সম্মুখীন …
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা অম্বুবাচী
(আম্ববর্তী) কি? কেন অম্বুবাচী পালন করা হয়? প্রবাদে রয়েছে 'কিসের বার
কিসের তিথি, আষাঢ়ের সাত তারিখ অম্বুবাচী।' এদিন থেকেই হয় অম্…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান আমার
মতো ছেলেরা মনে করে, একটা মেয়ে হয়তো তাঁকে হ্যাপী করবে বা রাখতে পারে।
তদ্রুপ, একটা মেয়েও ভাবছে কোন ছেলে হয়তো তাঁর দুঃখ নিবারণ করবে। তবে
আমাদের…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান শ্রীকৃষ্ণ
হচ্ছেন সর্ব কারণের পরম কারণ এবং লীলা পুরুষােত্তম স্বয়ং ভগবান । গীতায়
বিভিন্ন শ্লোকে শ্রীকৃষ্ণ যে পরম পুরষ ভগবান তার উল্লেখ পাওয়া যায়, য…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা মা
লক্ষ্মীর কৃপালাভের কিছু মন্ত্র ও আচার-অনুষ্ঠান ! মা লক্ষ্মীর চারটি হাত।
ধর্ম, কর্ম, অর্থ ও মোক্ষ— হিন্দুশাস্ত্রে এই চার হাতের তাৎপর্য ব্যাখ্য…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান ছাত্র-ছাত্রীদের
আট প্রকার প্রবণতা বিদ্যা অর্জনে বিশেষ বাধা-স্বরূপ: কাম ক্রোধ তথা লোভং
স্বাদ শৃঙ্গার কৌতুকে । অতি নিদ্রাহতি সেবে চ বিদ্যার্থী হৃষ্ট …
আরও পড়ুন » মহাপ্রসাদ
কিভাবে পৃথিবীতে আসলো? নারদ মুনির একবার বাসনা হলো যে তিনি ভগবান নারায়নের
প্রসাদ পেতে চান। কিন্তু যা ছিল অসম্ভব। কারন নারায়নের প্রসাদ কেবল …
আরও পড়ুন » বৈদিক গ্রন্থ সনাতন
ধর্মের মূল গ্রন্থসমূহ: বেদ ৪ টি-মন্ত্র সংখ্যা-২০,৪৩৪ ১.ঋগবেদ.
মন্ত্রসংখ্যা-১০,৫৮৯ ২.সামবেদ. মন্ত্রসংখ্যা-১,৮৯৩ ৩.যজু:বেদ. মন্ত্র
সংখ্যা-১,৯…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা গীতার ১৮ টি নামের মাহাত্ব্যঃ- ০১) গঙ্গা - এর অর্থ হল, গঙ্গায় ডুব দিলে কোন ব্যাক্তি তার সকল পাপ নাশ করতে পারে ।তাই সবার প্র…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান বেদ
শাস্ত্রে বলা হয়েছেঃ ------------------------------- আহার শুদ্ধৌ সত্ত্ব
শুদ্ধি সত্ত্ব শুদ্ধৌ। ধ্রুবাস্মৃতি স্মৃতিলম্ভে সর্বগ্রন্থিনাং
বিপ্রমোক্ষ…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা অক্ষয়
তৃতীয়া হল চান্দ্র বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি। অক্ষয় তৃতীয়া
বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ তিথি। অক্ষয় শব্দের অর্থ হল যা ক্ষয়প্রাপ্ত হয় ন…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা রামায়
রাম-ভদ্রায় রামচন্দ্রায় মেধসে, রঘুনাথায় নাথায় সিতায় পাতায় নমঃ
শ্রীরাম নবমী তাৎপর্য ও মহিমাঃ শ্রীরামের নবমী তিথি লক্ষ লক্ষ সূর্যগ্রহ…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা মা
মনসার ধ্যান মন্ত্র অনুসারে ------ . ওঁ দেবীমম্বামহীনাং শশধরবদনাং
চারুকান্তিং বদন্যাম্ । হংসারূঢ়মুদারামস সুললিতবসনাং সর্বদাং সর্বদৈব ।।
স্মেরাস্য…
আরও পড়ুন » সনাতন ধর্মের বিভ্রান্তি নিরসন রাশি
বা লগ্ন অনুসারে জেনে নিন আপনার বৈশিষ্ঠ্য........... রাশি বা লগ্ন, এই
দুইয়েরই বিচার করে বলে দেওয়া যায় একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব। ১২টি লগ্ন
রয…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা মহা
বারুণী স্নান মাহাত্ম্যঃ গঙ্গা হল পুণ্যদায়িনী। এটা আমরা সকলেই জানি। তাই
আমরা সকলেই গঙ্গা স্নান করে থাকি পুণ্য লাভের আশায়। আবার সমস্ত পূজোতে
গঙ…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা আর
মাত্র হাতে গোনা কয়েক দিন তারপরই আসছে নববর্ষ। পুরনো বছরকে বিদায়
জানিয়ে নতুন বছরকে আগমন জানাবার সময় আর এই নতুন বছরের আগমনের আগেই আসবে
চৈত্র সং…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা বাসন্তী
পূজা দূর্গাপূজা বা দূর্গোৎসব, সনাতনী হিন্দু সম্প্রদায়ের দেবী দূর্গাকে
কেন্দ্র করে প্রচলিত এক বৃহৎ উৎসব। এই দূর্গাপূজা সমগ্র হিন্দু সমাজেরই…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা আসুন
সকলে জেনে নিই দোল পূর্ণিমা বা হোলি কি ? হিন্দু ধর্ম অনুসারে চারটি
যুগ-সত্যযুগ, ত্রেতাযুগ, দ্বাপরযুগ এবং কলিযুগ। বর্তমানে চলছে কলিযুগ। এর
আগের …
আরও পড়ুন » সাধু-গুরু-বৈষ্ণব ১৮৩৬
সালে একটি সাধারণ বাঙালি গ্রামীণ পরিবারে জন্মগ্রহণকারী রামকৃষ্ণ ছিলেন
একজন সাধারণ যোগসাধক, দার্শনিক ও ধর্মগুরু। তিনি উনিশ শতকের এমন এক
ব্যক্তি…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা শিবের
প্রনাম মন্ত্রঃ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে। নিবেদয়ামি
চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর। দেবাদিদেব মহাদেব শিব চতুর্দশী ব্রত মাহাত্ম্য
…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান শ্রীমদ্ভগবদগীতা
কি? কেন গীতা পড়বেন? বর্তমান সময়ে প্রতিটি মানুষ অজ্ঞানতার অন্ধকারে
আবদ্ধ। ভগবদ গীতার আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে মনুষ্য সমাজকে সেই অন্ধকা…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা অশ্বিনীকুমার
ব্রত মাহাত্ম্য আশ্বিনে রাধেঁ , কার্ত্তিকে খাঁয়, যে বর মাগে সেই বর পাই।।
অশ্বিনী (অশ্ব রূপিণী সূর্যপত্নী সংজ্ঞা) এবং তাঁর কুমার (পুত…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা দামোদর
মাস ও ব্রত...মাহাত্ম্য গৌরাব্দ মাসের একটি মাসের নাম দামোদর মাস। এই
দামোদর মাসে মা যশোদা দড়ি দিয়ে শ্রীকৃষ্ণের উদরে বেধেঁছিলেন। এই মাসটি শ্র…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা দুর্গাপূজার
তাৎপর্য, মহিমা ও বিভিন্ন তিথির আনুষ্ঠানিকতা এবং সময় নির্ঘণ্টঃ
শ্রীশ্রীচণ্ডী, শ্রীমদ্ভাগবত ও শ্রীমদ্ভগবদগীতা সনাতনী মানুষের নিত্যপাঠ্…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা পিতৃপক্ষ
এবং দেবীপক্ষ বিশেষ তাত্পর্য্য পিতৃপক্ষ আর দেবীপক্ষের সন্ধীক্ষণ হচ্ছে
মহালয়া। ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষে শুরু হয়ে পরর্বতী অমাবস্যা র্পযন্ত…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ একাদশী
ব্রত পালনের তাৎপর্য ও নিয়মাবলিঃ একসময় জৈমিনি ঋষি তার গুরুদেব মহর্ষি
ব্যাসদেবকে জিজ্ঞাসা করলেন, হে গুরুদেব! একাদশী কী? একাদশীতে কেন উপবা…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ শয়ন
একাদশী মাহাত্ম্য মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন-'হে কৃষ্ণ! আষাঢ় মাসের
শুক্লপক্ষের একাদশীর নাম কি? এর মহিমাই বা কি? তা আমাকে কৃপা করে
বলুন।'শ্র…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ আমলকী
একাদশী মাহাত্ম্য যুধিষ্ঠির বললেন-হে কৃষ্ণ! মহাফলদাতা বিজয়া একাদশীর কথা
শুনলাম।এখন ফাল্গুন মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী যে নামে বিখ্যাত তা বর্ণ…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পবিত্রারোপণী
একাদশী মাহাত্ম্য একদিন মহারাজ যুধিষ্ঠির ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণকে জিজ্ঞাসা
করলেন হে প্ৰভু ! শ্ৰাবণ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশীর নাম কি তা কৃপা …
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ অন্নদা
একাদশী মাহাত্ম্যঃ এই ভাদ্রবতী কৃষ্ণপক্ষীয়া অন্নদা একাদশীর মাহাত্ম্য
ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে বর্ণনা করা হয়েছে। মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন--হে কৃষ…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পার্শ্ব
একাদশী এর মাহাত্ম্য পার্শ্ব একাদশী মাহাত্ম্য: ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে
যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণ সংবাদে বর্ণিত আছে। একদা যুধিষ্ঠির মহারাজ-ভগবান শ্র…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ ইন্দিরা
একাদশী মাহাত্ম্য মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন- হে মধুসূদন!! আশ্বিন মাসের
কৃষ্ণপক্ষীয়া একাদশীর নাম কি তা কৃপা করে আমাকে বলুন। শ্রীকৃষ্ণ বললেন-…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ সফলা
একাদশী মাহাত্ম্য পৌষ মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশীর নাম "সফলা"। ব্রহ্মাণ্ড
পুরাণে যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণ সংবাদে এই তিথির মাহাত্ম্য বর্ণিত…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পুত্রদা
একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য যুধিষ্ঠি বললেন-হে কৃষ্ণ!! পৌষ মাসের শুক্লপক্ষের
একাদশীর নাম কি? বিধিই বা কি,কোন দেবতা ঐ দিনে পূজিত হন এবং আপনি ক…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ ষটতিলা
একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য মাঘ মাসের কৃষ্ণপক্ষের 'ষটতিলা' একাদশীর মাহাত্ম্য
ভবিষ্যোত্তরপুরাণে বর্ণিত আছে। যুধিষ্ঠির মহারাজ বললেন-হে জগন…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পাপমোচনী
একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণকে বললেন- হে জনার্দন! চৈত্র
মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশীর নাম ও মাহাত্ম্য কৃপা করে আমাকে বলুন। শ্র…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা প্রথম
অধ্যায় অর্জুন বিষাদ-যোগ ধৃতরাষ্ট্র উবাচ ধর্মক্ষেত্রে কুরুক্ষেত্রে
সমবেতা যুযুৎসবঃ। মামকাঃ পান্ডবাশ্চৈব কিমকুর্বত সঞ্জয়।।১।। অনুবাদঃ…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা দ্বিতীয়
অধ্যায় সাংখ্য-যোগ সঞ্জয় উবাচ তং তথা
কৃপয়াবিষ্টমশ্রুপূর্ণাকুলেক্ষণম্। বিষীদন্তমিদং বাক্যমুবাচ মধুসূদনঃ।।১।।
অনুবাদঃ সঞ্জয় বললেন-…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা তৃতীয়
অধ্যায় কর্মযোগ অর্জুন উবাচ জ্যায়সী চেৎ কর্মণস্তে মতা
বুদ্ধির্জনার্দন। তৎ কিং কর্মণি ঘোরে মাং নিয়োজয়সি কেশব।।১।। অনুবাদঃ
অর্জুন বলল…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা একাদশ-অধ্যায়
বিশ্বরূপ-দর্শন-যোগ অর্জুন উবাচ মদনুগ্রহায় পরমং
গুহ্যমধ্যাত্মসংজ্ঞিতম্। যত্ত্বয়োত্তং বচস্তেন মোহোহয়ং বিগতো মম।।১।।
অনুবাদঃ অর্…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা দ্বাদশ-অধ্যায়
ভক্তিযোগ অর্জুন উবাচ এবং সততযুক্তা যে ভক্তাস্ত্বাং পর্যুপাসতে। যে
চাপ্যক্ষরমব্যক্তং তেষাং কে যোগবিত্তমাঃ।।১।। অনুবাদঃ অর্জুন জিজ…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা প্রকৃতি-পুরুষ
বিবেকযোগ অর্জুন উবাচ প্রকৃতিং পুরুষং চৈব ক্ষেত্রং ক্ষেত্রজ্ঞমেব চ। এতদ্
বেদিকুমিচ্ছামি জ্ঞানং জ্ঞেয়ং চ কেশব।।১।। অনুবাদঃ অর্জুন …
আরও পড়ুন » গুরু তত্ত্ব শিব
কল্প তরু শ্রী শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ শিব কল্প তরু শ্রী
শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ মানব কল্যাণ কামী ও সংসারত্যাগী
একজন…
আরও পড়ুন » গুরু তত্ত্ব শ্রী
অদ্বৈত আচার্য শ্রী অদ্বৈত আচার্য(১৪৩৪-১৫৫৮) বৈষ্ণব দার্শনিক। শ্রীহট্ট
(বর্তমান সিলেট) জেলার নবগ্রাম-লাউড় গ্রামে এক বারেন্দ্র ব্রাহ্মণ পরিব…
আরও পড়ুন » গুরু তত্ত্ব শ্রীগদাধর
পণ্ডিত : মহাপ্রভুর ছায়া শ্রীগদাধর পণ্ডিত শিশু কাল থেকেই মহাপ্রভুর
সঙ্গেই থাকতেন । তাঁর পিতার নাম ছিল মাধব মিশ্র আর মাতার নাম ছিল
রত্নাবলীদে…
আরও পড়ুন » সনাতন ধর্মের বিভ্রান্তি নিরসন সংঘাত
নিরসনের পন্থা আধ্যাত্মিক
ভিত্তি গঠন ভগবানের অবিচ্ছেদ্য অংশ হওয়ায়, আত্মা সমস্ত জড় উপাধি থেকে
মুক্…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান হরি
নামের মহিমা একদিন একজন অধার্মিক লোক একজন ধার্মিক লোককে বলছে, আচ্ছা!
হরিনাম করলেও মানুষের মৃত্যু হয়, না করলেও মৃত্যু হয়। তাহলে করার চেয়ে না
কর…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান কামকে
কিভাবে জয় করবেন ? প্রতিটি মানুষের অন্তরে রয়েছে শুদ্ধ কৃষ্ণ - প্রেম ।
কিন্তু এই প্রেম, ভক্তি ও শুদ্ধ চেতনা বিকৃত কামের দ্বারা আবৃত হয়ে আছে…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান ভগবান
শ্রীকৃষ্ণের প্রিয় হতে চান এই গুনগুলোর চর্চা করুনঃ এগুলোর সবগুলো অথবা
কয়েকটি গুন চর্চা করুন গুনগুলো আয়ত্ত্বে আনার জন্য চেষ্টা করুন। আর শ্রীকৃ…
আরও পড়ুন »
পারমার্থিক জ্ঞানমহাভারত
পড়ার সময় না থাকলেও এর মূল সূত্রগুলি আমাদের জীবনে কার্যকর প্রমাণ করতে
পারে----------------------- ১== যদি আপনি সময়মতো বাচ্চাদের ভুল দাব…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান বৈদিক
শাস্ত্রে জন্ম ও মৃত্যুযোগ অশৌচ সনাতন ধর্মের বৈদিক শাস্ত্রে জন্ম ও
মৃত্যুযোগ অশৌচ কি? অশৌচ দুই প্রকার যেমনঃ— ১৷ জননাশৌচঃ — পরিবারে কেউ
জন্মগ্র…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান পূজাতে
ঘট লাগে কেন? যে কোন পূজায় ঘট কেন অপরিহার্য? ঘট আমাদের দেহের
প্রতিরূপ।পূজার সময় পঞ্চগুড়ি দিয়ে পিঠ তৈরী করা হয়।এই
পঞ্চগুড়ি,পঞ্চমহাভূত …
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান কলিযুগের
মানুষদের ভগবানের নামে রুচি নেই কেন ? এক সাধুবাবা সকলকে সৎপথে উপাৰ্জন
করার পরামৰ্শ দিতেন । তার কাছে এক রাজা প্রায়ই আসা - যাওয়া করতেন । একদ…
আরও পড়ুন »
পারমার্থিক জ্ঞান মহাভারতে
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কিছু বাণী ও উপদেশঃ ১.যখন সংসারে দেখার মত কিছুই থাকে
না, তখন মানুষ ঈশ্বর এর দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে। -(ভগবান শ্রীকৃষ্ণ)…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান শ্রীচৈতন্য
মহাপ্রভুর কিছু অমৃত বাণী কলির জীবের কল্যাণ আর উদ্ধারের জন্য
সচ্চিদানন্দঘন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এই ধরায় আবির্ভূত হন নিমাই রুপে।সময়ের …
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান চার
যুগ-সত্য,ত্রেতা,দ্বাপর ও কলির সময় পরিমাণ ও বৈশিষ্ট্যসমূহঃ চার যুগের
সময় পরিমাণ ও বৈশিষ্ট্যসমূহ:- ★ ১.সত্য যুগ হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী সত্য
যুগ …
আরও পড়ুন » অডিও ভিডিও ভজন ও নামকীর্তন সনাতন
অডিও ভিডিও ভজন-আরতি-নামকীর্তন শুনুন এবং ডাউনলোড করুন নিচের লিংকে ক্লিক
করে... বি:দ্র:- আপলোডের কাজ চলমান রয়েছে ..কৃপা করে অপেক্ষা করুন …
আরও পড়ুন »
0 মন্তব্যসমূহ