শ্রীরাম নবমী তাৎপর্য ও মহিমাঃ Sriram-Nabami-meaning-and-glory

 

শ্রীরাম নবমী তাৎপর্য ও মহিমাঃ
 রামায় রাম-ভদ্রায় রামচন্দ্রায় মেধসে,
রঘুনাথায় নাথায় সিতায় পাতায় নমঃ

শ্রীরাম নবমী তাৎপর্য ও মহিমাঃ
 

শ্রীরামের নবমী তিথি লক্ষ লক্ষ সূর্যগ্রহণের চেয়ে উত্তম।
আধার পরমেশ্বর ভগবানের প্রধান নাম রাম। যিনি জীবকে সমস্ত সুখ দেন তিনি হলেন ভগবান শ্রীরাম।
   {একবার যত পাপ নষ্ট হয় রামের নামে
        পাপী পাপ করতে পারে না।
রামের নামে এত মহিমা যে একবার রাম নাম করলে 1000 বিষ্ণুর সহস্রনাম উচ্চারণের ফল পাওয়া যায়, একবার রামের নামে বিষ্ণুর 1000 সহস্রনাম উচ্চারণের ফল পাওয়া যায়।
ভগবান শ্রী শ্রী রামচন্দ্র প্রণাম মন্ত্র

রামায় রাম-ভদ্রায় রামচন্দ্রায় মেধসে,
রঘুনাথায় নাথায় সিতায় পাতায় নমঃ
            মন্ত্রের অর্থ
আমি সীতা দেবীর স্বামী, রঘুবংশের নাথ, পরম মঙ্গলময় ভগবান শ্রী রামচন্দ্রকে আমার প্রণাম জানাই।

 অগস্ত সংহীতাতে বলা হয়েছে যে যে আত্মা রামের নবম ব্রত পালন করে তাকে আর গর্ভে জন্মাতে হয় না, সে পরিবারের বন্ধন থেকে মুক্ত হয়, অর্থাৎ সে জন্মের চক্র থেকে মুক্ত হয় এবং মৃত্যু ভগবান রামের প্রতি সন্তুষ্ট হন এবং এই বন্ধন থেকে মুক্ত হন এবং তিনি আপনাকে সমস্ত পাপ থেকে মুক্তি দিতে পারেন।

যে রামনবমী ব্রত পালন করে না তাকে কামবিপাক নরকে যেতে হয়।

ভগবান শ্রী রামচন্দ্রের জন্য, সমস্ত জীবের উপবাস করা উচিত,

শ্রী রামচন্দ্র হলেন পরমেশ্বর ভগবান। তার কার্যকলাপ ঐশ্বরিক। {জন্ম কর্ম ঐশ্বরিক। দেবত্ব অতীত পাপ এবং পুণ্য. অতএব, বনে বাস করা তার কোন পাপের ফল নয়। 14 বছর বা কোটি কোটি কল্প শ্রীভগবানের কাছে খুবই তুচ্ছ ব্যাপার। কারণ ভগবান নিরবধি। আগামীকাল ঈশ্বরের অধীন। একটি জীবের পক্ষে 14 বছর বা 16, 17 বছর বনে থাকা কঠিন, কিন্তু ঈশ্বরের কাছে তা খুবই নগণ্য। আসলে, 14 বছর ধরে ভগবান শ্রী রামচন্দ্র প্রতিদিন বনে একটি নতুন লীলা খেলছিলেন। ঋষিদের দর্শন এবং কৃপাদর্শন, ঋষিদের যজ্ঞে ব্যাঘাত ঘটানো এবং ভক্তদের অত্যাচারকারী অসুরদের উচ্ছেদ এই জড় জগতের জীবিকা নির্বাহ করতে প্রায় 14 বছর লেগেছিল।

 মহর্ষি বাল্মীকি রচিত রামায়ণ গ্রন্থে কোথাও শ্রী রামচন্দ্রের মহামায়ার উপাসনার উল্লেখ নেই।
পরমগুরুদেব শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী গোস্বামী ঠাকুর বলেছেন যে রামচন্দ্রের চক্ষু মুছে দেবীর আরাধনা করা হয় তামসিক হিসাবে নীল পদ্মের পরিবর্তে যারা আচার-অনুষ্ঠান ভগবতের বিরুদ্ধাচরণ করে তাদের জন্য ব্যবহারও কোথাও কোথাও দেখা যায়।

রামায়ণে  বলা হয়েছে, রামচন্দ্রকে দেখানোর উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত স্থান থেকে খুব দীর্ঘ রংধনু টেনে আনতে ৫০০০ জন শক্তিমান লোক লেগেছিল। হর বা শিবাজীর ধনুক কে ভাঙতে পারে?? একমাত্র শিবাজীর শক্তিশালী বীরই ধনুক ভাঙতে পারে। অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া এত ক্ষমতা কারো নেই। ভগবান শ্রী রামচন্দ্র অনায়াসে তা ভেঙে দেন। যদিও অনেক রাজা জনকনন্দিনী সীতা দেবীকে পেতে চেয়েছিলেন, আসলে সীতা দেবীই রামশক্তি।

 ভগবান শ্রী রামচন্দ্র যখন বাবা ভোলেনাথের রংধনু ভেঙ্গেছিলেন, তখন একমাত্র শ্রী রামশক্তি শ্রীরামপ্রিয়া শ্রী সীতা দেবী সেই কণ্ঠস্বর শুনতে পাননি, কারণ সীতা দেবী শ্রী রামচন্দ্রকে দেখে তাঁর রূপের প্রতি এত গভীরভাবে আকৃষ্ট হয়েছিলেন, তিনি তাঁর গুণ এবং তাঁর পবিত্রতায় এতটাই মুগ্ধ হয়েছিলেন। . ভাঙার আওয়াজ শুনতে পেল না।

অশ্বমেধ যজ্ঞ সমাপ্ত হলে নিমন্ত্রিত রাজারা, অন্যান্য অতিথি, এবং সপত্নীক ঋষ্যশৃঙ্গ নিজ নিজ দেশে ফিরে গেলেন। দ্বাদশ মাস পূর্ণ হ'লে কৌশল্যা চৈত্রের নবমী তিথিতে পুনর্বসু নক্ষত্রে রামকে প্রসব করলেন। তার পর কৈকেয়ী পুষ্যা নক্ষত্রে ভরতকে এবং সুমিত্রা অশ্লেষা নক্ষত্রে লক্ষ্মণ-শত্ৰুগ্নকে প্রসব করলেন। গন্ধর্বগণ মধুর সংগীত এবং অপ্সরাসকল নৃত্য করতে লাগল। দেবলােকে দুন্দুভিধ্বনি এবং আকাশ থেকে পুষ্পবৃষ্টি হতে লাগল। অযােধ্যায় নানাপ্রকার উৎসব আরম্ভ হ'ল। জন্মের এগার দিন পরে বশিষ্ঠ রাজকুমারদের নামকরণ করলেন। রাজকুমারগণ সকলেই শূর, লােকহিতে রত, জ্ঞানবান ও গুণবান হলেন। তেজস্বী পরাক্রমশালী রাম নির্মল শশাঙ্কের ন্যায় সকলের প্রীতি লাভ করলেন। তিনি হস্তী অশ্ব ও রথ চালনায় পটু এবং ধনুর্বেদে ও পিতার শুশ্রুষায় অনুরক্ত হলেন। | লক্ষ্মণ বাল্যকাল থেকেই সর্বদা রামের প্রিয়কার্য অনুষ্ঠান করতেন এবং তিনি রামের দ্বিতীয়-প্রাণতুল্য ছিলেন। ভরত-শত্রুঘ্নের মধ্যেও সেইরূপ স্নেহসম্বন্ধ হ'ল।। একদিন দশরথ পুরােহিত ও মন্ত্রীদের সঙ্গে পুত্রগণের বিবাহ বিষয়ে কথা লছিলেন এমন সময় মহামুনি বিশ্বামিত্র রাজদর্শনে এলেন। দশরথ সম্রমে প্রত্যুদগমন করে বিশ্বামিত্রকে অর্ঘ্য নিবেদন করলেন। কুশলজিজ্ঞাসা এবং যথাবিধি। শিষ্টাচারের পর দশরথ বললেন,হে মহামুনি, অমৃত লাভ হলে, অনাবৃষ্টিতে বর্ষণ হ'লে, যােগ্যা ভার্যার গর্ভে নিঃসন্তানের পুত্র জন্মালে এবং প্রনষ্ট বস্তুর পুনরুদ্ধার হলে যেমন মহা হর্ষ হয়, আপনার শুভাগমনে আমার সেইরূপ হর্ষ হয়েছে। আপনার অভীষ্ট কি? আমি হৃষ্টচিত্তে তা সাধন করব। | দশরথের বাক্যে বিশ্বামিত্র সন্তুষ্ট হয়ে বললেন, মহারাজ, আমি এক যজ্ঞ আরম্ভ করেছি, কিন্তু মারীচ আর সুবাহু নামে দুই কামরূপী শক্তিশালী রাক্ষস নানাপ্রকার বিঘ্ন করছে, যজ্ঞবেদীর উপর মাংস ও রক্ত বর্ষণ করছে। যজ্ঞকালে শাপ দেওয়া অকর্তব্য। সেজন্য আমি ক্রোধ সংবরণ করেছি। আপনি আপনার জ্যেষ্ঠপুত্র কাকপক্ষধর মহাবীর রামকে যজ্ঞের দশ রাত্রির জন্য দিন, তিনি সেই রাক্ষসদের বিনাশ করবেন। | বিশ্বামিত্রের প্রার্থনা শুনে দশরথ মুহূর্তকাল যেন সংজ্ঞাহীন হয়ে রইলেন। তার পর বললেন, আমার পুত্র রামের বয়স ষােলর কম, রাক্ষসদের সঙ্গে যুদ্ধ করবার যােগ্যতা তার নেই। আমি অক্ষৌহিণী সেনা নিয়ে যাব, স্বয়ং ধনুর্ধারণ করে প্রাণপণে রাক্ষসদের সঙ্গে যুদ্ধ করব। রাম নিতান্ত বালক, এখনও যুদ্ধবিদ্যা আয়ত্ত করে নি। রাক্ষসরা কূটযােদ্ধা, রাম তাদের সমকক্ষ নয়। রামের বিচ্ছেদে আমি এক মুহূর্তও বাঁচতে পারব না। যদি নিতান্তই তাকে নিয়ে যেতে চান তবে চতুরঙ্গ-সেনার সহিত আমাকেও নিন। হে কৌশিক, আমার ষাট হাজার বৎসর বয়স হয়েছে, কুসাধনার। ফলে রাম জন্মেছে, তাকে নেওয়া আপনার উচিত নয়। আমার চার পুত্রের মধ্যে। রামের প্রতিই আমার সমধিক স্নেহ। বিশ্বামিত্র বললেন, শুনেছি পৌলস্ত্যবংশজাত রাবণ নামে এক রাক্ষস আছে, সে ব্রহ্মার বরে পরাক্রান্ত হয়ে অনুচর বহু রাক্ষসের সহিত ত্রিলােক পীড়ন করছে। মারচি। আর সুৰাহু তারই আজ্ঞায় আমার যজ্ঞে বিঘ্ন করছে। দশরথ উত্তর দিলেন, দেব দানব গন্ধর্ব যক্ষ বিহঙ্গ বা সর্প কেউ যুদ্ধে রাবণের বিক্রম সইতে পারে না, মানুষের কথা দূরে থাক। রাবণ যুদ্ধকালে বীর্যবানদের বীর্য। হরণ করে। অতএব, মুনিশ্রেষ্ঠ, আমি সসৈন্যে বা আমার পুত্রকে নিয়ে রাবণের সঙ্গে। বা তার সৈন্যের সঙ্গে যুদ্ধ করতে পারব না। দশরথের এই স্নেহগদ্গদ বাক্য শুনে বিশ্বামিত্র ক্রুদ্ধ হয়ে বললেন,
—তুমি পূর্বে আমার প্রার্থনা পূরুণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলে, এখন সেই প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করতে চাও। এই আচরণ রঘুবংশীয়দের যােগ্য নয় এবং কুলের বিনাশকর। রাজা, এই যদি তােমার উচিত বােধ হয় তবে আমি যেমন এসেছি তেমনি ফিরে যাই, তুমি প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করে সুহৃদ্‌গণে বেষ্টিত থেকে সুখী হও।
বিশ্বামিত্রের ক্রোধে বসুধা চঞ্চল হয়ে উঠল, দেবগণও ভীত হলেন। তখন বশিষ্ঠ দশরথকে বললেন, মহারাজ, ত্রিলােকে আপনি ধর্মাত্মা বলে বিখ্যাত, এখন অঙ্গীকার ভঙ্গ করবেন না। রাম অস্ত্রবিদ্যা জানুন বা না জানুন, বিশ্বামিত্র রক্ষক হলে। রাক্ষসরা তার বিক্রম সইতে পারবে না। রাম মুর্তিমান ধর্ম, বলে ও বিদ্যায় সকলের। শ্রেষ্ঠ, তপস্যার আশ্রয় এবং ধর্মতত্ত্ব। তার মহিমা কোনও ব্যক্তির জ্ঞানগম্য নয়। আর। এই মহাতেজা বিশ্বামিত্র বহু আশ্চর্য অস্ত্রের অধিকারী এবং ভূত বা ভবিষ্যৎ কিছুই এর অবিদিত নেই। ইনি নিজেই রাক্ষসদের দমন করতে পারেন, কেবল আপনার পুত্রের। হিতের জন্যই প্রার্থী হয়ে এসেছেন। আপনি নির্ভয়ে রামকে যেতে দিন। বশিষ্ঠের কথায় আশ্বস্ত হয়ে দশরথ প্রসন্নচিত্তে রামকে পাঠাতে সম্মত হলেন। বিশ্বামিত্রের সঙ্গে রাম-লক্ষ্মণের গমন। | দশরথ রাম-লক্ষ্মণকে ডেকে আনালেন এবং স্বস্ত্যয়নের পর তাদের মস্তক আঘ্রাণ করে বিশ্বামিত্রের হাতে সমর্পণ করলেন। বিশ্বামিত্র আগে আগে চললেন, তার পর রাম, তার পিছনে লক্ষ্মণ। দুই ভ্রাতার হাতে ধনু, অঙ্গুলিত্রাণ ও খড়া। অর্ধ যােজনের অধিক পথ অতিক্রম করে সরষুর দক্ষিণ তটে এসে বিশ্বামিত্র 'রাম' এই মধুর সম্বোধন করে বললেন, বৎস, জল নিয়ে আচমন কর, কালবিলম্বে প্রয়ােজন নেই। তুমি বলা-অতিবলা এই দুই মন্ত্র গ্রহণ কর। এই মন্ত্রপ্রভাবে তােমার শ্রম, জ্বর বা রূপের হানি হবে না। সুপ্ত বা অনবহিত থাকলেও রাক্ষসরা তােমাকে ধর্ষণ করতে পারবে না। সৌভাগ্যে, দক্ষতায়, জ্ঞানে বা তথ্যনির্ণয়ে, অথবা উত্তর-প্রত্যুত্তর দিতে তােমার সমকক্ষ কেউ হবে না। বলা-অতিবলা মন্ত্র পাঠ করলে তােমার ক্ষুৎপিপাসাও নিবৃত্ত হবে। | রাম জল গ্রহণ করে শুচি হয়ে হাস্যমুখে এই দুই বিদ্যা গ্রহণ করলেন। সেই রাত্রি সরসূতীরে সুখে অতিবাহিত হ'ল। রাম-লক্ষ্মণ অনভ্যস্ত তৃণশয্যায় শুয়েছিলেন। কিন্তু বিশ্বামিত্রের মিষ্ট আলাপে তারা কোনও ক্লেশ অনুভব করলেন না।। | রাত্রি প্রভাত হলে প্রাতঃকৃত্য সমাপন করে তারা আবার যাত্রা করলেন। কিছু দূর গিয়ে তারা জাহ্নবী-সরযুর সংগমস্থলে এক রমণীয় আশ্রমে উপস্থিত হলেন। রামের প্রশ্নের উত্তরে বিশ্বামিত্র জানালেন যে পূর্বে এখানে কন্দর্পের আশ্রম ছিল। একদা মহাদেব যখন এখান দিয়ে যাচ্ছিলেন তখন কন্দর্প তাঁর চিত্তবিকার উৎপাদন করেন। রুদ্রের ক্রোধ-দৃষ্টিতে কন্দর্পের সর্বাঙ্গ ভস্মীভূত হয়ে যায়, তদবধি তার নাম। অনঙ্গ এবং এই স্থানের নাম অঙ্গদেশ। তারই শিষ্যগণ পুরুষানুক্রমে এই স্থানে বাস করেন।
জয়-শ্রী-রাম
দেবী মাতাসিতাদেবী এবং দেবী শ্রীরামচন্দ্র ভগবান কি জয়

জয় শ্রী কৃষ্ণ চৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ শ্রী অদ্বৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌর ভক্তবৃন্দ

সনাতন ধর্ম সম্পর্কে জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন-

আরো জানুনঃ

কেন প্রসাদভোজী হবেন? সমস্ত বৈদিক শাস্ত্র (বেদ,সংহিতা, মহাভারত, গীতা,ভাগবত,পুরাণ,উপনিষদ) থেকে প্রমান দেওয়া হলো...

চার যুগ-সত্য,ত্রেতা,দ্বাপর ও কলির সময় পরিমাণ ও বৈশিষ্ট্যসমূহঃ

শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর কিছু অমৃত বাণী

মহাভারতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কিছু বাণী ও উপদেশ

মনুষ্য দেহের কথা আলোচনা

আপনি কি অনেক হতাশায় ভুগছেন? সকল সমস্যাগুলোর সমাধান খুজে পান!!!!!!!!!!

ভগবান বিষ্ণুর গাত্র বর্ণ নীল কেন?

এই জগতে প্রকৃত জ্ঞানী,কে এই জগতে প্রকৃত সুখী,আর কে-ই বা প্রকৃত দুঃখী ?

অনাচার কাকে বলে ও কয় প্রকার?

কলিযুগের মানুষদের ভগবানের নামে রুচি নেই কেন ? 

ঘট কিসের প্রতীক? 

সনাতন ধর্মের বৈদিক শাস্ত্রে জন্ম ও মৃত্যুযোগ অশৌচ কি?

মহাভারত পড়ার সময় না থাকলেও এর মূল সূত্রগুলি আমাদের জীবনে কার্যকর প্রমাণ করতে পারে----------------------- 

মহাভারতের কিছু বাণী

শ্রীমদভগবদগীতায় উচ্চারিত ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সকল নামের অর্থ ও মাহাত্ম্য

প্রকৃত ভালোবাসার খোঁজে.......... 

রাধাকৃষ্ণের প্রেম-কাহিনীর প্রকৃত রহস্য

ভক্তি কি ?

 মায়া কি? মায়া থেকে পরিত্রাণের উপায় কি? 

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কেন মাথায় ময়ূরপালক/পুচ্ছ পরিধান করতেন?

রাজা পুরঞ্জনের কেন পরবর্তী জন্মে নারী হয়ে জন্ম হয়েছিল ?

 
আরো পড়ুন.....


 
হিন্দুদের কেন গো মাংস খাওয়া উচিত না? গো মাতা কেন সনাতন ধর্মে পূজনীয় ? Why Hindus should not eat beef? Why is Go Mata revered in traditional religion?
অম্বুবাচী (আম্ববর্তী) কি? কেন অম্বুবাচী পালন করা হয়? What is Ambubachi? Why is Ambubachi celebrated?
একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তির নতুন বছরের প্রতিজ্ঞাগুলো ঠিক এরকমই হওয়া উচিত--That's the decent thing to do, and it should end there.
শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন সর্ব কারণের পরম কারণ এবং লীলা পুরুষােত্তম স্বয়ং ভগবান । Lord Krishna is the ultimate cause of all causes and Leela is the best man himself.
মা লক্ষ্মীর কৃপালাভের কিছু মন্ত্র ও আচার-অনুষ্ঠান ! Some mantras and rituals of mother Lakshmi's grace!
ছাত্র-ছাত্রীদের আট প্রকার প্রবণতা বিদ‍্যা অর্জনে বিশেষ বাধা-স্বরূপ: The eight types of tendency of students to acquire knowledge are special obstacles:
 
সনাতন  ধর্মের মূল গ্রন্থসমূহ:Original texts of traditional religion:
গীতার ১৮ টি নামের মাহাত্ব্যঃ Greatness of 18 names of Gita:
কেনো মহাপ্রসাদ আহার করা উচিত?Why should Mahaprasad be eaten?
অক্ষয় তৃতীয়া মাহাত্ম্যঃ Akshay titiya Mahatmyah
শ্রীরাম নবমী তাৎপর্য ও মহিমাঃ Sriram-Nabami-meaning-and-glory
মা মনসার ধ্যান মন্ত্র প্রণাম মন্ত্রঃ মনসা অঞ্জলি : Ma Manasa Dhyana Mantra Pranam Mantra: Manasa Anjali:
রাশি বা লগ্ন অনুসারে জেনে নিন আপনার বৈশিষ্ঠ্য...........
মহা বারুণী স্নান মাহাত্ম্য
চৈত্র সংক্রান্তি Chaitra Sankranti
 
বাসন্তী পূজা
দোল পূর্ণিমা এবং ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর আবির্ভাব তিথি -গৌর পূর্ণিমা
রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের জীবনী ও শিক্ষাঃ
দেবাদিদেব মহাদেব শিব চতুর্দশী ব্রত মাহাত্ম্য এবং শিবরাত্রি পূজার সময়সূচি ও নিয়মাবলি
শ্রীমদ্ভগবদগীতা কি? কেন গীতা পড়বেন?
 
অশ্বিনীকুমার ব্রত মাহাত্ম্য
দামোদর মাস ও ব্রত...মাহাত্ম্য
দুর্গাপূজার তাৎপর্য, মহিমা ও  বিভিন্ন তিথির আনুষ্ঠানিকতা এবং সময় নির্ঘণ্টঃ
পিতৃপক্ষ এবং দেবীপক্ষ বিশেষ তাত্‍পর্য্য
 
একাদশী ব্রত পালনের তাৎপর্য ও নিয়মাবলিঃ
শয়ন একাদশী মাহাত্ম্য
আমলকী একাদশী মাহাত্ম্য
 
পবিত্রারোপণী একাদশী মাহাত্ম্য Pobitrarohini Ekadashi Mahatmya
অন্নদা একাদশী মাহাত্ম্য Annada Ekadashi Mahatmya
পার্শ্ব একাদশী এর মাহাত্ম্য Parsha Ekadashi Mahatmya
ইন্দিরা একাদশী মাহাত্ম্য Indira Ekadashi Mahatmya
 
সফলা একাদশী মাহাত্ম্য Safala Ekadashi Mahatmya
পুত্রদা একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য Putrada Ekadashi Brata Mahatmya
ষটতিলা একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য Shattila Ekadashi Brata Mahatmya
পাপমোচনী একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য Paapmochani Ekadashi Brata Mahatmya
 
প্রথম অধ্যায়  অর্জুন বিষাদ-যোগ
দ্বিতীয় অধ্যায়  সাংখ্য-যোগ
তৃতীয় অধ্যায়  কর্মযোগ
 
একাদশ-অধ্যায় বিশ্বরূপ-দর্শন-যোগ
দ্বাদশ-অধ্যায় ভক্তিযোগ
প্রকৃতি-পুরুষ বিবেকযোগ
 
শিব কল্প তরু শ্রী শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ Shiva Kalpa Taru Sri Srimat Swami Advaitananda Puri Maharaj
শ্রী অদ্বৈত আচার্য
শ্রীগদাধর পণ্ডিত : মহাপ্রভুর ছায়া
 
সংঘাত নিরসনের পন্থা
হরি নামের মহিমা
কামকে কিভাবে জয় করবেন ?
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের প্রিয় হতে চান এই গুনগুলোর চর্চা করুনঃ If you want to be dear to Lord Krishna, practice these qualities:


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ