দেবতাদের শিল্পী হলেন বিশ্বকর্মা । তিনি
নির্মাণ, যন্ত্রপাতি আদির দেবতা । স্বর্গের অনান্য দেবতা দের মতো তাঁরও
পূজা হয় ।বিশ্বকর্মার প্রনাম মন্ত্র
দেবশিল্পি মহাভাগ দেবানাং কার্য্যসাধক ।
বিশ্বকর্মন্নমস্তুভ্যং সর্বাভীষ্টপ্রদয়ক ।।
[ দেবশিল্পী , মহাভাগ ( দয়াদি অষ্ট গুন যুক্ত ) দেবতাদের কারু কার্য্যসাধক সর্বাভীষ্ট প্রদানকারী হে বিশ্বকর্মা আপনাকে নমস্কার ]
বেদে বিশ্বকর্মা
= = = = = =
ঋক বেদের দশম মণ্ডলের দুটি বিশিষ্ট সূক্তে বিশ্বকর্মাকে স্তব করা হয়েছে । দুল্যক ও ভূলোক প্রথমে জলাকার ও সম্মিলিত ছিল। উভয়ের সীমা যত বৃদ্ধি পেলো- ততই তারা পরস্পর দূরবর্তী হতে লাগলো। এবং এক সময় পৃথক হল। বিশ্বকর্মা মনে মনে এই বিষয়ে চিন্তা করে নিরীক্ষণ করলেন। এই বিশ্ব তাঁরই কর্ম বলে তাঁর নাম বিশ্বকর্মা । বিশ্বকর্মা 'বিমনা' অর্থাৎ তিনি সমষ্টি মনা। বিশ্বকর্মা 'ধাতা' অর্থাৎ তিনি স্রষ্টা, বিশ্বকর্মা শ্রেষ্ঠ, বিশ্বকর্মা সর্ব দ্রষ্টা , এবং তিনি 'ধামানি বেদ ভুবনানি বিশ্বা' বিশ্ব ভুবনের সকল ক্ষেত্রই তাঁর পরিজ্ঞাত এবং তিনি সর্ব অন্তর্যামী ।
বিশ্বকর্মার চোখ, বদন, বাহু , পদ সর্বত্র, সর্ব দিকে । তিনি বিশ্বতশ্চক্ষু, বিশ্বতোমুখ , বিশ্বতস্পাৎ । এই বিশ্ব যজ্ঞে তিনি নিজেকে আহুতি দিয়েছেন । অর্থাৎ বিশ্ব জগতের কল্যাণে তিনি সর্বদা চিন্তা রত। তিনি বাচস্পতি অর্থাৎ বাক্যের অধীশ্বর। তিনি মনোজেব অর্থাৎ মনের ন্যায় বেগ মান । তিনি বিশ্বের সমস্ত প্রানীর মঙ্গলকারী । তিনি সাধুকর্মা অর্থাৎ তাঁর চেষ্টা ও বিধান মঙ্গলময় ।
#পুরান #শাস্ত্রে #বিশ্বকর্মা
বেদের যিনি বিশ্ব স্রষ্টা , পুরানে তিনি দেবতা দের শিল্পী বিশ্বকর্মা । তিনি স্বর্গের একজন দেবতা । তিনি সহস্র রকম শিল্প জানেন । তিনি দেবতা দের শিল্পের কারিগর । কারিগরি সকল বিদ্যা বিশ্বকর্মার হাতে । কোন কোন পুরান বলে বিশ্বকর্মার পিতা হলেন প্রভাস । প্রভাস হলেন অষ্টবসুর এক জন । আর বিশ্বকর্মার মাতা হলেন বরবর্ণিনী । বরবর্ণিনী হলেন দেবগুরু বৃহস্পতির ভগিনী । আবার ব্রহ্মবৈবর্ত্ত পুরান বলে ব্রহ্মার নাভি থেকে বিশ্বকর্মার সৃষ্টি ।
পুরানের বিশ্বকর্মা একজন শিল্পী। তিনি বিমান নির্মাতা ( দিব্য দেব বিমান ), অলংকার ভূষন , আয়ূধ প্রস্তুতকারক । মনুষ্য শিল্পীরা বিশ্বকর্মার প্রবর্তিত শিল্প কেই উপজীব্য করে বেঁচে আছে । বিশ্বকর্মা প্রচুর জিনিষ নির্মাণ করেছেন। কুঞ্জর পর্বতে অবস্থিত অগস্ত্য মুনির ভবন, কুবেরের অলকা পুরী ও দিব্য বিমান, রাবনের স্বর্ণ লঙ্কা , ভগবান শ্রীকৃষ্ণের দ্বারকা পুরী - সকল কিছু বিশ্বকর্মার দ্বারা সৃষ্টি। রাবনের রাজাপ্রসাদের সাথে সুন্দর উদ্যান, গোষ্ঠ, মন্ত্রণা গৃহ, মনোরম ক্রীড়া স্থান, রাজাপ্রাসাদের কারুকার্য ইত্যাদি দেবশিল্পীর নিখুত শিল্প কলার পরিচয় দেয় । এছাড়া ভাগবত পুরান অনুসারে দ্বারকা নগরীর যে সুরক্ষিত, ভাস্কর্য , কলা কৌশলের একটি ধারনা পাওয়া যায়- তাতে শিল্পী বিশ্বকর্মার শিল্প কে দেখে আশ্চর্য হতে হয় ।
বিশ্বকর্মার অপর নির্মাণ হল দেবপুরী । তিনি সমস্ত সৌন্দর্য কে মিলিয়ে এই পুরী নির্মাণ করেছিলেন । এই পুরীকে পাওয়ার জন্য বারংবার অসুর গণ সুর লোকে হানা দিয়েছিলেন। তাই বিশ্বকর্মার সৃষ্টিকে প্রনাম না করে থাকা যায় না । মৎস্য পুরান বলে- কি কূপ, কি প্রতিমা, কি গৃহ, কি উদ্যান সকল কিছুর উদ্ভাবক হলেন বিশ্বকর্মা। শুধু এখানেই বিশ্বকর্মার সৃষ্টি শেষ নয়, যে বিমানে চড়ে দেবতারা গমন করেন- তাও বিশ্বকর্মার তৈরী। এবং বিভিন্ন দিব্য বান- যা কেবল দেবতাদের অস্ত্রাগারে থাকে - তাও বিশ্বকর্মার তৈরী। যে ধনুক দিয়ে ভগবান শিব ত্রিপুরাসুরকে বধ করেছিলেন, যে ধনুক পরশুরামের কাঁধে শোভা পেতো- সেই ধনুক বিশ্বকর্মার সৃষ্টি। বৃত্রাসুর বধের জন্য বিশ্বকর্মা দধীচি মুনির অস্থি থেকে বজ্র নির্মাণ করে দেবেন্দ্র কে দিয়েছিলেন । কিছু পুরান বলে ভগবান বিষ্ণুর চক্র, ভগবান শিবের ত্রিশূল বিশ্বকর্মার সৃষ্টি । শ্রী শ্রী চন্ডীতে দেখি মহিষাসুর বধের জন্য দেবী মহামায়া প্রকট হলে দেবীকে তীক্ষ্ণ বর্শা, অভেদ্য কবচ এবং বহু মারনাস্ত্র বিশ্বকর্মা দেবীকে প্রদান করেন । রামচন্দ্রের সেতু বন্ধনের অন্যতম কারিগর নল এই বিশ্বকর্মার পুত্র । বিষ্ণু পুরান বলে ত্বষ্টা নামক এক শিল্পী ছিল- যিনি বিশ্বকর্মার পুত্র । দেবতাদের শিল্পী যেমন বিশ্বকর্মা , তেমনি অসুর দের শিল্পী হলেন ময় দানব । বায়ু পুরান ও পদ্ম পুরান মতে ভক্ত প্রহ্লাদের কন্যা বিরোচনার সাথে বিশ্বকর্মার বিবাহ হয় । বিশ্বকর্মার ঔরসে বিরোচোনার গর্ভে অসুর শিল্পী ময় দানবের জন্ম হয় ।
ব্রহ্মবৈবর্ত্ত পুরান মতে বিশ্বকর্মা ও তাঁর স্ত্রী ঘৃতাচী দুজনেই শাপ পেয়ে ধরাধামে জন্ম নেন । ঘৃতাচী ছিলেন স্বর্গের এক নর্তকী । তাঁদের নয়টি সন্তান হয় - যথা মালাকার , কর্মকার , কাংস্যকার, শঙ্খকার , সূত্রধর, কুবিন্দক, কুম্ভকার, স্বর্ণকার, চিত্রকর । বিশ্বকর্মা প্রত্যেক কেই নানান শিল্প শেখান । তিনি মালাকারকে পুস্প শিল্প, কর্মকারকে লৌহ শিল্প, কাংস্যকারকে কাংস শিল্প, শঙ্খ কারকে শঙ্খ শিল্প, সূত্রধরকে কাষ্ঠ শিল্প, কুবিন্দক কে বয়ন শিল্প, কুম্ভকারকে মৃৎ শিল্প, স্বর্ণকারকে অলঙ্কার শিল্প, চিত্রকরকে অঙ্কন শিল্প শেখান। স্কন্ধ পুরান বলে বৃত্রাসুর হলেন বিশ্বকর্মার পুত্র। যাকে ইন্দ্র দেবতা বধ করেন । তবে স্কন্ধ পুরানের এই মত অপর কোন পুরানে পাওয়া যায় নি ।
এত সর্তেও বলা যায় বিশ্বকর্মার এক মেয়ে পিতার অমতে বিয়ে করেছিল। এই কারনে বিশ্বকর্মা বানর হয়ে পৃথিবীতে জন্মান । ঘটনা টি এই- বিশ্বকর্মা ও ঘৃতাচীর কন্যা চিত্রাঙ্গদা পৃথিবীর সূর্য বংশীয় রাজা সুরথ কে ভালোবাসতো। সুরথও চিত্রঙ্গদা কে ভালোবাসতো । কিন্তু দেবতা হয়ে ত মানুষের সাথে বিবাহ হয় না । বিশ্বকর্মা জানতে পেরে মেয়েকে যথেষ্ট শাসন করলেন । এই অবস্থায় পৃথিবীর মেয়েরা যা করে বিশ্বকর্মার কন্যা টিও তাই করলো । স্বর্গ থেকে পালালো । দুজনে বিবাহ করে নিলো। ক্রোধে অগ্নিশর্মা হয়ে বিশ্বকর্মা আসলেন । কন্যা ভাবলেন পিতা বুঝি আশীর্বাদ করতে এসেছেন । কিন্তু না। বিশ্বকর্মা অভিশাপ দিলেন । কন্যার বিবাহ বিচ্ছেদ হোক - এমন অভিশাপ দিলেন । কিন্তু সনাতন ধর্মে বিবাহকে খুব পবিত্র সম্পর্ক মানা হয়- যেখানে বিবাহ বিচ্ছদের স্থান নেই। তাই মহর্ষি ঋতধ্বজ ভাবলেন দেবতা হয়ে বিশ্বকর্মার একি পশুর মতো বুদ্ধি? মুনি বিশ্বকর্মা কে বানর কূলে জন্মাবার শাপ দিলেন । বিশ্বকর্মা বানর হলেন । অবশেষে এক সময় কন্যার বিবাহ মেনে নিলে কন্যা ও বিশ্বকর্মা দুজনেরই শাপ দূর হয় ।
#বিশ্বকর্মার হাতে দাঁড়িপাল্লা
বাঙালী হিন্দু গণ যে বিশ্বকর্মার মূর্তি পূজো করেন তিনি চতুর্ভুজা । এক হাতে দাঁড়িপাল্লা, অন্য হাতে হাতুরী, ছেনী ( লম্বা , ভারী লোহার যন্ত্র, মাথায় হাতুরী মেরে ফুটো করার কাজে ব্যবহার হয় ) , কুঠার থাকে । অবশ্যই এগুলি শিল্পের প্রয়োজনীয় জিনিষ, তাই শিল্প দেবতা বিশ্বকর্মা এগুলি ধারন করে থাকেন । দাঁড়িপাল্লার একটি কারন আছে । আমরা যদি দাঁড়িপাল্লা কে ভালো মতো লক্ষ্য করি- দেখি সুপাশে সমান ওজনের পাল্লা থাকে। ওপরের মাথার সূচক যখন সমান ভাবে ঊর্ধ্ব মুখী হয়- তখন বুঝি মাপ সমান হয়েছে । এভাবে একটি পাল্লায় বাটখারা রেখে অপর টিতে দ্রব্য রেখে পরিমাপ হয় । এর তত্ত্ব কথা আছে । আমাদের জীবনের কাটাতি আত্মিক বিন্দুতে স্থির রাখতে হবে । দুই পাল্লার একদিকে থাকবে জ্ঞান আর কর্ম। জ্ঞানের দিকে বেশী ঝুকে পড়লে কর্ম কে অবহেলা করা হবে- পরিণামে আসবে দুঃখ, অভাব। আর কাটাতি কর্মের দিকে বেশী ঝুকে পড়লে তবে আসবে আধ্যাত্মিক অকল্যাণ । তাই কাটাতি দুয়ের মাঝে সমন্বয় করে রাখতে হবে । কোন দিকেই না যেনো বেশী ঝুকে পড়ে। এই নিয়ম না মেনে চললে বিশ্বপ্রেম , বিশ্ব ভাতৃত্ব সচেতনতা কোন টাই সম্ভব না।
#হস্তী #কেন #বিশ্বকর্মার #বাহন ?
বিশ্বকর্মার মূর্তি যদি আমরা দেখি, তাহলে দেখি তাঁর বাহন হস্তী । কলকাতার কর্মকার সম্প্রদায়ের বিশিষ্ট নেতা শিক্ষা ব্রতী স্বর্গত হরষিত কেশরী রায় প্রথম বিশ্বকর্মার হস্তী বাহন বিগ্রহের পূজা করেন । হাতী কেন বাহন ? পুরানের প্রনাম মন্ত্রে বিশ্বকর্মা কে মহাবীর বলে বর্ণনা করা হয়েছে । হাতীর কত টা শক্তি তার আন্দাজ করতে পারি। নিমিষে গাছ পালা মাথা দিয়ে ঠেলে ফেলে দেয় । কারোর ওপর চরণ ভার দিলে- তার মুখ দিয়ে রক্ত উঠে মৃত্যু- আর অস্থি সকল চূর্ণ চূর্ণ হবে । এমন প্রবাদ আছে, হাতী নাকি একটু বড় পাথর শুঁড়ে তুলে ছুঁড়ে মারতে পারে । প্রাচীন কালে রাজারা যুদ্ধে হস্তী বাহিনীর প্রবল ভাবে ব্যবহার করতেন । তাই এই মহা শক্তিমান প্রানী এই দিক থেকে মহা যোদ্ধা বিশ্বকর্মার বাহন হবার যোগ্যতা রাখে ।
হস্তীর হাত নেই । তবে একটি 'কর' বা 'শুন্ড' আছে । কর আছে বলেই হাতীর এক নাম 'করী' । 'কৃ' ধাতু থেকেই 'কর' শব্দটির উৎপত্তি। সে এই শুন্ডের সাহায্যেই গাছের ডাল টানে, জল খায়, স্নান করে । আবার দেখি শিল্পের মাধ্যমেই কর্ম সংস্থান । তাই বিশ্বকর্মা কর্মের দেবতা । এই শূন্ড দ্বারা কর্ম করা - এই দিক থেকে হস্তী একভাবে বিশ্বকর্মার বাহন হিসাবে মানানসই ।
হস্তীকে দিয়ে অনেক কাজ করানো হয় । বন দপ্তর হস্তীকে দিয়ে কাঠ সরানোতে কাজে লাগায় । মোটা মোটা গাছের গুঁড়ি, কান্ড মাহুতের নির্দেশে হাতী এক স্থান থেকে আর এক স্থানে নিয়ে যায়, আবার কখনো সে গাছের ডাল বয়ে নিয়ে যায় মাহুতের নির্দেশে । আবার বন্য হাতীদের তাড়াতে বন দপ্তর পোষা হাতী গুলিকে কাজে লাগায়। হাতীর জীবন টাই এই রকম কাজের। নিজের খাদ্য আরোহণ থেকে , মাল বওয়া সব সময় কাজ । আর শিল্পের সাথে কর্মের সংস্থান জল আর ঠান্ডার মতো। জলে যেমন ঠান্ডা ভাব থাকে তেমনই কর্মের মাধ্যমেই শিল্পের বিকাশ। তাই বিশ্বকর্মা হলেন কর্মেরও দেবতা । এই দিকে থেকে শ্রমিক হাতী বিশ্বকর্মার বাহন হিসাবে একেবারে মানানসই ।
শিল্পের বিকাশ , বেকার দের কর্ম সংস্থান , শিল্পকে কেন্দ্র করে একটি দেশের বিকাশ যথার্থ বিশ্বকর্মা পূজা । বন্ধ কারখানা , অন্ধকার ময় শ্রমিক বস্তী , বন্ধ কাজ কর্ম- সেখানে বিশ্বকর্মার পূজা অনেক টা 'ঘরে নাই ভাত-দুয়ারে বাজে ঢাক' এমন অবস্থা। কর্ম রূপে যেনো আমরা বিশ্বকর্মার পূজা করতে পারি। শ্রম দিবস হিসাবে এই বিশ্বকর্মা পূজার দিন টা যেনো পালন করতে পারি-এই প্রার্থনাই সকলে বিশ্বকর্মার কাছে করবো।
জয় বিশ্বকর্মা
পারমার্থিক জ্ঞান হিন্দুদের
কেন গো মাংস খাওয়া উচিত না? গো মাতা কেন সনাতন ধর্মে পূজনীয় ? উত্তর:-
আমরা হিন্দুরা নানান জায়গায় মানুষের কাছ থেকে এই প্রশ্নের সম্মুখীন …
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা অম্বুবাচী
(আম্ববর্তী) কি? কেন অম্বুবাচী পালন করা হয়? প্রবাদে রয়েছে 'কিসের বার
কিসের তিথি, আষাঢ়ের সাত তারিখ অম্বুবাচী।' এদিন থেকেই হয় অম্…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান আমার
মতো ছেলেরা মনে করে, একটা মেয়ে হয়তো তাঁকে হ্যাপী করবে বা রাখতে পারে।
তদ্রুপ, একটা মেয়েও ভাবছে কোন ছেলে হয়তো তাঁর দুঃখ নিবারণ করবে। তবে
আমাদের…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান শ্রীকৃষ্ণ
হচ্ছেন সর্ব কারণের পরম কারণ এবং লীলা পুরুষােত্তম স্বয়ং ভগবান । গীতায়
বিভিন্ন শ্লোকে শ্রীকৃষ্ণ যে পরম পুরষ ভগবান তার উল্লেখ পাওয়া যায়, য…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা মা
লক্ষ্মীর কৃপালাভের কিছু মন্ত্র ও আচার-অনুষ্ঠান ! মা লক্ষ্মীর চারটি হাত।
ধর্ম, কর্ম, অর্থ ও মোক্ষ— হিন্দুশাস্ত্রে এই চার হাতের তাৎপর্য ব্যাখ্য…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান ছাত্র-ছাত্রীদের
আট প্রকার প্রবণতা বিদ্যা অর্জনে বিশেষ বাধা-স্বরূপ: কাম ক্রোধ তথা লোভং
স্বাদ শৃঙ্গার কৌতুকে । অতি নিদ্রাহতি সেবে চ বিদ্যার্থী হৃষ্ট …
আরও পড়ুন » মহাপ্রসাদ
কিভাবে পৃথিবীতে আসলো? নারদ মুনির একবার বাসনা হলো যে তিনি ভগবান নারায়নের
প্রসাদ পেতে চান। কিন্তু যা ছিল অসম্ভব। কারন নারায়নের প্রসাদ কেবল …
আরও পড়ুন » বৈদিক গ্রন্থ সনাতন
ধর্মের মূল গ্রন্থসমূহ: বেদ ৪ টি-মন্ত্র সংখ্যা-২০,৪৩৪ ১.ঋগবেদ.
মন্ত্রসংখ্যা-১০,৫৮৯ ২.সামবেদ. মন্ত্রসংখ্যা-১,৮৯৩ ৩.যজু:বেদ. মন্ত্র
সংখ্যা-১,৯…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা গীতার ১৮ টি নামের মাহাত্ব্যঃ- ০১) গঙ্গা - এর অর্থ হল, গঙ্গায় ডুব দিলে কোন ব্যাক্তি তার সকল পাপ নাশ করতে পারে ।তাই সবার প্র…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান বেদ
শাস্ত্রে বলা হয়েছেঃ ------------------------------- আহার শুদ্ধৌ সত্ত্ব
শুদ্ধি সত্ত্ব শুদ্ধৌ। ধ্রুবাস্মৃতি স্মৃতিলম্ভে সর্বগ্রন্থিনাং
বিপ্রমোক্ষ…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা অক্ষয়
তৃতীয়া হল চান্দ্র বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি। অক্ষয় তৃতীয়া
বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ তিথি। অক্ষয় শব্দের অর্থ হল যা ক্ষয়প্রাপ্ত হয় ন…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা রামায়
রাম-ভদ্রায় রামচন্দ্রায় মেধসে, রঘুনাথায় নাথায় সিতায় পাতায় নমঃ
শ্রীরাম নবমী তাৎপর্য ও মহিমাঃ শ্রীরামের নবমী তিথি লক্ষ লক্ষ সূর্যগ্রহ…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা মা
মনসার ধ্যান মন্ত্র অনুসারে ------ . ওঁ দেবীমম্বামহীনাং শশধরবদনাং
চারুকান্তিং বদন্যাম্ । হংসারূঢ়মুদারামস সুললিতবসনাং সর্বদাং সর্বদৈব ।।
স্মেরাস্য…
আরও পড়ুন » সনাতন ধর্মের বিভ্রান্তি নিরসন রাশি
বা লগ্ন অনুসারে জেনে নিন আপনার বৈশিষ্ঠ্য........... রাশি বা লগ্ন, এই
দুইয়েরই বিচার করে বলে দেওয়া যায় একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব। ১২টি লগ্ন
রয…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা মহা
বারুণী স্নান মাহাত্ম্যঃ গঙ্গা হল পুণ্যদায়িনী। এটা আমরা সকলেই জানি। তাই
আমরা সকলেই গঙ্গা স্নান করে থাকি পুণ্য লাভের আশায়। আবার সমস্ত পূজোতে
গঙ…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা আর
মাত্র হাতে গোনা কয়েক দিন তারপরই আসছে নববর্ষ। পুরনো বছরকে বিদায়
জানিয়ে নতুন বছরকে আগমন জানাবার সময় আর এই নতুন বছরের আগমনের আগেই আসবে
চৈত্র সং…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা বাসন্তী
পূজা দূর্গাপূজা বা দূর্গোৎসব, সনাতনী হিন্দু সম্প্রদায়ের দেবী দূর্গাকে
কেন্দ্র করে প্রচলিত এক বৃহৎ উৎসব। এই দূর্গাপূজা সমগ্র হিন্দু সমাজেরই…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা আসুন
সকলে জেনে নিই দোল পূর্ণিমা বা হোলি কি ? হিন্দু ধর্ম অনুসারে চারটি
যুগ-সত্যযুগ, ত্রেতাযুগ, দ্বাপরযুগ এবং কলিযুগ। বর্তমানে চলছে কলিযুগ। এর
আগের …
আরও পড়ুন » সাধু-গুরু-বৈষ্ণব ১৮৩৬
সালে একটি সাধারণ বাঙালি গ্রামীণ পরিবারে জন্মগ্রহণকারী রামকৃষ্ণ ছিলেন
একজন সাধারণ যোগসাধক, দার্শনিক ও ধর্মগুরু। তিনি উনিশ শতকের এমন এক
ব্যক্তি…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা শিবের
প্রনাম মন্ত্রঃ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হে তবে। নিবেদয়ামি
চাত্মানং ত্বং গতি পরমেশ্বর। দেবাদিদেব মহাদেব শিব চতুর্দশী ব্রত মাহাত্ম্য
…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান শ্রীমদ্ভগবদগীতা
কি? কেন গীতা পড়বেন? বর্তমান সময়ে প্রতিটি মানুষ অজ্ঞানতার অন্ধকারে
আবদ্ধ। ভগবদ গীতার আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে মনুষ্য সমাজকে সেই অন্ধকা…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা অশ্বিনীকুমার
ব্রত মাহাত্ম্য আশ্বিনে রাধেঁ , কার্ত্তিকে খাঁয়, যে বর মাগে সেই বর পাই।।
অশ্বিনী (অশ্ব রূপিণী সূর্যপত্নী সংজ্ঞা) এবং তাঁর কুমার (পুত…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা দামোদর
মাস ও ব্রত...মাহাত্ম্য গৌরাব্দ মাসের একটি মাসের নাম দামোদর মাস। এই
দামোদর মাসে মা যশোদা দড়ি দিয়ে শ্রীকৃষ্ণের উদরে বেধেঁছিলেন। এই মাসটি শ্র…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা দুর্গাপূজার
তাৎপর্য, মহিমা ও বিভিন্ন তিথির আনুষ্ঠানিকতা এবং সময় নির্ঘণ্টঃ
শ্রীশ্রীচণ্ডী, শ্রীমদ্ভাগবত ও শ্রীমদ্ভগবদগীতা সনাতনী মানুষের নিত্যপাঠ্…
আরও পড়ুন » পূজা-পার্বনের তাৎপর্য ও মহিমা পিতৃপক্ষ
এবং দেবীপক্ষ বিশেষ তাত্পর্য্য পিতৃপক্ষ আর দেবীপক্ষের সন্ধীক্ষণ হচ্ছে
মহালয়া। ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষে শুরু হয়ে পরর্বতী অমাবস্যা র্পযন্ত…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ একাদশী
ব্রত পালনের তাৎপর্য ও নিয়মাবলিঃ একসময় জৈমিনি ঋষি তার গুরুদেব মহর্ষি
ব্যাসদেবকে জিজ্ঞাসা করলেন, হে গুরুদেব! একাদশী কী? একাদশীতে কেন উপবা…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ শয়ন
একাদশী মাহাত্ম্য মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন-'হে কৃষ্ণ! আষাঢ় মাসের
শুক্লপক্ষের একাদশীর নাম কি? এর মহিমাই বা কি? তা আমাকে কৃপা করে
বলুন।'শ্র…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ আমলকী
একাদশী মাহাত্ম্য যুধিষ্ঠির বললেন-হে কৃষ্ণ! মহাফলদাতা বিজয়া একাদশীর কথা
শুনলাম।এখন ফাল্গুন মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী যে নামে বিখ্যাত তা বর্ণ…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পবিত্রারোপণী
একাদশী মাহাত্ম্য একদিন মহারাজ যুধিষ্ঠির ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণকে জিজ্ঞাসা
করলেন হে প্ৰভু ! শ্ৰাবণ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশীর নাম কি তা কৃপা …
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ অন্নদা
একাদশী মাহাত্ম্যঃ এই ভাদ্রবতী কৃষ্ণপক্ষীয়া অন্নদা একাদশীর মাহাত্ম্য
ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে বর্ণনা করা হয়েছে। মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন--হে কৃষ…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পার্শ্ব
একাদশী এর মাহাত্ম্য পার্শ্ব একাদশী মাহাত্ম্য: ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে
যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণ সংবাদে বর্ণিত আছে। একদা যুধিষ্ঠির মহারাজ-ভগবান শ্র…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ ইন্দিরা
একাদশী মাহাত্ম্য মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন- হে মধুসূদন!! আশ্বিন মাসের
কৃষ্ণপক্ষীয়া একাদশীর নাম কি তা কৃপা করে আমাকে বলুন। শ্রীকৃষ্ণ বললেন-…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ সফলা
একাদশী মাহাত্ম্য পৌষ মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশীর নাম "সফলা"। ব্রহ্মাণ্ড
পুরাণে যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণ সংবাদে এই তিথির মাহাত্ম্য বর্ণিত…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পুত্রদা
একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য যুধিষ্ঠি বললেন-হে কৃষ্ণ!! পৌষ মাসের শুক্লপক্ষের
একাদশীর নাম কি? বিধিই বা কি,কোন দেবতা ঐ দিনে পূজিত হন এবং আপনি ক…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ ষটতিলা
একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য মাঘ মাসের কৃষ্ণপক্ষের 'ষটতিলা' একাদশীর মাহাত্ম্য
ভবিষ্যোত্তরপুরাণে বর্ণিত আছে। যুধিষ্ঠির মহারাজ বললেন-হে জগন…
আরও পড়ুন » একাদশি ব্রত পালনের তাৎপর্য মাহাত্ম্য ও নিয়মাবলিঃ পাপমোচনী
একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণকে বললেন- হে জনার্দন! চৈত্র
মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশীর নাম ও মাহাত্ম্য কৃপা করে আমাকে বলুন। শ্র…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা প্রথম
অধ্যায় অর্জুন বিষাদ-যোগ ধৃতরাষ্ট্র উবাচ ধর্মক্ষেত্রে কুরুক্ষেত্রে
সমবেতা যুযুৎসবঃ। মামকাঃ পান্ডবাশ্চৈব কিমকুর্বত সঞ্জয়।।১।। অনুবাদঃ…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা দ্বিতীয়
অধ্যায় সাংখ্য-যোগ সঞ্জয় উবাচ তং তথা
কৃপয়াবিষ্টমশ্রুপূর্ণাকুলেক্ষণম্। বিষীদন্তমিদং বাক্যমুবাচ মধুসূদনঃ।।১।।
অনুবাদঃ সঞ্জয় বললেন-…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা তৃতীয়
অধ্যায় কর্মযোগ অর্জুন উবাচ জ্যায়সী চেৎ কর্মণস্তে মতা
বুদ্ধির্জনার্দন। তৎ কিং কর্মণি ঘোরে মাং নিয়োজয়সি কেশব।।১।। অনুবাদঃ
অর্জুন বলল…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা একাদশ-অধ্যায়
বিশ্বরূপ-দর্শন-যোগ অর্জুন উবাচ মদনুগ্রহায় পরমং
গুহ্যমধ্যাত্মসংজ্ঞিতম্। যত্ত্বয়োত্তং বচস্তেন মোহোহয়ং বিগতো মম।।১।।
অনুবাদঃ অর্…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা দ্বাদশ-অধ্যায়
ভক্তিযোগ অর্জুন উবাচ এবং সততযুক্তা যে ভক্তাস্ত্বাং পর্যুপাসতে। যে
চাপ্যক্ষরমব্যক্তং তেষাং কে যোগবিত্তমাঃ।।১।। অনুবাদঃ অর্জুন জিজ…
আরও পড়ুন » শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা প্রকৃতি-পুরুষ
বিবেকযোগ অর্জুন উবাচ প্রকৃতিং পুরুষং চৈব ক্ষেত্রং ক্ষেত্রজ্ঞমেব চ। এতদ্
বেদিকুমিচ্ছামি জ্ঞানং জ্ঞেয়ং চ কেশব।।১।। অনুবাদঃ অর্জুন …
আরও পড়ুন » গুরু তত্ত্ব শিব
কল্প তরু শ্রী শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ শিব কল্প তরু শ্রী
শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ মানব কল্যাণ কামী ও সংসারত্যাগী
একজন…
আরও পড়ুন » গুরু তত্ত্ব শ্রী
অদ্বৈত আচার্য শ্রী অদ্বৈত আচার্য(১৪৩৪-১৫৫৮) বৈষ্ণব দার্শনিক। শ্রীহট্ট
(বর্তমান সিলেট) জেলার নবগ্রাম-লাউড় গ্রামে এক বারেন্দ্র ব্রাহ্মণ পরিব…
আরও পড়ুন » গুরু তত্ত্ব শ্রীগদাধর
পণ্ডিত : মহাপ্রভুর ছায়া শ্রীগদাধর পণ্ডিত শিশু কাল থেকেই মহাপ্রভুর
সঙ্গেই থাকতেন । তাঁর পিতার নাম ছিল মাধব মিশ্র আর মাতার নাম ছিল
রত্নাবলীদে…
আরও পড়ুন » সনাতন ধর্মের বিভ্রান্তি নিরসন সংঘাত
নিরসনের পন্থা আধ্যাত্মিক
ভিত্তি গঠন ভগবানের অবিচ্ছেদ্য অংশ হওয়ায়, আত্মা সমস্ত জড় উপাধি থেকে
মুক্…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান হরি
নামের মহিমা একদিন একজন অধার্মিক লোক একজন ধার্মিক লোককে বলছে, আচ্ছা!
হরিনাম করলেও মানুষের মৃত্যু হয়, না করলেও মৃত্যু হয়। তাহলে করার চেয়ে না
কর…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান কামকে
কিভাবে জয় করবেন ? প্রতিটি মানুষের অন্তরে রয়েছে শুদ্ধ কৃষ্ণ - প্রেম ।
কিন্তু এই প্রেম, ভক্তি ও শুদ্ধ চেতনা বিকৃত কামের দ্বারা আবৃত হয়ে আছে…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান ভগবান
শ্রীকৃষ্ণের প্রিয় হতে চান এই গুনগুলোর চর্চা করুনঃ এগুলোর সবগুলো অথবা
কয়েকটি গুন চর্চা করুন গুনগুলো আয়ত্ত্বে আনার জন্য চেষ্টা করুন। আর শ্রীকৃ…
আরও পড়ুন »
পারমার্থিক জ্ঞানমহাভারত
পড়ার সময় না থাকলেও এর মূল সূত্রগুলি আমাদের জীবনে কার্যকর প্রমাণ করতে
পারে----------------------- ১== যদি আপনি সময়মতো বাচ্চাদের ভুল দাব…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান বৈদিক
শাস্ত্রে জন্ম ও মৃত্যুযোগ অশৌচ সনাতন ধর্মের বৈদিক শাস্ত্রে জন্ম ও
মৃত্যুযোগ অশৌচ কি? অশৌচ দুই প্রকার যেমনঃ— ১৷ জননাশৌচঃ — পরিবারে কেউ
জন্মগ্র…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান পূজাতে
ঘট লাগে কেন? যে কোন পূজায় ঘট কেন অপরিহার্য? ঘট আমাদের দেহের
প্রতিরূপ।পূজার সময় পঞ্চগুড়ি দিয়ে পিঠ তৈরী করা হয়।এই
পঞ্চগুড়ি,পঞ্চমহাভূত …
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান কলিযুগের
মানুষদের ভগবানের নামে রুচি নেই কেন ? এক সাধুবাবা সকলকে সৎপথে উপাৰ্জন
করার পরামৰ্শ দিতেন । তার কাছে এক রাজা প্রায়ই আসা - যাওয়া করতেন । একদ…
আরও পড়ুন »
পারমার্থিক জ্ঞান মহাভারতে
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কিছু বাণী ও উপদেশঃ ১.যখন সংসারে দেখার মত কিছুই থাকে
না, তখন মানুষ ঈশ্বর এর দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে। -(ভগবান শ্রীকৃষ্ণ)…
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান শ্রীচৈতন্য
মহাপ্রভুর কিছু অমৃত বাণী কলির জীবের কল্যাণ আর উদ্ধারের জন্য
সচ্চিদানন্দঘন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এই ধরায় আবির্ভূত হন নিমাই রুপে।সময়ের …
আরও পড়ুন » পারমার্থিক জ্ঞান চার
যুগ-সত্য,ত্রেতা,দ্বাপর ও কলির সময় পরিমাণ ও বৈশিষ্ট্যসমূহঃ চার যুগের
সময় পরিমাণ ও বৈশিষ্ট্যসমূহ:- ★ ১.সত্য যুগ হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী সত্য
যুগ …
আরও পড়ুন » অডিও ভিডিও ভজন ও নামকীর্তন সনাতন
অডিও ভিডিও ভজন-আরতি-নামকীর্তন শুনুন এবং ডাউনলোড করুন নিচের লিংকে ক্লিক
করে... বি:দ্র:- আপলোডের কাজ চলমান রয়েছে ..কৃপা করে অপেক্ষা করুন …
আরও পড়ুন »
সনাতন ধর্ম সম্পর্কে নিজে জানুন অন্যকে জানার সুযোগ করে দিতে অবশ্যই সকলকে শেয়ার করুন..........................................
0 মন্তব্যসমূহ