ঝুলনযাত্রা লীলাকথামৃত মাহাত্ম্য Julan Yatra

 

 

ঝুলনযাত্রা লীলাকথামৃত মাহাত্ম্য


ঝুলনযাত্রা লীলাকথামৃত মাহাত্ম্য

শ্রীপাদ বিশ্বনাথ চক্রবর্ত্তী ঠাকুর ''কৃষ্ণভাবনামৃত'' গ্রন্থে রাধাকৃষ্ণের আনন্দঘন ঝুলন যাত্রা লীলা লিপিবদ্ব করেন। এই গ্রন্থে অনেক সুন্দরভাবে দোলন উৎসবের বর্ননা করা হয়েছে। কৃষ্ণলীলায় রাধাকুন্ডের তীরে ঝুলন উৎসবটি লীলায়িত হয়েছিল।

একদা ব্রজের সব গোপীরা একেকজন নিজঘর থেকে সুন্দরভাবে সেঁজে রাধাকুন্ডের পাশে কুঞ্জবনে এল। এখানেই তাদের প্রানের যুগলমুর্ত্তি নবকিশোর রাধা-কৃষ্ণকে ঝুলনে বসিয়ে দোল দিবে বলে একত্রিত হয়েছিল। কিন্তু রসরাজ শ্রীকৃষ্ণ এই দোলন উৎসবের সুযোগে এক অদ্ভুত লীলা গোপীদের সাথে করেছিলেন।

তুলসি মহারানী বৃন্দাদেবী এই লীলাকে আরও সুন্দরভাবে অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য ষড়ঋতুকে আহ্‌বান করে বলেছিলেন যেন তারা তাদের ষড়ঋতুর প্রভাব এখানে বিস্তার করে। ষড়ঋতুগন মুর্ত্তিমান রুপ ধারন করে যেন এখানে তারা একই সময়ে গ্রীষ্মকালের ঝলমল রৌদ্রে বর্ষার পুষ্পম বৃষ্টির কণায় নির্মল শরতের নীল আকাশে কাল মেঘের আনাগোনা গাছে গাছে পাতায় পাতায় শিহরন সঞ্জিবতায় কদম কেয়া শিউলি ফুলের মৃদগন্ধ তীরে তীরে কাশফুলের ছড়াছড়ি বৃষ্টি আলোর মধ্যে মেঘের লুকোচুরি শ্বেতশুভ্র পুঞ্জ মেঘের নীচে হেমন্তের রিক্ততাহীন ধুসরতায় ভেসে আসা চাষীদের ফসল কাটার গানসহ কুয়াশার চাদর মোড়ান শিশির সিক্তকে কাছে ডেকে অশোক পলাশ কৃষ্ণচুড়া আর শিমুলের আগুন লাগা ফাগুনের বসন্তে কোকিলের মত সব গোপীরা গোপীগীত করে যুগলমুর্ত্তি রাধা-কৃষ্ণকে আজ দোলনে দোল দিতে পারে।

নিকুঞ্জ বনের কুঞ্জে আজ রাধাকৃষ্ণে একত্র হয়ে তারা বিশ্রাম ছেড়ে ললিতা বিশাখার ডাকের অপেক্ষায় আছে কখন তারা দোলনায় দোল খেতে আসবে।

আজ এক অদ্ভুত মাধুর্য্য লীলা করার জন্য কৃষ্ণের ইচ্ছে হল রাধাকে আজ তার ইচ্ছামত সাঁজাবে বলে রাধাকে রাজী করল। কৃষ্ণ মনের মাধুরী দিয়ে রাধাকে সাঁজাতে লাগল। নানারকম রং দিয়ে কৃষ্ণের পোশাকের মত পোশাক পড়িয়ে চুল কোকড়া করে মাথায় পাগড়ি বেধে মুল্যবান বেশভূষা ও অলংকারে কুমকুম রেনু ছড়িয়ে কৃষ্ণের মত হাতে চুড়ি-বালা পরে মুখে তাম্বুলের রক্তিম অধরে সেঁজে রাধাকে সত্যিকারে কৃষ্ণ সাঁজিয়ে দুই যুগল কিশোরমূর্ত্তি হাতে বংশী ধরে অপেক্ষায় প্রহর গুনছে কখন সখীরা আসে।

যখন সব সখীরা রাধাকুন্ডে একত্রিত হল তখন ললিতা বিশাখা বলল, চল আমরা নিকুঞ্জ কুঞ্জে গিয়ে রাধাকৃষ্ণকে দর্শন করে তাদেরকেও নিয়ে আসি। তারা কুঞ্জের ভিতরে ঢুকে ত সবাই অবাক।

তারা দেখল সেখানে রাধারানী নেই। সেখানে দুই কৃষ্ণ বাঁশী হাতে বসে আছে। রাধা কোথা গেল সবাই হায় হায় করতে লাগল। সর্বনাশ হল।

আর দুই কৃষ্ণ উপড়ে তাকিয়ে মধুর সুরে বাঁশী বাজাচ্ছে।

সখীরা বুজতে পারল এরা দুই কৃষ্ণ নয়। এদের মধ্যে একজন আমাদের রাধা। কিন্তু কোন কৃষ্ণ রাধা তারা বিচার করতে লাগল। কিন্তু কিছুতেই কোনটি রাধা তারা চিনতেই পারছিল না। ললিতা এক কৃষ্ণকে অর্থাৎ সত্যিকারের কৃষ্ণকে ধরে বলতে লাগল, হে রাধে, তোমাকে কে এমন করে কৃষ্ণ সাঁজিয়েছে ?

কপট কৃষ্ণ আরও বাকপটু করে রাধারানীর গলার স্বর নকল করে বলছে, ''ললিতা এই দুষ্ট কৃষ্ণ আমাকে এমন করে সাঁজিয়েছে''।

আর আসল রাধা উপরে তাকিয়ে সেইমত বাঁশী বাজিয়ে চলছে।

সব সখীরা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে আস্বস্ত হল !

সখীরা বলল, হে রাধে বল বল কিভাবে তুমি এমন হলে।তখন ললিতা কৃষ্ণকে কুঞ্জের বাহিরে নিয়ে এল। সব সখীরা কৃষ্ণকে রাধা মনে করে কাঁধে হাত রেখে গায়ে গায়ে ঘেসে ঐ দোলনার সামনে যেতে লাগল। আবার রাধারানী যেমন সখীদের সাথে আচরন করে কৃষ্ণও ঐরুপ করতে লাগল। যেমন কেউ বুজতে না পারে।

সবাই বলছে, হে রাধে তোমার শরীর কেন পুরুষেরে মত শক্ত শক্ত লাগছে।

কৃষ্ণ বলছে, ''সেই কপট কৃষ্ণ তার মন্ত্রপুতঃ জল আমার গায়ে ছিটিয়ে দিয়েছে তাই আমার অঙ্গ কৃষ্ণের অঙ্গের মত হয়ে গেছে''।

তখন বিশাখা বলছে, ''হে সখী, তোমার গলার স্বর কেন পরিবর্ত্তন হয়নি''।

কৃষ্ণ বলল, ''যখন জল দিচ্ছিল তখন আমি মুখ বন্ধ করে ছিলাম। তাই কন্ঠ পরিবর্তন হয়নি''।

সব সখীরা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে আস্বস্ত হল। সব সখীরা বলল, হে রাধে আর সব পরিবর্তন কিভাবে এমন হলে। বল রাধে।

তখন কপট কৃষ্ণ বলছে, হায় হায় সেকথা আমি সবাইকে বলতে পারব না। আমার লজ্জা করছে। তোরা যদি শুনতে চাস তবে একজন একজন করে গোপনে আড়ালে গিয়ে কানে কানে বলতে পারি।

পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অখিলরসামৃত। তিনি চেয়েছেন যে, সকল গোপীকে চিন্ময় জ্ঞান দান করে তাদের গত জন্মের দেওয়া প্রতিশ্রুতির কথা রক্ষা করা। যা তারা অনেক জন্ম জন্ম ধরে তপশ্চর্যা করে লাভ করেছিল। একইভাবে কৃষ্ণ আরও চেয়েছেন শ্রীমতি রাধারানীকে যে ভাবে প্রেম ভালবাসা ও আনন্দবিধান করেন আজকে তাদেরকেও সেই আনন্দ দান করবেন, যা আনন্দ লাভ করলে এই বিশ্বব্রম্মান্ডে আর কিছুর বাকী থাকে না।

যদিও ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সমস্ত স্ত্রীলোকের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয়, সকলের আরাধ্য, সমস্ত ঐশ্বর্য্যের অধিকারী, সকলের মাননীয়, পরম নিয়ন্তা ও আত্মারাম, তবুও তিনি গোপসখীদের সাথে নিজের স্বত্ত্বতা প্রকাশ করেন যে, তিনি আর রাধা একই তত্ত্ব।

''রাধা পুর্নশক্তি, কৃষ্ণ পুর্নশক্তিমান,

দুই বস্তু ভেদ নাহি, শাস্ত্র - প্রমান''।। চৈতন্যচরিতামৃত

ললিতা তখন সব সখীদের বলল,'তোরা সবাই এখানে থাক, আমি রাধারানীর কি গুহ্যতম কথা তা শুনে আসি''।

এই বলে ললিতা কপট কৃষ্ণের সাথে ললিতা একটু আড়ালে গেলেন। সেখানে গিয়ে কৃষ্ণ তাকে দেখালেন যে তিনি রাধা নন স্বয়ং কৃষ্ণ। কৃষ্ণ ও রাধারানী যে একই তত্ত্ব তার প্রমান সহ রাসলীলা দেখালেন এবং ফিরে এসে ললিতা চুপ।

তারপর বিশাখা গেলেন। তিনিও ফিরে এসে চুপ। একে একে সব সখীদের কৃষ্ণ রাধারানীর সাথে তার অনন্ত সম্পর্কের কথা প্রকাশ করলেন।

কিন্তু কৃষ্ণ আবার যোগমায়া বলে আবার সবাইকে তা ভুলিয়ে দিলেন।

এবার সব সখীরা তবুও কৃষ্ণকে বলছে, হে সখী, অনেক ছলনা হল, হে রাধে, এবার তোমার স্বরুপে আস। দোলনার সময় গড়িয়ে যাচ্ছে।

কৃষ্ণও চুপ করে রইল।

তখন কিছু সখীরা কুঞ্জে গিয়ে রাধাকে কৃষ্ণ ভেবে অনুনয় করতে লাগল যে, তাদের সখীকে আবার রাধা করে দিতে। সেই সময় রাধারানীর হুস হল বলল, কেন রে সখীরা আমি ত রাধা, আমি কি করে কৃষ্ণকে রাধা বানাব।

তখন সবাই কৃষ্ণের ছলনা বুঝতে পারল।

সব সখীরা ও কৃষ্ণ হাসি তামাসা করে আনন্দের সীমা রইল না। সব সখীরা রাধাকৃষ্ণকে ঘিরে নৃত্যগীত করতে লাগল।

বৃন্দাদেবী আগেই যুলন তৈরী করে রেখেছিল। রাধা-কৃষ্ণসহ সব সখীরা সেই যুলনের কাছে গেলেন। যে যুলনটি ছিল সোনার ও মনিমুক্তা দিয়ে গাঁথা, রুপর দড়ি বিভিন্ন ফুল ফল লতা গুল্ম দিয়ে আচ্ছাদিত আর ষড়ঋতুর কারনে এক আনন্দ মোনহর পরিবেশ ছিল এক গাছ আরেক গাছকে আলিঙ্গন করছে। পাখীরা কুঞ্জন ও ময়ুর সকল নৃত্য করতে ছিল।

সব সখীরা সেই স্বর্নখচিত যুলনটিতে রাধাকৃষ্ণকে বসালেন, কেউ গান গাইতে লাগল, কেউ বাদ্য বাজাতে লাগল, অন্যরা দোল দিতে লাগলেন, রাধা দোলনার অপর প্রান্তে একটু দুরে সরে দড়ি ধরে আছে দেখে কৃষ্ণ সবাইকে আরও জোরে দোল দিতে উৎসাহ দিতে লাগলেন,
যুলন একপাশে আস্তে আস্তে অনেক উপরে উঠতে লাগলো,

আবার ওপাশেও অনেক উপরে উঠতে লাগলো ,

কৃষ্ণ গোপীদের আরও আরও জোরে দোল দিতে উৎসাহ দিতে লাগল। এবার রাধা ভয় পেতে লাগল এবং দড়ি ছেড়ে কৃষ্ণকে জড়িয়ে ধরল, ''এ হল পুর্ন শরনাগতি''।

তবুও কৃষ্ণ গোপীদের জোরে দোল দেওয়ার জন্য বলতে লাগল।

সেদিন গীত বাদ্য সখীদের হাস্য তামাশা প্রকৃতি রাধারানীর চিৎকার কৃষ্ণের হাস্য কথা সব মিলিয়ে রাসলীলার আনন্দকেও ম্লান করেছিল।

সবশেষে সকল সখীদের অংশগ্রহনে ললিতা ও বিশাখা তাদের প্রিয় যুগল কিশোর রাধাকৃষ্ণাকে আনন্দ বিধান করেছিল। ধন্য তারা।

আসুন আমরাও রাধাকৃষ্ণকে ঝুলনে বসিয়ে দোল দিয়ে তাদের প্রেমময়ী সেবায় যুক্ত হই।

হরেকৃষ্ণ।



সনাতন ধর্ম সম্পর্কে জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন-

আরো জানুনঃ

কেন প্রসাদভোজী হবেন? সমস্ত বৈদিক শাস্ত্র (বেদ,সংহিতা, মহাভারত, গীতা,ভাগবত,পুরাণ,উপনিষদ) থেকে প্রমান দেওয়া হলো...

চার যুগ-সত্য,ত্রেতা,দ্বাপর ও কলির সময় পরিমাণ ও বৈশিষ্ট্যসমূহঃ

শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর কিছু অমৃত বাণী

মহাভারতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কিছু বাণী ও উপদেশ

মনুষ্য দেহের কথা আলোচনা

আপনি কি অনেক হতাশায় ভুগছেন? সকল সমস্যাগুলোর সমাধান খুজে পান!!!!!!!!!!

ভগবান বিষ্ণুর গাত্র বর্ণ নীল কেন?

এই জগতে প্রকৃত জ্ঞানী,কে এই জগতে প্রকৃত সুখী,আর কে-ই বা প্রকৃত দুঃখী ?

অনাচার কাকে বলে ও কয় প্রকার?

কলিযুগের মানুষদের ভগবানের নামে রুচি নেই কেন ?  

ঘট কিসের প্রতীক? 

সনাতন ধর্মের বৈদিক শাস্ত্রে জন্ম ও মৃত্যুযোগ অশৌচ কি?

মহাভারত পড়ার সময় না থাকলেও এর মূল সূত্রগুলি আমাদের জীবনে কার্যকর প্রমাণ করতে পারে----------------------- 

মহাভারতের কিছু বাণী

শ্রীমদভগবদগীতায় উচ্চারিত ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সকল নামের অর্থ ও মাহাত্ম্য

প্রকৃত ভালোবাসার খোঁজে.......... 

রাধাকৃষ্ণের প্রেম-কাহিনীর প্রকৃত রহস্য

ভক্তি কি ?

 মায়া কি? মায়া থেকে পরিত্রাণের উপায় কি? 

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কেন মাথায় ময়ূরপালক/পুচ্ছ পরিধান করতেন?

রাজা পুরঞ্জনের কেন পরবর্তী জন্মে নারী হয়ে জন্ম হয়েছিল ?


 

সনাতন ধর্ম সম্পর্কে জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন-

আরো জানুনঃ

কেন প্রসাদভোজী হবেন? সমস্ত বৈদিক শাস্ত্র (বেদ,সংহিতা, মহাভারত, গীতা,ভাগবত,পুরাণ,উপনিষদ) থেকে প্রমান দেওয়া হলো...

চার যুগ-সত্য,ত্রেতা,দ্বাপর ও কলির সময় পরিমাণ ও বৈশিষ্ট্যসমূহঃ

শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর কিছু অমৃত বাণী

মহাভারতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কিছু বাণী ও উপদেশ

মনুষ্য দেহের কথা আলোচনা

আপনি কি অনেক হতাশায় ভুগছেন? সকল সমস্যাগুলোর সমাধান খুজে পান!!!!!!!!!!

ভগবান বিষ্ণুর গাত্র বর্ণ নীল কেন?

এই জগতে প্রকৃত জ্ঞানী,কে এই জগতে প্রকৃত সুখী,আর কে-ই বা প্রকৃত দুঃখী ?

অনাচার কাকে বলে ও কয় প্রকার?

কলিযুগের মানুষদের ভগবানের নামে রুচি নেই কেন ? 

ঘট কিসের প্রতীক? 

সনাতন ধর্মের বৈদিক শাস্ত্রে জন্ম ও মৃত্যুযোগ অশৌচ কি?

মহাভারত পড়ার সময় না থাকলেও এর মূল সূত্রগুলি আমাদের জীবনে কার্যকর প্রমাণ করতে পারে----------------------- 

মহাভারতের কিছু বাণী

শ্রীমদভগবদগীতায় উচ্চারিত ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সকল নামের অর্থ ও মাহাত্ম্য

প্রকৃত ভালোবাসার খোঁজে.......... 

রাধাকৃষ্ণের প্রেম-কাহিনীর প্রকৃত রহস্য

ভক্তি কি ?

 মায়া কি? মায়া থেকে পরিত্রাণের উপায় কি? 

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কেন মাথায় ময়ূরপালক/পুচ্ছ পরিধান করতেন?

রাজা পুরঞ্জনের কেন পরবর্তী জন্মে নারী হয়ে জন্ম হয়েছিল ?

 
আরো পড়ুন.....


 
হিন্দুদের কেন গো মাংস খাওয়া উচিত না? গো মাতা কেন সনাতন ধর্মে পূজনীয় ? Why Hindus should not eat beef? Why is Go Mata revered in traditional religion?
অম্বুবাচী (আম্ববর্তী) কি? কেন অম্বুবাচী পালন করা হয়? What is Ambubachi? Why is Ambubachi celebrated?
একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তির নতুন বছরের প্রতিজ্ঞাগুলো ঠিক এরকমই হওয়া উচিত--That's the decent thing to do, and it should end there.
শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন সর্ব কারণের পরম কারণ এবং লীলা পুরুষােত্তম স্বয়ং ভগবান । Lord Krishna is the ultimate cause of all causes and Leela is the best man himself.
মা লক্ষ্মীর কৃপালাভের কিছু মন্ত্র ও আচার-অনুষ্ঠান ! Some mantras and rituals of mother Lakshmi's grace!
ছাত্র-ছাত্রীদের আট প্রকার প্রবণতা বিদ‍্যা অর্জনে বিশেষ বাধা-স্বরূপ: The eight types of tendency of students to acquire knowledge are special obstacles:
 
সনাতন  ধর্মের মূল গ্রন্থসমূহ:Original texts of traditional religion:
গীতার ১৮ টি নামের মাহাত্ব্যঃ Greatness of 18 names of Gita:
কেনো মহাপ্রসাদ আহার করা উচিত?Why should Mahaprasad be eaten?
অক্ষয় তৃতীয়া মাহাত্ম্যঃ Akshay titiya Mahatmyah
শ্রীরাম নবমী তাৎপর্য ও মহিমাঃ Sriram-Nabami-meaning-and-glory
মা মনসার ধ্যান মন্ত্র প্রণাম মন্ত্রঃ মনসা অঞ্জলি : Ma Manasa Dhyana Mantra Pranam Mantra: Manasa Anjali:
রাশি বা লগ্ন অনুসারে জেনে নিন আপনার বৈশিষ্ঠ্য...........
মহা বারুণী স্নান মাহাত্ম্য
চৈত্র সংক্রান্তি Chaitra Sankranti
 
বাসন্তী পূজা
দোল পূর্ণিমা এবং ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর আবির্ভাব তিথি -গৌর পূর্ণিমা
রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের জীবনী ও শিক্ষাঃ
দেবাদিদেব মহাদেব শিব চতুর্দশী ব্রত মাহাত্ম্য এবং শিবরাত্রি পূজার সময়সূচি ও নিয়মাবলি
শ্রীমদ্ভগবদগীতা কি? কেন গীতা পড়বেন?
 
অশ্বিনীকুমার ব্রত মাহাত্ম্য
দামোদর মাস ও ব্রত...মাহাত্ম্য
দুর্গাপূজার তাৎপর্য, মহিমা ও  বিভিন্ন তিথির আনুষ্ঠানিকতা এবং সময় নির্ঘণ্টঃ
পিতৃপক্ষ এবং দেবীপক্ষ বিশেষ তাত্‍পর্য্য
 
একাদশী ব্রত পালনের তাৎপর্য ও নিয়মাবলিঃ
শয়ন একাদশী মাহাত্ম্য
আমলকী একাদশী মাহাত্ম্য
 
পবিত্রারোপণী একাদশী মাহাত্ম্য Pobitrarohini Ekadashi Mahatmya
অন্নদা একাদশী মাহাত্ম্য Annada Ekadashi Mahatmya
পার্শ্ব একাদশী এর মাহাত্ম্য Parsha Ekadashi Mahatmya
ইন্দিরা একাদশী মাহাত্ম্য Indira Ekadashi Mahatmya
 
সফলা একাদশী মাহাত্ম্য Safala Ekadashi Mahatmya
পুত্রদা একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য Putrada Ekadashi Brata Mahatmya
ষটতিলা একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য Shattila Ekadashi Brata Mahatmya
পাপমোচনী একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য Paapmochani Ekadashi Brata Mahatmya
 
প্রথম অধ্যায়  অর্জুন বিষাদ-যোগ
দ্বিতীয় অধ্যায়  সাংখ্য-যোগ
তৃতীয় অধ্যায়  কর্মযোগ
 
একাদশ-অধ্যায় বিশ্বরূপ-দর্শন-যোগ
দ্বাদশ-অধ্যায় ভক্তিযোগ
প্রকৃতি-পুরুষ বিবেকযোগ
 
শিব কল্প তরু শ্রী শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ Shiva Kalpa Taru Sri Srimat Swami Advaitananda Puri Maharaj
শ্রী অদ্বৈত আচার্য
শ্রীগদাধর পণ্ডিত : মহাপ্রভুর ছায়া
 
সংঘাত নিরসনের পন্থা
হরি নামের মহিমা
কামকে কিভাবে জয় করবেন ?
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের প্রিয় হতে চান এই গুনগুলোর চর্চা করুনঃ If you want to be dear to Lord Krishna, practice these qualities:
সনাতন ধর্ম সম্পর্কে নিজে জানুন অন্যকে জানার ‍সুযোগ করে দিতে অবশ্যই সকলকে শেয়ার করুন..........................................


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ